নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩৩ এএম, ৩১ মে, ২০২১
দেশে মাদক এলএসডি (লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড) সেবন ও বিক্রিতে ১৫টি সক্রিয় গ্রুপ রয়েছে। এ ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (২৯ মে) রাজধানীর শাহজাহানপুর, রামপুরা, বাড্ডা ও ভাটারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি গ্রুপের পাঁচ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা সবাই শিক্ষার্থী। এসময় তাদের কাছ থেকে ২০০০ মাইক্রোগ্রাম এলসডি, আইস ও গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
রোববার (৩০ মে) রাতে পল্টন থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন (ডিএমপি) পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আ. আহাদ।
আটককৃতরা হলেন- সাইফুল ইসলাম সাইফ (২০), এসএম মনওয়ার আকিব (২০), নাজমুস সাকিব (২০), নাজমুল ইসলাম (২৪) ও বিএম সিরাজুস সালেকীন (২৪)।
ডিসি মো. আ. আহাদ বলেন, শনিবার রাত থেকে রাজধানীর শাহজাহানপুর, রামপুরা, বাড্ডা ও ভাটারা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এলএসডি সেবন ও ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। তারা অনলাইন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এলএসডিতে আসক্ত হন। প্রায় এক বছর ধরে নিজেরা সেবন ও অনলাইনে এলএসডি বিক্রি করছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে কুরিয়ার ও ল্যাগেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে দেশে এলএসডি আসে। আটকদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ১৪-১৫টি গ্রুপ দেশে এলএসডি বিক্রিতে সক্রিয়। আমরা এই গ্রুপগুলোর সব সদস্যকে আইনের আওতায় আনতে পারব বলে আশা করি। গত এক বছর ধরে গ্রুপগুলো এলএসডি মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তবে গ্রুপের বাকি সদস্যদের গ্রেফতার করলে বিষয়টি আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এর আগে রাজধানী থেকে এলএসডি নামক মাদক উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মিন্টো রোড যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।