নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২৩ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২১
রাজধানীর পোস্তগোলার আইরিশ পাব অ্যান্ড রেস্তোঁরা থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ মদ, বিয়ার, ওয়াকিটকি, আসবাবপত্র আটক করেছে কাস্টমস, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) রাতে এসব পণ্য আটক করা হয়।
শুক্রবার (১৯ মার্চ) কাস্টমস গোয়েন্দার সহকারী পরিচালক তানভীর আহম্মেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আইরিশ পাব অ্যান্ড রেস্তোঁরায় অবৈধ ও রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া ইলেকট্রনিক্স পণ্য রয়েছে বলে গোপন সংবাদ পায় কাস্টমস গোয়েন্দার মহাপরিচালক। এরই প্রেক্ষিতে সংস্থার সহকারী পরিচালক আবু হানিফ মোহাম্মদ আবদুল আহাদের নেতৃত্বে একটি দল বৃহস্পতিবার রাতে ওই রেস্টুরেন্টে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় ইলেট্রনিক্স পণ্য পরিদর্শন ও গণনা করার পাশাপাশি রেস্টুরেন্টের বার পরিদর্শন করা হয়। এসময় ক্রেতাদের নিকট পারমিট দেখতে চাইলে কেউ পারমিট দেখাতে পারেনি।
তিনি আরো জানান, সেখানে কোন বিদেশিও উপস্থিত ছিলেন না। অভিযানের সময় প্রায় দুই হাজার বোতল দেশি-বিদেশি মদ, প্রায় পাঁচ হাজার ক্যান বিয়ার, ৬০টি ওয়াকিটকি, বিপুল পরিমাণ ইলেট্রনিক্স সামগ্রী এবং আমদানি করা আসবাবপত্র আটক ও জব্দ করা হয়। আটক পণ্যসমূহ কাস্টমস আইন অনুযায়ী পণ্যসমূহ জব্দ ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
কাস্টমস গোয়েন্দা সূত্র জানায়, গত তিনবছরে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর ৪১৬ কেজি স্বর্ণ আটক করেছে। যার মূল্য ২২১ কোটি। দুই কোটি ৬৯ লাখ শলাকা সিগারেট আটক করা হয়েছে, যার মূল্য ১৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এছাড়া ৫ হাজার ৬১৩ বোতল মদ আটক করা হয়েছে, যার মূল্য ৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মিন্টো রোড যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।