নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:১৮ পিএম, ১১ জুলাই, ২০১৮
বলিউড তারকারা শুধু ভারতেই নয়, মাত করে সারাবিশ্ব। বলিউড তারকাদের অগনিত ভক্ত রয়েছে সারাবিশ্বে। তারকাদের জমকালো ছবি দেখে আমরা পুলকিত হই। সুন্দর ছবিগুলো রেখে দেই নিজের সংগ্রহে। কখনো কী ভেবেছি এই সুন্দর চবির পেছনের কারিগর কারা? অবশ্যই ফটোগ্রাফাররা ছবি তোলেন। সেই ছবি তোলার দিক থেকেও এগিয়ে আছেন বেশ কয়েকজন। এই ফটোগ্রাফারদের কৃতিত্ব না দিলেই নয়, কেননা তাদের তোলা ছবিতেই একজন অভিনেতা-অভিনেত্রী তারকা হিসেবে বলিউডের আকাশে জ্বলে ওঠেন। শুধুমাত্র বলিউড কেন হবে। সারাবিশ্বের সেলিব্রেটিদের জনপ্রিয়তার পেছনের অন্যতম কারিগর এই ফটোগ্রাফাররা। তাঁরা ক্যামেরাবন্দি করে তারকাদের সৌন্দর্য্য:
ডাব্বু রতনানি
বলিউডে ফ্যাশন ফটোগ্রাফি ও ডাব্বু রতনানী সমর্থক হয়ে গেছেন। যার ক্যালেন্ডারের পাতার ছবিও যেন চায়ের কাপে ঝড় তোলার মতো। আর তাইতো বলিউড মহারথীরা তার সঙ্গে একটি ফটোশুটের জন্য ৪০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার রুপি গুনতেও নির্দ্বিধায় রাজি হয়ে যান। ১৯৯৯ সালে তার প্রথম ক্যালেন্ডার ফটোগ্রাফি প্রকাশ পায়। সেই থেকে তিনি রাতারাতি তারকা ফটোগ্রাফার বনে যান। তার ক্যালেন্ডারের জন্য বলিউডের সেরা তারকাদের ছবি তোলা হয়। তিনি কসমোপলিটন, ফিল্মফেয়ার, হাই ব্লিটস, ওকে ইন্ডিয়া, এল্লা, ভার্ভ, ফেমিনা, দ্য ম্যান অ্যান্ড বেটার হোমস্ এবং উদ্যানসহ শীর্ষস্থানীয় ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও পত্রিকার জন্য সেলিব্রেটিদের ছবি তুলেছেন।
অবিনাশ গোয়ারিকর
পোর্ট্রেট হোক কিংবা ফ্যাশন ফটোগ্রাফি, সবখানে তার জুড়ি মেলা ভার। অমিতাভ বচ্চন থেকে অর্জুন কাপুর। কৃতি শ্যানন, আলিয়া ভাট এমনকি সালমান খানের মতো তারকাদেরও পছন্দের ফটোগ্রাফার তিনি। কোহলিও আছেন তার গ্রাহকের তালিকায়।
অতুল কসবেকার
তিনি শুধুমাত্র একজন ফ্যাশনা ফটোগ্রাফারই নন। তিনি একজন বলিউড প্রযোজকও। কিংফিশার ক্যালেন্ডারের জন্য তিনি সবচেয়ে পরিচিত। সেলিব্রেটি ম্যানেজমেন্ট কম্পানি ‘ব্লিং’ অতুলের। আর তাই তো অভিষেক বচ্চন, দীপিকা পাড়–কোন কিংবা ফারহান আক্তাররাও ভুলেন না তার হাতে ক্যামেরাবন্দি হতে। অনেকগুলি আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় ব্র্যান্ডের সাথে পেপসিকো, নেসেল আইটিসি, এয়ারটেল, কিংফিশার, স্যামসাং, পিএন্ড জি, সোনি, সোয়ারোভস্কি, এলজি মোবাইলস, ল`অরল্যাল, সোয়ট গ্রুপের সাথে অংশীদারিত্ব রয়েছে তাঁর।
যতীন কামপানি
উচ্চশিক্ষিত এ ফটোগ্রাফার পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কারও। কিন্তু কি দরকার ছিল পড়াশোনায় এত বড় বড় ডিগ্রি নিয়েও এই লাইট ক্যামেরার জগতে আসার? কারণ তিনি তার মনের কথা শুনেছেন এবং তার মন তাকে যা করতে বলেছে তিনি তাই করেছেন।
শাহরুখ খান, অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, পণ্ডিত শিবকুমার শর্মাদের তার ক্যামেরায় বন্দি করেছেন এ ফটোগ্রাফার।
সুবি স্যামুয়েল
ভারতের কমবেশি সবগুলো বড় বড় ব্র্যান্ড এবং ম্যাগাজিনগুলোর সঙ্গে তার কাজ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। এমনকি তার ক্যারিয়ারের গতিবিধি পত্রিকার শিরোনামেও এসেছে। তার উল্লেখযোগ্য ক্লায়েন্টদের মধ্যে আছেন অক্ষয় কুমার, আলিয়া ভাট এবং রাহুল দ্রাবিড়। তিনি শুধু ভারতেই নন, বহি:বিশ্বেও বেশ পরিচিতি পেয়েছেন। সিনেমার প্রমোশনে তার তোলা ছবি ব্যবহৃত হয়। কান্তে, দেবদাসের স্টিল ছবি তার তোলা।
রোশন শ্রেষ্ঠ
নেপালী বংশোদ্ভূত বলিউডের ফটোগ্রাফার। উত্তাপ ছড়ানো ফটোগ্রাফার বলা হয় তাকে। সময়ের সবচেয়ে তরুন ফটোগ্রাফার বলা হয় তাকে। বয়স কম হলেও টেক্কা দিচ্ছেন বলিউডের বাঘা বাঘা সব ফটোগ্রাফারদের। বর্তমানে সবচেয়ে প্রতিভাবান ফটো-গ্রাফারদের মধ্যে একজন এই রোশন শ্রেষ্ঠ। যখন রণবীর কাপুর, আদিত্য রয় কাপুর কিংবা কৃতি শ্যাননের মতো একটু ভিন্ন ধারার তারকারা তার শরণাপন্ন হন তখন তা বলাই বাহুল্য।
তরুণ ক্ষিওয়াল
ভারতের কিংবদন্তি ফটোগ্রাফারদের একজন এই তরুণ ক্ষিওয়াল। তার মডেলদের তালিকায় রয়েছেন সেরা অভিনেতা থেকে শুরু করে অন্যান্য মিডিয়ার পরিচিত সব নাম। এই কিংবদন্তির তালিকা ঘাঁটলে সবার আগে পাওয়া যাবে শাহরুখ খান, দীপিকা কিংবা সোনম কাপুরদের নাম। তিনি শুধু সেলিব্রেটিই নয়, বিভিন্ন কম্পানির প্রডাক্ট ফটোগ্রাফিও করে থাকেন।
আর বর্মন
পোর্ট্রেট ফটোগ্রাফির ওপর ফোকাস করে আর বর্মন তার বলিউড যাত্রা শুরু করেন ‘ভোগ ইন্ডিয়ার’ সঙ্গে। ম্যারি ক্লেয়ার, গো, গ্রেজিয়া, ওয়েস্টসাইড, অথবা মেবেলিনের মতো বড় বড় ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। পড়াশুনাও করেছেন ফটোগ্রাফির উপর। পড়াশুনার পাশাপাশি নিউইয়র্কে তিনি বিখ্যাত বেশ কয়েকজন ফটোগ্রাফারের সহকারী হিসেবেও কাজ করেছেন।
সুরেশ নটরাজন
কেরালায় জন্মগ্রহণ করা এই ফটোগ্রাফার তার বলিউড যাত্রা শুরু করেন ফিচার ফিল্মের সহকারী পরিচালক হিসেবে। টরোন্টোতে ফিল্মের উপর পড়াশুনা করেছেন। তিনি অসংখ্য বলিউড তারকাদের ক্যামেরাবন্দি করেছেন। শুটিং চলাকালীন সময়ে তার তোলা ছবিগুলো বেশ বিখ্যাত হয়েছে।
বিক্রম বাওয়া
ছোট-বড় বলিউড প্রজেক্টের কাজ করার পাশাপাশি এডভার্টাইজিং ফটোগ্রাফার হিসেবে মূলত পরিচিত ছিলেন তিনি। ঋত্বিক, প্রিয়াঙ্কার মতো তারকারা বাদ পড়েননি তার ক্যামেরার সামনে থেকে। এমনকি বাদ পড়তে নারাজ অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, অক্ষয় কুমাররাও!
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
রাতের অপেক্ষা শেষে ভোর নাগাদ পাওয়া গেলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ফলাফল। গেল দুই বছর দায়িত্ব পালন করা সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার অবশেষে হেরে গেছেন। নতুন সাধারন সম্পাদক হিসেবে পাওয়া গেল আলোচিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে। এর আগে গতকাল সারাদিন উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন কমিটি নির্ধারণ করতে ভোট দিয়েছে শিল্পী সমিতির সদস্যরা।
ভোট গ্রহন শেষে টানা ১২ ঘণ্টার বেশি সময় পরে পাওয়া গেলো ফলাফল।
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা এবং বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর (২৬৫)। তার বিপরীতে অভিনেতা মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল (২২৫)।
১৭ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯)। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন।
তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।
কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।
বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। এর আগে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্যে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯ টায় ভোর গ্রহণ শুরু হয় এবং সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী নির্বাচন ফলাফল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ
সম্পাদক পদে লড়াই করছেন অভিনেত্রী নিপুন আক্তার। আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল থেকেই
নিজ প্যানেল নিয়ে ভোট কেন্দ্রে আছেন তিনি।
এবার তার বিপরীতে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করছেন শক্তিশালী
প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তবে নিজের জয়ে শতভাগ আশাবাদী এই অভিনেত্রী। যদিও গতবার
নির্বাচনে জায়েদ খানের বিপক্ষে ১৩ ভোটে হেরেছিলেন নিপুন।
নিপুন বলেন, ‘ডিপজলকে নিয়ে ভয় কাজ করছে না। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করতে আমার কোনো ভয় নেই। তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। তাই তাকে নিয়ে আমার আলাদা কোনো
ভয় নেই।’
নির্বাচনের নিরাপত্তা ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিপুন বলেন, ‘এবার
ভোটার উপস্থিতি আগেরবারের তুলনায় অনেক কম। শিল্পীরা সবাই আসছে আস্তে আস্তে আসছেন। তবে
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। আর নিরাপত্তার কথা যদি বলি, তাহলে
বলবো ঠিক আছে। কারণ এখানে সবাই শিল্পী, জাতীয় তারকা। তাদের নিরাপত্তায় এমনটা থাকবে
এটাই স্বাভাবিক। এ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সকাল থেকেই ভোটার উপস্থিতি
কম। ভোট শুরুর আগে থেকে প্রার্থীরা উপস্থিত হলেও, ভোটারদের উপস্থিতি তেমন একটি দেখা
যায়নি।
নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে আছেন প্রযোজক নেতা
খোরশেদ আলম খসরু। তার সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন এজে রানা ও বিএইচ নিশান। শুক্রবার সকাল
৯ টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত।
এবারের নির্বাচনে দুই প্যানেলের একটিতে আছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল আর অন্যটিতে একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার।
এর আগে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ১২টায় শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার ভোটের আগের দিন প্রচারণা
নিষিদ্ধ থাকলেও সারা দিনই বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী ও ভোটারদের আনাগোনা দেখা গেছে এফডিসিতে।
এদিকে নির্বাচন কমিশননের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে ৫৭১ জন ভোট দিতে পারবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ডিপজল নিপুন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
রাশ্মিকা
মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ
ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন
বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান।
সম্প্রতি
আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই
ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে,
আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক
দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে
অংশ নিয়েছেন।
২৭ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে আমির
খানকে ‘জুমলা’র থেকে সতর্ক
থাকতে বলতে দেখা গেছে।
আমিরের অফিসের দাবি, অভিনেতার মুখ মর্ফ করে
ভিডিও ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি
এমন কোনও প্রচার ভিডিও
শুট করেননি।
আমির
খানের অফিসের পক্ষ থেকে বিবৃতি
দিয়ে জানানো হয়েছে, ৩৫ বছরের বলিউড
ক্যারিয়ারে আমির খান কখনও
কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচার
করেননি। আমিরের অফিস থেকে অভিযোগ
পেতেই পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ (অন্যকে নকল
করা), ৪২০ (প্রতারণা) সহ
একাধিক ধারায় এবং তথ্য প্রযুক্তি
আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডিপফেক ভিডিও রাজনৈতিক প্রচার মামলা আমির খান
মন্তব্য করুন
রাতের অপেক্ষা শেষে ভোর নাগাদ পাওয়া গেলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ফলাফল। গেল দুই বছর দায়িত্ব পালন করা সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার অবশেষে হেরে গেছেন। নতুন সাধারন সম্পাদক হিসেবে পাওয়া গেল আলোচিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে। এর আগে গতকাল সারাদিন উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন কমিটি নির্ধারণ করতে ভোট দিয়েছে শিল্পী সমিতির সদস্যরা।
রাশ্মিকা মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান। সম্প্রতি আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে, আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিয়েছেন।