নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৫৭ পিএম, ২২ জানুয়ারী, ২০১৯
মৃত্যুর আগে কয়েকটা বছর ছিলেন গৃহবন্দি। কেন এমন একজন মানুষের গৃহবন্দি থাকতে হবে? বুলবুলকে নিয়ে অনেকের মনে এখন এই প্রশ্ন।
যুদ্ধাপরাধ মামলায় সাক্ষী ছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। অনেকেই যেখানে টাকা আর জীবনের হুমকিতে স্বাধীনতা বিরোধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে সাক্ষী দিতে চাননি, সেখানে বুলবুল চুপ থাকতে পারেননি। বীরত্বই দেখিয়েছেন তিনি। তিনি আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছেন সত্যের কথা বলতে, ন্যায়ের পক্ষে রাষ্ট্রের হয়ে। মৃত্যু তাকে ভয় দেখাতে পারেনি।
কিন্তু এই সাক্ষ্য দেয়ার বিনিময়ে অনেক চড়া মূল্যই দিতে হয়েছে তাকে। ছোট ভাইকে হারিয়েছেন। রাস্তার পাশ থেকে গলাকাটা লাশ উদ্বার হয়েছে তার। ভাইয়ের শোক নিয়ে ঘর থেকেই বের হতেন না গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। নিরবে নিভৃতে কাটিয়েছেন জীবনের শেষ দিনগুলো।
এর মধ্যে নানা সময়ে আসে তার মৃত্যুর হুমকি। সরকারি নিরাপত্তার বলয়ে বাঁধা পড়েন তিনি। বাসায় থাকতে থাকতে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার হৃদযন্ত্রে ৮টি ব্লক ধরা পড়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছিলেন।
তবে সবকিছুকে পাশ কাটিয়ে তিনি এখন সবার থেকে অনেক দূরে। মঙ্গলবার ভোর রাতে মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি।
প্রায় ছয় বছরের গৃহবন্দি জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছিলেন এই কিংবদন্তি। তার সঙ্গী বলতে ছিল একমাত্র পুত্র সামির ও একান্ত সহকারী রোজেন। গানটাও নিয়মিত করতে পারতেন না বন্দি থাকা অবস্থায়। গানের মানুষদের সাথেও আড্ডা বা মেলামেশা কমে গিয়েছিল।
চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। গণমাধ্যমে বুলবুল হতাশ হয়ে বলেছিলেন,‘ আমার গৃহবন্দি জীবন অভ্যস্ত হয়ে গেছে। বন্দিত্ব এখন আর বাধা দেয় না। আমি জানি হার্টের চিকিৎসার পর আবার কিন্তু এই চার দেয়ালের মধ্যেই আসতে হবে। এটা কিন্তু সমাধান না। তাই না? আপনারা হার্টটা ঠিক করে আবার এই জায়গাটায় পাঠিয়ে দেবেন, হার্টটা আবার নষ্ট হবে। আপনারা মুক্ত করে দেন। আমি তাহলে বেঁচে যাই।’
বুলবুল আর মুক্তির আকুতি করবেন না। মৃত্যু তাকে চিরমুক্তি দিয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিজ প্যানেলের সভাপতির
সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন চিত্রনায়িকা ও আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক
পদপ্রার্থী নিপুণ আক্তার। এবারে নিপুণের প্যানেলে সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন চলচ্চিত্রের
সোনালি দিনের জনপ্রিয় অভিনেতা মাহমুদ কলি।
রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় এফডিসিতে ইফতারের পর এক সংবাদ সম্মেলনে
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন অভিনেত্রী নিজেই।
এসময় নিপুণের পাশে বসে থাকতে দেখা গেছে অভিনেতা মাহমুদ কলিকে। সভাপতি
পদের জন্য সকলের কাছে সমর্থন ও দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগেও মাহমুদ কলি শিল্পী সমিতির দুই দফা করে সভাপতি ও সাধারণ
সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। দীর্ঘ দিন পর আবারও সমিতির নির্বাচনে দেখা যাবে তাকে।
বরেণ্য অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্তে
বিপাকে পড়েন নিপুণ। হন্যে হয়ে সভাপতি খুঁজে বেড়ান তিনি। সেই তালিকায় ছিলেন শাকিব
খান, ফেরদৗস আহমেদ, অনন্ত জলিল ও আহমেদ শরীফ। তারা সবাই নিপুণকে ফিরিয়ে দেন। এমন অবস্থায়
নিপুণের পাশে এসে দাঁড়ালেন মাহমুদ কলি।
উল্লেখ্য, মাহমুদ কলি ছিলেন আশি ও নব্বই দশকের নায়ক। দীর্ঘদিন তিনি
রূপালী পর্দায় দর্শক মাতিয়েছেন। তার পারিবারিক নাম মাহমুদুর রহমান উসমানী। তিনি বাংলাদেশের
স্বনামধন্য চিত্রনির্মাতা আজিজুর রহমান বুলি’র ছোট ভাই। মূলত ভাইয়ের হাত ধরেই তিনি
চলচ্চিত্রে আসেন। এরপর দেখিয়েছেন অভিনয়ের মুন্সিয়ানা।
মাহমুদ কলি’র প্রথম চলচ্চিত্র ‘মাস্তান’। তিনি এই চলচ্চিত্রে সহ-অভিনেতার
ভূমিকায় ছিলেন। এরপর ১৯৭৮ সালে অশোক ঘোষ নির্মিত ‘তুফান’ চলচ্চিত্রে মূল নায়কের ভুমিকায়
অভিনয় করেন। মাহমুদ কলি ৬১টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তারমধ্যে ২টি সিনেমা মুক্তির
মুখ দেখেনি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘লাভ ইন সিঙ্গাপুর’, ‘গোলমাল’, ‘নেপালি মেয়ে’, ‘শ্বশুরবাড়ি’,
‘সুপারস্টার’, ‘গ্রেফতার’, ‘খামোশ’, ‘মহান’, ‘দেশ বিদেশ’, ‘মা বাপ’ ইত্যাদি।
১৯৯৪ সালে নায়ক হিসেবে মাহমুদ কলি অভিনীত সর্বশেষ মুক্তি পায়। এর
নাম ছিলো ‘মহাগ্যাঞ্জাম’। তবে ২০০২ সালে তাকে আবারও দেখা গিয়েছিলো ‘আবার একটি যুদ্ধ’
চলচ্চিত্রে। সেখানে তিনি উকিল চরিত্রে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন।
১৯৯৭ সালে তিনি টিভি নাটক নির্মাণেও নাম লেখান। ‘তাদের কথা’ নামি
ছিলো তার প্রথম নাটকের। এরপর তিনি ‘আলোকিত আঙ্গিনা’ নামে আরও একটি ধারাবাহিক নাটক নির্মান
করেন।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৭ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল এক প্যানেল থেকে নির্বাচন করবে। তাদের বিরোধী প্যানেলে লড়বেন কলি ও নিপুণ।
শিল্পী সমিতির নির্বাচন সভাপতি নিপুণ এফডিসি
মন্তব্য করুন
বলিউডে খানদের দাপটটা যেন সবসময়ই একটু বেশি। প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধরে বলিপাড়ায় নিজেদের হিট সিনেমার মধ্য দিয়ে রাজ করে চলেছেন শাহরুখ খান, সালমান খান ও আমির খান। তবে দীর্ঘ সময় ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে থাকলেও তিন খানকে কখনও একসাথে এক সিনেমায় দেখা যায়নি।
কিন্তু এবার হয়তো সেটাই ঘটতে যাচ্ছে। আর এমন বার্তা জানিয়েছেন আমির খান নিজেই। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) নিজের জন্মদিনেই এই বড় ঘোষণা দিয়েছেন আমির খান। বিশেষ দিনটি একদিকে যেমন সাবেক স্ত্রী কিরণ রাওয়ের সঙ্গে কেক কেটে উদযাপন করেছেন, তেমনই অনুরাগীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে এসে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়েছেন। তখনই পুরনো বন্ধু শাহরুখ ও সালমানকে নিয়ে একটি ঘোষণায় চমকে দিয়েছেন আমির খান।
সম্প্রতি অনন্ত আম্বানীর বিয়েতে আমিরের সঙ্গে শাহরুখ ও সালমানকে মঞ্চে নাচতে দেখা গেছে। সেই ভিডিও ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনি। আমিরের কাছে একভক্ত জানতে চান, ‘এ তিন সুপারস্টারকে একসঙ্গে কোনো সিনেমায় দেখার সম্ভাবনা আছে কি?’
জবাবে আমির খান জানান, তিনি শাহরুখ ও সালমানের সঙ্গে সিনেমা করতে ইচ্ছুক। তিনি আরো বলেন, আমরা তিন জন একসঙ্গে দেখা করলেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হয়। শুধু আমাদের জন্য নয়, দর্শকদের কথা ভেবেই আমাদের একসঙ্গে একটা সিনেমা করা উচিত।
তিন জনেই যে সঠিক চিত্রনাট্যের অপেক্ষায় রয়েছেন, সে কথাও স্পষ্ট করেন আমির। তিন দশকের বেশ সময় ধরে বলিউডে রাজত্ব করছেন শাহরুখ, সালমান ও আমির খান। তিন সুপারস্টারই বিভিন্ন সময়ে একে অপরের সিনেমায় ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ‘আন্দাজ আপনা আপনা’ সিনেমায় আমির ও সালমান কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। অন্যদিকে ‘করণ অর্জুন’, ‘হম তুমহারে হ্যায় সনম’ বা ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’-এর মতো সিনেমায় দর্শক শাহরুখ ও সালমানকে একসঙ্গে দেখেছেন।
শাহরুখ খান সালমান খান আমির খান বলিউড তিন খান
মন্তব্য করুন
অবশেষে স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ হয়েছে ঢাকাই
সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। স্বামীর সঙ্গে কাগজ-কলমে বিচ্ছেদ হয়েছে
বলে এক সাক্ষাৎকারে মাহি এমন্টাই জানান।
সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, ‘আমরা দুজনেই চেষ্টা
করেছি। যখন দেখেছি চেষ্টা করেও লাভ হচ্ছে না, তখন আসলে চেষ্টাটা ছেড়ে দিয়েছি। একসঙ্গে
থেকে তিক্ত হওয়ার চেয়ে বন্ধুত্বটা থাকা ভালো’।
চিত্রনায়িকা আরও বলেন, ‘যেহেতু ও ফারিশের বাবা এবং এখনো ওর সঙ্গে
আমার কথা হয় নিয়মিত, যোগাযোগ আছে। ফারিশকে নিয়ে কথা হয়, ফারিশের কী প্রয়োজন এবং ও
খুব যত্নবান একজন মানুষ। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই, কিন্তু ও ফারিশের ব্যাপারে এতটা
কেয়ারিং, আমার মনে হয় পৃথিবীতে এমন বাবা পাওয়াটা খুব টাফ’।
চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে হঠাৎ ফেসবুক লাইভে এসে বিচ্ছেদের
ঘোষণা দিয়েছিলেন মাহি। সেসময় তিনি জানিয়েছিলেন, অনেক দিন থেকেই তারা আলাদা থাকছেন।
আর খুব শিগগিরই (রকিব সরকার ও মাহি) বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিকতাও সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছিলেন
এ অভিনেত্রী।
তখন মাহি বলেছিলেন, ‘আমরা দুজন মিলেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের
মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি।
অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কীভাবে হবে
সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব’।
এরপর তিনি বলেছিলেন, আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন।
যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।
রকিবের বিভিন্ন স্ট্যাটাসের জবাবও দেন অগ্নিকন্যা’খ্যাত এই অভিনেত্রী।
বলেন, ‘ও স্ট্যাটাস দিয়েছে, মানুষ এটা নিয়ে আমাকে খোঁচাখুঁচি করেছে। আমার কাছে মনে
হয়েছে, ওর মাথা একটু গরম আছে। রাগের মাথায় অনেক কিছু বলে ফেলে, লিখে ফেলে।
কিন্তু যে মানুষটা আমার জন্য এত কিছু করেছে। তাকে নিয়ে একটা নেতিবাচক
কথা বললেও আমি নিজেই আয়নার সামনে দাঁড়াতে পারব না’
এদিকে বিচ্ছেদ ঘোষণার পর মাহি জানান, এখন থেকে নিয়মিত অভিনয়ে পাওয়া যাবে তাকে। সে কথাই রাখতে যাচ্ছেন তিনি। ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা। তবে ঈদের পর নায়িকা পুরোপুরি ব্যস্ত থাকবেন শুটিংয়ে- এমনটাই জানান মাহিয়া মাহি।
স্বামী রকিব বিচ্ছেদ মাহিয়া মাহি
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি ভারতের একাধিক জাতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, শুক্রবার
(১৫ মার্চ) সকালে হাসপাতালে ভর্তি অমিতাভ বচ্চন। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মুম্বাইয়ের
একটি বেসরকারি হাসপাতালে অভিনেতার অ্যাঞ্জিয়োপ্লাস্টি করানো হয়েছে। এই খবর প্রকাশ্যে
আসার পর থেকেই উদ্বেগে ছিলেন ‘বিগ বি’র অনুরাগীরা।
তবে এই খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই
ছেলে অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে ১৫ মার্চ ইন্ডিয়ান স্ট্রিট প্রিমিয়ার লিগের (আইএসপিএল) ফাইনাল
ম্যাচ দেখতে যান অভিনেতা। ‘মাঝি মুম্বাই’ এবং ‘টাইগার্স অব কলকাতা’র ম্যাচ ছিল এ দিন।
ছেলের পাশে বসেই গোটা ম্যাচ উপভোগ করেন তিনি। তাতেই ছড়ায় বিভ্রান্তি। যেখানে অ্যাঞ্জিয়োপ্লাস্টির
খবর নিয়ে জলঘোলা গোটা দেশে, সেখানে দিব্যি সুস্থ এবং খোশমেজাজে দেখা গেল অমিতাভকে।
সত্য কোনটা?
‘মাঝি মুম্বাই’ দলের সমর্থক তিনি। সাদা হুডি ও ট্র্যাক প্যান্ট
পরে খেলা দেখতে যান অমিতাভ। ম্যাচ শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে হাত
নাড়েন। পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমের উদ্দেশে জানান, তাঁর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবর একেবারেই
মিথ্যা।
এদিন খেলার মাঠ থেকে একাধিক ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানেই দেখা
গেছে ‘মাঝি মুম্বাই’ বনাম ‘টাইগার্স অব কলকাতা’-এর ফাইনালের ম্যাচ চুটিয়ে উপভোগ করছেন
তিনি। একটি ভাইরাল ভিডিওতে, অমিতাভ এবং অভিষেককে কলকাতা টাইগার্সের বিপক্ষে খেলার সময়
তাদের দলের জন্য উল্লাস করতে দেখা গেছে। কখনও আবার শচীন টেন্ডুলকারের সঙ্গে গভীর আলোচনায়
মগ্ন থাকতে দেখা গেছে। শুক্রবার অভিনেতার স্বাস্থ্যের খবর নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ালেও
দিনের শেষে তাকে দেখে স্বস্তির নিশ্বাস অনুরাগীদের।
মন্তব্য করুন