নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০৪ পিএম, ২১ মার্চ, ২০১৮
নায়ক রাজ রাজ্জাক বলেছিলেন,‘বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য আমি আর কী দিবো। আমার দুটি ছেলেই তো দিয়ে দিলাম। ওদেরকে আমি ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার নয়, ভালো অভিনেতা বানাতে চেয়েছি’। বাপ্পা রাজ ও সম্রাট বাবার মতোই নায়ক হয়েছেন। যদিও এখন তাঁরা ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত। নায়ক রাজের মতো আলমগীরের মেয়ে আঁখীও পড়াশুনা করেছেন আইনবিদ্যায়। সুন্দরী হিসেবে খ্যাতি থাকলেও তিনি গানে মন দিয়েছেন, এটাই তার পেশা। সোহেল রানার এক ছেলে মাশরুর পারেভেজ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকলেও পরিচালনার খাতাতেও নাম লিখিয়েছেন। আবার অনেকের সন্তান শোবিজের পথ মাড়াননি।
ববিতার একমাত্র ছেলে অনিক কানাডায় পড়াশুনা করেছেন। কানাডার ওয়াটার লু ইউনিভার্সিটিতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পাশ করে সেখানেই কর্মরত আছেন।
শাবানার বড় মেয়ে সুমী ইকবাল এমবিএ ও সিপিএ করেছেন। তবে এখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। ছোট মেয়ে উর্মি সাদিক হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন। ছেলে নাহিন সাদিক রটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করে এখন ব্লুমবার্গে চাকরি করছেন। নায়িকা দিতির মেয়ে লামিয়া টুকটাক নাটক পরিচালনা করেন। ছেলে দীপ্ত শোবিজের বাইরে আছেন। মান্নার ছেলে সিয়াম বিদেশে সিনেমা নিয়ে পড়াশুনা করছেন। মাঝে গুঞ্জন উঠেছিল নায়ক হিসেবে তাকে দেখা যাবে। কিন্ত তিনি পরিচালনার খাতায় নাম লেখাবেন বলে জানা যায়।
এই যে তারকা সন্তান হয়ে শোবিজে পদার্পন। সময়ের সঙ্গে এই রেওয়াজটা কমতে শুরু করেছে। যা গেল কয়েকবছরে শূন্যের কোঠায়। কেন এমনটা হচ্ছে? শোবিজ থেকে কী প্রত্যাশা শূণ্যের কোঠায়?
শহীদুজ্জামান সেলিম ও রোজি সিদ্দীকি দম্পতির দুই মেয়ে। বড় মেয়ে সেঁজুতি খান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে বর্তমানে একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত আছেন। ছোটমেয়ে শ্রীমা সানজানা এখনো পড়াশুনা করছেন। তবে তারও শোবিজে কাজ করার আগ্রহ নেই বলে জানা যায়। রোজি সিদ্দকী বলেন,‘ শোবিজে আসলে দিনকে দিন অনিশ্চয়তার জায়গা হয়ে যাচ্ছে। কলুষিত হয়ে যাচ্ছে। আমরা যখন এই শোবিজে পথচলা শুরু করেছি। তখন যে আস্থা নিয়ে এসেছি। সেই আস্থা এখন পাচ্ছি না।’
জাহিদ হাসানের দুই ছেলেমেয়ে, মেয়ে পুষ্পিতা ও ছেলে পূর্ণ। পড়াশুনার গন্ডি এখনো পেড়ানো হয়নি। যদিও জাহিদ হাসান বলছেন নিজেদের মতো করেই ওরা ক্যারিয়ার গড়বে। কিন্তু পড়াশুনায় যতটা না তাদের চেপে রাখা হয়। শোবিজের কোনখানেই তাদের দেখা মেলে না। তৌকির- বিপাশা কিংবা শাহেদ-নাতাশা, কারও সন্তানই শোবিজে আসার কোন প্ল্যান নেই বলে জানা যায়।
ডা. এজাজের বড় মেয়ে তাসফিয়া এবার ডাক্তারি পাশ করেছেন। ছোটমেয়ে তাসনুভাও ডাক্তারি পড়াশুনা করছেন, এবার ফোর্থ ইয়ারে। দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে আবু রাশেদ ডাক্তারি পড়ছেন,তৃতীয় বর্ষে আছেন। আর সবচেয়ে ছোট ছেলে আবু বাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হেলথ ইকোনমিক্সে পড়ছেন। এদের মধ্যে কেউই শোবিজে নেই। কখনো কাজ করবেন বলেও বলা যায় না। সে খবর ড. এজাজ নিজেই জানিয়েছেন।
ওমর সানী- মৌসুমী দম্পত্তির ছেলে ফারদিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনা করছেন। পরিচালনার খাতায় নাম লিখিয়েছেন। বাবা-মাও যথেষ্ট সহযোগি তার শোবিজের পথচলায়। মেয়ে ফাইজা এখনো পড়াশনুার গন্ডি পেরুয়নি।
খলনায়ক মিশা সওদাগরের বড় ছেলে হাসান মোহাম্মদ ওয়ালিদও যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনা করছেন। মিশা চায় ছেলে যেন উচ্চশিক্ষিত হয়ে অন্যকোন পেশায় ক্যারিয়ার গড়ে।
ফারুকের মেয়ে ফারিহা তাবাসসুম তুলসি ও ছেলে রওশন হোসেন পাঠান শরৎ ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা করছেন। জানা যায়, শোবিজে আসার কোন প্ল্যান নেই তাদের।
এ প্রজন্মের অনেকেই আছেন। যাদের সন্তান সবে পড়াশুনা শুরু করেছেন। অথবা স্কুল পেড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ মাড়াননি। প্রায় সবাই চায় ছেলে মেয়ে উচ্চশিক্ষিত হয়ে অন্য কোন মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ুক। এর কী কারণ ? অনেকের কথার সঙ্গেই একমত পোষণ করে ফারুক বলেন,‘ আমরা তো টাকা কামাইতে সিনেমায় আসিনি। একটা ভালবাসা থেকে সিনেমা করতাম। সেই ভালবাসাটা সিনেমা আমাদের দিয়েছে। এখনকার ছেলেমেয়ে তো সেই সময় পাবে না। শিল্প- সংস্কৃতি ধান্দাবাজদের দখলে দিনকে দিন চলে যাচ্ছে। সেই ধান্দাবাজদের খপ্পড়ে কে চায় তার সন্তান পড়ুক। ‘
প্রশ্ন ছিল তাহলে যারা নতুন আসছেন। এই শিল্প- সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখছেন। তাদের উদ্যেশ্যে কী বলবেন? ‘ এখন যারা আসছেন। তারা বেশিরভাগই আসছে এমন পরিবার থেকে। যাদের শোবিজে অঙ্গনে কেউ নেই। তাদের অনেক লড়াই করতে হচ্ছে। এ প্রজন্মের যারা এভাবে টিকে আছেন। তাদের অবশ্যই স্যালুট জানাই। কিন্তু আমি সাহস পাইনি। এর জন্য আমি দু:খিত’।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/জেডএ
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি চিত্রনায়িকা বুবলী ও শাকিব
খানের ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনে সামাজিকে যোগাযোগ মাধ্যমে বুবলীর একটি স্ট্যাটাসকে
কেন্দ্র করে পরী
ও বুবলীর মাঝে দ্বন্দ্ব দেখা যায় সোস্যাল মিডিয়ায়। দুজনের একের পর এক স্ট্যাটাস ও পাল্টা
স্ট্যাটাস তর্কযুদ্ধে উত্তপ্ত হয়ে উঠে ফেসবুক।
এদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির ছেলে শামসুদ্দিন ফারিশের প্রথম জন্মদিন আজ। তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরী মনি। লিখেছেন, ‘হ্যাপি বার্থডে মানিক চাঁদ আমাদের। তুমি মায়ের চোখের মণি হয়ে থাকো ফারিশ বাবা। আমরা সবাই তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’
গত মাসের ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন মাহি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই
নায়িকা। ছেলেকে নিয়েও ফেসবুকে ছবি পোস্ট করতে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে। এখন নিজের লুক
বদলাচ্ছেন অভিনেত্রী। ব্যস্ত হয়েছেন ক্যারিয়ার নিয়ে। এরই মধ্যে পর্দায় ফেরার প্রস্তুতি
নিয়েছেন তিনি।
পর্দায় ফেরা প্রসঙ্গে মাহি বলেন,
ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবেন না। এর কারণও অবশ্য রয়েছে। বিয়ের পর বেশ কিছু সিনেমার
প্রস্তাবই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে এখন ক্যারিয়ারে মন দিতে
চান তিনি।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর
গাজীপুরের রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন তিনি। এটি দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। তাদের ফারিশ নামে
এক বছরের একটি পুত্রসন্তানও রয়েছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে স্বামী রাকিব
সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এর আগে ২০১৬ সালে সিলেটের
ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহি। পাঁচ বছর সংসারের পর বিচ্ছেদ
হয় তাদের।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি বেশ ঢাকঢোল বাজিয়ে বিয়ে করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা
ফারহান আহমেদ জোভান। সেই বিয়েতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হাজির ছিলেন অভিনেত্রী সাফা কবির।
অথচ এখন শোনা যাচ্ছে তাদের ‘অনন্ত প্রেম’র গুঞ্জন!
সদ্য দুজনেই জুটি বেঁধে শেষ করেছেন ‘অনন্ত প্রেম’-এর শুটিং। আসছে
ঈদে সিএমভি’র ব্যানারে বিশেষ এই নাটকটি লিখেছেন ও বানিয়েছেন মহিদুল মহিম।
নাটকটির নিয়ে নির্মাতা জানান, ‘এই গল্পের নায়ক জিসান। কক্সবাজারে
নিজের দোকানে বসে কেক তৈরি করে এবং বিক্রি করে। ছোটবেলায় জিসানের মা মারা যায়। তার
মা-ও খুব ভালো কেক তৈরি করতো। তাই মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই জিসান কেকের বিজনেস করার
সিদ্ধান্ত নেয়।
গল্পের নায়িকা স্নেহা। জিসানের কেক রেস্টুরেন্টে আসে। স্নেহার শখ
ছবি তোলা। খুব সুন্দর পোশাক পরে সাজানো রেস্টুরেন্টে জিসানকে কেক বানাতে দেখে মুগ্ধ
হয়ে ছবি তোলে স্নেহা। আর সুন্দরী স্নেহার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে যায় জিসান।’
নির্মাতা আরও বলেন, ‘বুঝতেই পারছেন, গল্পের এই পর্যায়ে জিসান-স্নেহা
প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করে। গল্পটা মূলত শুরু হয় এখান থেকে। ক্রমশ জড়ায় পারিবারিক
জটিলতায়। শেষটা জানতে দেখতে হবে ঈদ উৎসবে পুরোটা।’
‘অনন্ত প্রেম’ নাটকটি সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে আসছে ঈদ উৎসবে মুক্তি
পাবে।
অনন্ত প্রেম জোভান আহমেদ সাফা কবির
মন্তব্য করুন
ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের সদ্যই টিকিট পেয়েছেন বলিউডের আলোচিত
অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির হয়ে আসন্ন নির্বাচনে লড়বেন অভিনেত্রী।
এরই মধ্যে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে গেছেন তিনি। যদিও বলিউডে অনেকটাই নড়বড়ে অবস্থায়
রয়েছেন কঙ্গনা।
একের পর এক ফ্লপ সিনেমার পর অভিনেত্রীর ক্যারিয়ার নিয়েই সংশয় দেখা
দিয়েছে। তবে কঙ্গনার মতে, খারাপ সময় যতই যাক, আবারও সাফল্যের ধারায় ফিরবেন
তিনি। সেই সঙ্গে নিজেকে শাহরুখ খানের সঙ্গে তুলনা করে তারকাদের জেনারেশনের
‘শেষ তারকা’ হিসেবেও দাবি করলেন কঙ্গনা।
সম্প্রতি ‘টাইমস নাও সামিট’-এ উপস্থিত ছিলেন কঙ্গনা। সেখানেই বিভিন্ন
কথোপকথনে নিজেকে এবং শাহরুখ খানকে তারকাদের শেষ প্রজন্ম বলে মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম
দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
কঙ্গনা বলেন, ‘আমি এবং শাহরুখ খান তারকাদের শেষ প্রজন্ম। ওটিটি
কখনো তারকা তৈরি করতে পারে না। আমরা পরিচিত মুখ। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় আমাদের অনেক চাহিদা
রয়েছে। শুধু টিকে থাকার জন্য ওটিটিতে আসতে পারব না।’
গত কয়েক বছরে একের পর এক সিনেমা বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছে কঙ্গনার।
নিজের ব্যর্থ সিনেমা প্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, “পৃথিবীতে এমন কোনো অভিনেতা নেই, যার ফ্লপ
সিনেমা নেই। শাহরুখ খানের ১০ বছর কোনো হিট সিনেমা ছিল না।
কিন্তু ‘পাঠান’ বক্স অফিসে হিট হয়। ৭-৮ বছর আমার কোনো হিট সিনেমা
ছিল না। কিন্তু ‘মণিকর্ণিকা’ বক্স অফিসে হিট হয়। এরপর তিন-চার বছর কোনো হিট সিনেমা
উপহার দিতে পারিনি। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ আসছে, আশা করছি এটি ভালো সাড়া ফেলবে।”
সর্বশেষ কঙ্গনাকে দেখা গেছে ‘তেজাস’-এ। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি
পায় সিনেমাটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে। আয় করে মাত্র
সাড়ে ৫ কোটি রুপি। সামনে অভিনেত্রীকে দেখা যাবে ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর
চরিত্রে। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের মাঠেও সরব হচ্ছেন অভিনেত্রী।
শাহরুখ খান কঙ্গনা রানাওয়াত বলিউড
মন্তব্য করুন
সৌদি ইউনিভার্স মঞ্চ পতাকা রুমি আলকাহতানি
মন্তব্য করুন
এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে দেখা যাবে এক
২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার
এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন।
রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০
লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে
যাচ্ছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে
সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’
এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন।
আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী
প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।
মন্তব্য করুন