নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০৩ পিএম, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮
কলকাতার সুপারস্টার প্রসেনজিৎ কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘বদলাচ্ছি বলেই টিকে আছি’। এখনো কলকাতার সিনেমায় আছেন দাপটের সঙ্গে। এই দাপটের সঙ্গে থাকার মন্ত্রটাও বলেছেন সেই সাক্ষাৎকারে। তিনি বলেন,‘দুটো বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার। আজকের দিনে যদি আমাকে টিকে থাকতে হয়, তাহলে এমন চরিত্র আমাকে বাছতে হবে, যেগুলো একটা অন্যের থেকে আলাদা শুধু নয়, আর পাঁচটা ছবির থেকেও ভিন্নতর। আর একটা বিষয়ে নজর রাখি, সিনেমাটা যেন আধুনিক হয়। সিনেমার ভাষাটা যেন পরিচালক বোঝেন। একজন দর্শক যেন বলেন, বড় পর্দাতেই ছবিটা দেখতে হবে। তা বলে কি ছোট ছবি আমি করব না? তাও করব। অত্যন্ত পরীক্ষামূলক ছবিও করব। সব মাধ্যমকেই এক্সপ্লোর করব। আমার কাছে কত যে লোভনীয় সব প্রস্তাব আসে কী বলব! কত নতুন পরিচালক কত নতুন ভাবনা নিয়ে হাজির হন। কিন্তু লোভ সংবরণ করে আমাকে তো বছরে তিনটে ছবি বাছতে হবে। খুব বেশি হলে চারটে। কারুর প্রস্তাবই ফিরিয়ে দিতে মন চায়না। এই চেষ্টাগুলো আমার চলতেই থাকে। আর সেই কারণেই, নিজেকে বদলাচ্ছি বলেই হয়তো টিকে আছি।’
হ্যা, গত ৮/৯ বছর ধরে তিনি যেন আরও সফল হচ্ছেন। আগেও প্রচুর ছবি করেছেন, প্রচুর হিট দিয়েছেন, ক্যারিয়ারের এতটা বছর পার করেও আমাদের পাশের দেশের সুপারস্টার সিনেমাহল থেকে প্রযোজকদের টাকা তুলে দেন। সিনেমাহলে দর্শককে ফেরানোটাই একটা চ্যালেঞ্জ। তার অবশ্য অনেক কারণও আছে। একটা সময় মানুষের কাছে বিনোদন মানে শুধুই সিনেমা। আজ টেলিভিশনের পাশাপাশি বিনোদনের গোটা দুনিয়াটাই তো মুঠোয় বন্দী! সেখানে আপনার ছবি কেন দেখবে দর্শক? আপনাকে কেন মুখ্য চরিত্রে পছন্দ করবে? আপনার বয়সোচিত চরিত্রেই অভিনয় করতে হবে। আরও কী জানেন? আপনার নতুন দর্শক তৈরী করতে হবে। এতটুকু বাড়িয়ে বলছিনা, কাউকে ছোট করছিনা, আপনার ছোট ভাইগুলোর যেমন একটা ইয়ুথ ফ্যান ফলোয়িং আছে, তার থেকে এক আপনি কতটা পিছিয়ে আছেন ভাবুন। কৈশোর-যৌবনের সন্ধিক্ষণে পা রাখা ছেলেমেয়েদেরও আপনার ছবি পছন্দ করতে হবে। আপনার কাজ দিয়ে তাদের আগ্রহী করে তুলতে হবে সিনেমা হলে আসার। এটা আপনার লড়াই।
এই লড়াইয়ে হেরে বসে আছেন বাংলা চলচ্চিত্রের এক সময়কার সব জনপ্রিয় তারকারা। রিয়াজ, আমিন খান, বাপ্পারাজ, রুবেল, ওমর সানী, ফেরদৌস- সময়ের সব জনপ্রিয় তারকা। আজ এদের নিয়ে আফসোস করে দর্শকরা। কি নেই তাদের? সুদর্শন, অভিনয় দক্ষতা, জনপ্রিয়তা- সবই ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা হারিয়ে যাচ্ছে। রিয়াজ সিনেমা ছেড়ে ছোটপর্দায় ব্যস্ত। এই করে সেই করে শুধু সিনেমাতেই নেই। অভিমান করে নাকি সিনেমায় অভিনয় করেন না। কার সঙ্গে অভিমান, সেটা সে নিজেই জানেন। আমিন খানও ছোট পর্দায়। মাঝেমধ্যে যেসব সিনেমায় তার দেখা মেলে। সেটা যথেষ্ঠ না দর্শকের জন্য। একসময়ে রুবেলের নামে হলে দর্শক যেত। পরবর্তীতে অশ্লীল চলচ্চিত্রেও নাম লেখালেন। ভিলেন হলেন বেশ কিছু সিনেমায়। নিজেকে না বদলিয়ে সরিয়ে নিয়েছেন চলচ্চিত্র থেকে। ওমর সানীও নায়ক থেকে ভিলেন হয়েছিলেন। এক সাপোর্টিং রোল করেন। বাপ্পারাজ ব্যাবসা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে সিনেমা থেকে দূরে সরে গেলেন। ফেরদৌস নিজেকে ফেরানোর চেষ্টা করলেও তার ছবির নেই আলাদা দর্শকশ্রেনী। কিছুদিন আগে ‘মেঘকন্যা’ নামে একটি সিনেমা মুক্তি দিয়েছেন। যে সিনেমা না চালিয়ে হল মালিকরা শাকিবের পুরনো ছবি চালিয়েছেন।
অনেকে অভিযোগ করেন তাদের সরিয়ে শাকিব খান সুপারস্টার হয়েছেন। এটা কতটা যুক্তিযুক্ত? এফডিসিতে তাদের প্রভাব কখনো শাকিব খানের চেয়ে কম ছিল না। শাকিব খান নিজেকে বদলাচ্ছেন বলে টিকে আছেন। এখনো যদি কিছু দর্শক হলে যেতে চায়, তার জন্যই যায়। অপরদিকে ঝড়ে পড়া তারকারা নিজেদের অস্তীত্ব সংকট থেকে বের হয়ে আসুন। দর্শক আপনাদের সেই পুরনো রুপে দেখতে চায়। তবেই না বাংলা চলচ্চিত্র ঘুরে দাড়াবে। আপনাদের সাপোর্টেই তো চলবে নতুন প্রজন্ম। সেক্ষেত্রে পরিচালকদেরও গল্পে আনতে হবে নতুনত্ব। তাদের ফিরিয়ে আনতে হবে। এটাই বাংলা চলচ্চিত্রের এ সময়ের অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
রাতের অপেক্ষা শেষে ভোর নাগাদ পাওয়া গেলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ফলাফল। গেল দুই বছর দায়িত্ব পালন করা সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার অবশেষে হেরে গেছেন। নতুন সাধারন সম্পাদক হিসেবে পাওয়া গেল আলোচিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে। এর আগে গতকাল সারাদিন উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন কমিটি নির্ধারণ করতে ভোট দিয়েছে শিল্পী সমিতির সদস্যরা।
ভোট গ্রহন শেষে টানা ১২ ঘণ্টার বেশি সময় পরে পাওয়া গেলো ফলাফল।
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা এবং বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর (২৬৫)। তার বিপরীতে অভিনেতা মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল (২২৫)।
১৭ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯)। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন।
তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।
কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।
বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। এর আগে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্যে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯ টায় ভোর গ্রহণ শুরু হয় এবং সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী নির্বাচন ফলাফল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ
সম্পাদক পদে লড়াই করছেন অভিনেত্রী নিপুন আক্তার। আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল থেকেই
নিজ প্যানেল নিয়ে ভোট কেন্দ্রে আছেন তিনি।
এবার তার বিপরীতে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করছেন শক্তিশালী
প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তবে নিজের জয়ে শতভাগ আশাবাদী এই অভিনেত্রী। যদিও গতবার
নির্বাচনে জায়েদ খানের বিপক্ষে ১৩ ভোটে হেরেছিলেন নিপুন।
নিপুন বলেন, ‘ডিপজলকে নিয়ে ভয় কাজ করছে না। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করতে আমার কোনো ভয় নেই। তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। তাই তাকে নিয়ে আমার আলাদা কোনো
ভয় নেই।’
নির্বাচনের নিরাপত্তা ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিপুন বলেন, ‘এবার
ভোটার উপস্থিতি আগেরবারের তুলনায় অনেক কম। শিল্পীরা সবাই আসছে আস্তে আস্তে আসছেন। তবে
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। আর নিরাপত্তার কথা যদি বলি, তাহলে
বলবো ঠিক আছে। কারণ এখানে সবাই শিল্পী, জাতীয় তারকা। তাদের নিরাপত্তায় এমনটা থাকবে
এটাই স্বাভাবিক। এ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সকাল থেকেই ভোটার উপস্থিতি
কম। ভোট শুরুর আগে থেকে প্রার্থীরা উপস্থিত হলেও, ভোটারদের উপস্থিতি তেমন একটি দেখা
যায়নি।
নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে আছেন প্রযোজক নেতা
খোরশেদ আলম খসরু। তার সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন এজে রানা ও বিএইচ নিশান। শুক্রবার সকাল
৯ টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত।
এবারের নির্বাচনে দুই প্যানেলের একটিতে আছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল আর অন্যটিতে একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার।
এর আগে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ১২টায় শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার ভোটের আগের দিন প্রচারণা
নিষিদ্ধ থাকলেও সারা দিনই বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী ও ভোটারদের আনাগোনা দেখা গেছে এফডিসিতে।
এদিকে নির্বাচন কমিশননের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে ৫৭১ জন ভোট দিতে পারবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ডিপজল নিপুন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
রাশ্মিকা
মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ
ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন
বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান।
সম্প্রতি
আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই
ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে,
আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক
দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে
অংশ নিয়েছেন।
২৭ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে আমির
খানকে ‘জুমলা’র থেকে সতর্ক
থাকতে বলতে দেখা গেছে।
আমিরের অফিসের দাবি, অভিনেতার মুখ মর্ফ করে
ভিডিও ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি
এমন কোনও প্রচার ভিডিও
শুট করেননি।
আমির
খানের অফিসের পক্ষ থেকে বিবৃতি
দিয়ে জানানো হয়েছে, ৩৫ বছরের বলিউড
ক্যারিয়ারে আমির খান কখনও
কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচার
করেননি। আমিরের অফিস থেকে অভিযোগ
পেতেই পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ (অন্যকে নকল
করা), ৪২০ (প্রতারণা) সহ
একাধিক ধারায় এবং তথ্য প্রযুক্তি
আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডিপফেক ভিডিও রাজনৈতিক প্রচার মামলা আমির খান
মন্তব্য করুন
রাতের অপেক্ষা শেষে ভোর নাগাদ পাওয়া গেলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ফলাফল। গেল দুই বছর দায়িত্ব পালন করা সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার অবশেষে হেরে গেছেন। নতুন সাধারন সম্পাদক হিসেবে পাওয়া গেল আলোচিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে। এর আগে গতকাল সারাদিন উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন কমিটি নির্ধারণ করতে ভোট দিয়েছে শিল্পী সমিতির সদস্যরা।
রাশ্মিকা মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান। সম্প্রতি আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে, আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিয়েছেন।