নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২২ পিএম, ২৭ জুলাই, ২০১৮
সত্তর দশকে নির্মাণের খাতায় নাম লেখান নায়ক রাজ রাজ্জাক। সিনেমার নাম ‘অনন্ত প্রেম’। প্রথম ছবিতেই তুমুল বিতর্ক। কারণ সে ছবিতে সে সময় চুম্বন দৃশ্য ছিল। প্রযোজনায় তিনি যেমন সফল ছিলেন, তেমনি পরিচালনায়ও কম যান না। তার উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘অভিযান’, ‘বদনাম’, ‘সৎ ভাই’, ‘চাপা ডাঙার বউ’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘প্রেমের নাম বেদনা’ সহ অসংখ্য সিনেমা। তার সিনেমার মূল বিষয় ছিল সাহিত্য ও সামাজিক প্রেক্ষাপট। তিনি অসংখ্য নাটকও নির্মাণ করেছে। তার হাত ধরেই তার দুই ছেলেও পরিচালনায় এসেছেন।
নব্বইয়ের দশকে চলচ্চিত্র নির্মাণে হাত দেন নায়ক আলমগীর। ১৯৮৬ সালে নির্মাণ করেন ‘নিষ্পাপ’। জুটি করেছিলেন জসিম ও চম্পাকে। এরপর জসিম ও রোজিনাকে নিয়ে বানিয়েছিলেন ‘বউমা’। ১৯৯৬ সালে চলচ্চিত্র নির্মাণে বিরতী নেন। দীর্ঘকাল পর এ বছর মুক্তি পায়, ‘একটি সিনেমার গল্প’। তবে তার ভাবনা যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে পারেনি।
বাংলা চলচ্চিত্রে রাজ্জাকের চেয়ে বড় স্টার বলা হয় নায়ক রহমানকে। ‘নিকাহ’ নামে একটি বাংলা ছবি পরিচালনা করেছিলেন। তবে তাঁর আগে ‘কঙ্গন’, ‘দর্শন’, ‘যা বাজে শাহনাই’ নামে তিনটি হিন্দী ছবি পরিচালনা করেন।
রহমানের দেখানো পথেই হেটেছিলেন আজিম। স্বাধীনতার পর তিনি পরিচালকের চেয়ারে বসেন। ‘গাদ্দার’, ‘টাকার খেলা’,‘বদলা’,‘জীবনমরণ’ এমনকি প্রথম রঙিন ছবি ‘প্রতিনিধি’ করেও তিনি পরিচালনাশৈলী দেখান।
১৯৮৭ সালে ‘রাজলক্ষী শ্রীকান্ত’ ছবি বানিয়ে তিনি আলোচনায় আসেন বুলবুল আহমেদ। প্রথম ছবিটিই ব্যাপক প্রশংসিত হয়। তেবে পরবর্তী ছবিগুলো সেভাবে আলোচনা তৈরী করতে পারেনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক সোহেল রানা। এ ছবিতেই নায়ক হিসেবে দেখা যায় তাকে। ‘এপার ওপার’, ‘জীবননৌকা’র মতো জনপ্রিয় সামাজিক-রোমান্টিক ছবি নির্মাণ করেন ড্যাশিং হিরো। নিজের প্রতিষ্ঠান পারভেজ ফিল্মস থেকেই পরবর্তীতে ভাই রুবেলসহ অনেকের পরিচালনার শুরুটা হয়।
উজ্জল সর্বশেষ ‘দুর্ধর্ষ সম্রাট’ পরিচালনা করেছেন ২০০২ সালে। অ্যাকশন ছবি নির্মাণে তিনি বেশ দক্ষতা দেখিয়েছেন। তার সিনেমায় কলকাতার নায়িকারাও অভিনয় করেছেন। ‘শক্তি পরীক্ষা’, ‘তীব্র প্রতিবাদ’, ‘পাপের শাস্তি’ তাঁর পরিচালনার ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ছবি।
নায়ক ও প্রযোজক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন হেলাল খান । ২০০০ সালে ‘আশা আমার আশা’ নির্মাণ করে শুরু করেন। কিন্তু এক ছবিতে শখ মিটিয়ে অন্যপথে হাটেন।
দেড় দশক অভিনয়ের পর রুবেল নাম লেখান পরিচালনায়। ২০০১ সালের ছবি ‘মায়ের জন্য যুদ্ধ’ থেকে পরিচালক ও প্রযোজক হিসেবে পথচলা শুরু। তবে তার পরিচালনার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে ব্যবসাসফল ছবি ‘বিচ্ছু বাহিনী’। তবে তিনি ‘অন্ধকারে চিতা’,‘রক্তপিপাসা’,‘প্রবেশ নিষেধ’,‘বিষাক্ত চোখ’- এর মতো অশ্লীল সিনেমাও নির্মাণ করেছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে বেশকিছু ছবি নির্মাণ করেছেন। অভিনয় থেকে কিছুটা দূরে সরে তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে সিনেমা নির্মাণ করেন। ‘বাবা আমার বাবা’ এবং ‘আমার স্বপ্ন’ নামের দুটি সিনেমাই পরিচালনা করেছিলেন। ২০০৮ সালের পর আর নির্মাণে হাত দেননি।
‘নিঃস্বার্থ ভালোবাসা’ ও ‘মোস্ট ওয়েলকাম’ নির্মাণ করেছিলেন অনন্ত জলিল। এরপর শেষ করে ষষ্ঠ ছবি ‘মোস্ট ওয়েলকামে’ও তিনিই পরিচালক। এরপর অবশ্য পরিচালনা ও অভিনয় থেকেই অব্যাহতি নিয়েছেন অনন্ত।
ক্যারিয়ারের ৩০ বছর পরে পরিচালনায় আসেন বাপ্পারাজ। ২০১৫ সালে ‘কার্তুজ’ নামে একটি অ্যাকশন ছবি পরিচালনা করে পরিচালকের খাতায় নাম লেখান। পরবর্তীতে পরিচালনায় আর দেখা যায়নি তাকে।
বাবার হাত ধরেই ইয়ুল রায়হান পরিচালনায় নাম লেখান। ‘রাইয়ান’ সিনেমাটি ব্যবসায়িক সফলতা না পেলেও প্রশংসা পেয়েছেন।
নায়ক হয়ে কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ছোটপর্দার অভিনেতা শাহরিয়ার নাজিম জয়। ‘প্রার্থনা’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করেছিলেন। এ বছর ‘পাপ কাহিনী’ নামে একটি চলচ্চিত্রের কাজ শুরু করেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
অবশেষে টানটান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র
শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন। গতকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) হয়েছে ভোটগ্রহণ।
আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে ফল ঘোষণা করা হয়।
এবার নির্বাচনে ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে কলি-নিপুন।
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচনে ২০২৪-২৬ মেয়াদের জন্য সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন অভিনেতা মিশা
সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক পদে জয় লাভ করেছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ২৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম
প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল
ভোট পেয়েছেন ২২৫টি। ১৬ ভোট কম পেয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ আক্তার। তিনি
পেয়েছেন ২০৯ ভোট।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় পরাজয় মেনে নিতেই দেখা গেল নিপুনকে। শুধু
তা-ই নয়, মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে ফুলের মালা পরিয়ে বরণ করে নিয়েছেন তিনি।
নিপুন বলেন, ‘ডিপজল ভাইয়ের বিপক্ষে মাত্র ১৬ ভোটে হারব, এটা চিন্তাও
করিনি। আমি ভেবেছিলাম ডিপজল ভাইয়ের সঙ্গে যখন দাঁড়াবো, খুব বেশি হলে ৫০টা ভোট পাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘২০৯টি ভোট পেয়েছি। ডিপজল ভাই পেয়েছেন ২২৫টি। শিল্পী
সমিতির ভাই-বোনেরা প্রমাণ করে দিয়েছেন—তারা আমাকে ভালোবাসেন। এ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু
হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নিপুণ।
শুক্রবার সকাল ৯টায় শুরু হয় ভোটগ্রহণ। শেষ হয়েছে বিকেল ৫টায়। এ
দিন উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়েছেন ৪৭৫ জন শিল্পী। নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৫৭০ জন।
এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৮ প্রার্থী।
প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের মধ্যে একটি জোটে ছিলেন মিশা ও ডিপজল।
আরেক প্যানেলে ছিলেন মাহমুদ কলি ও নিপুণ আক্তার। নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার
হিসেবে ছিলেন খোরশেদ আলম খসরু। সদস্য হিসেবে ছিলেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান।
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নিপুন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক (২০২৪-২০২৬) মেয়াদের নির্বাচন। এ মেয়াদের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা সভাপতি মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
নির্বাচনে অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের কাছে সাধারণ সম্পাদক পদে ১৬ ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। শনিবার সকালে ফল ঘোষণার পরে ডিপজলকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন পরাজিত এই প্রার্থী।
এ সময় সাংবাদিকদের নিপুণ বলেন, ‘ডিপজল ভাইয়ের বিপক্ষে মাত্র ১৬ ভোটে হারবো সেটা আমি চিন্তাও করিনি। আমি ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের সঙ্গে আমি যখন দাঁড়াবো, খুব বেশি হলে ৫০টা ভোট পাবো।’
এই নায়িকা বলেন, ‘আমার ২৬টা ভোট নষ্ট হয়েছে, ২০৯টি ভোট আমি পেয়েছি। যেখানে ডিপজল ভাই পেয়েছেন ২২৫টি ভোট। শিল্পী সমিতির ভাই-বোনেরা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে তারা আমাকে ভালোবাসেন। আমাকে এত সম্মান দেওয়ার জন্যে আমি তাদেরকে ধন্যবাদ দিতে চাই।’
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে মন্তব্য করে নিপুণ আরও বলেন, ‘প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই ২০২৪-২৬ নির্বাচন যারা পরিচালনা করেছেন তাদের। আমার মনে হয় আমার টার্মে থেকে আমি খুব সুন্দর একটি নির্বাচন পরিচালনা করেছি।’
নিপুণ আক্তার অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল
মন্তব্য করুন
রাতের অপেক্ষা শেষে ভোর নাগাদ পাওয়া গেলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ফলাফল। গেল দুই বছর দায়িত্ব পালন করা সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার অবশেষে হেরে গেছেন। নতুন সাধারন সম্পাদক হিসেবে পাওয়া গেল আলোচিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে। এর আগে গতকাল সারাদিন উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন কমিটি নির্ধারণ করতে ভোট দিয়েছে শিল্পী সমিতির সদস্যরা।
ভোট গ্রহন শেষে টানা ১২ ঘণ্টার বেশি সময় পরে পাওয়া গেলো ফলাফল।
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা এবং বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর (২৬৫)। তার বিপরীতে অভিনেতা মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল (২২৫)।
১৭ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯)। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন।
তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।
কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।
বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। এর আগে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্যে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯ টায় ভোর গ্রহণ শুরু হয় এবং সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী নির্বাচন ফলাফল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক (২০২৪-২০২৬) মেয়াদের নির্বাচন। এ মেয়াদের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা সভাপতি মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নির্বাচনে অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের কাছে সাধারণ সম্পাদক পদে ১৬ ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। শনিবার সকালে ফল ঘোষণার পরে ডিপজলকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন পরাজিত এই প্রার্থী।
রাতের অপেক্ষা শেষে ভোর নাগাদ পাওয়া গেলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ফলাফল। গেল দুই বছর দায়িত্ব পালন করা সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার অবশেষে হেরে গেছেন। নতুন সাধারন সম্পাদক হিসেবে পাওয়া গেল আলোচিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে। এর আগে গতকাল সারাদিন উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন কমিটি নির্ধারণ করতে ভোট দিয়েছে শিল্পী সমিতির সদস্যরা।