কালার ইনসাইড

বলিউড সেরা ফ্যাশন ডিজাইনার যারা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

বলিউড ও ফ্যাশন ডিজাইনারদের একটা গভীর সম্পর্ক রয়েছে। বলিউড তারকাদের যারা খোঁজখবর রাখেন তাদের পরিচিত রয়েছে কিছু ফ্যাশন ডিজাইনারও। বলা বাহুল্য, তারাই ভারতের বিখ্যাত সব ফ্যাশন ডিজাইনার। বিখ্যাত বলেই বলিউডের নামজাদা তারকার পোষাকের ডিজাইনটা তারাই করেন।

এমনই কিছু বলিউড সেরা ফ্যাশন ডিজাইনদের কথাই আজ বলবো-

মনিষ মালহোত্রা

বলিউডের ফ্যাশন ডিজাইনারদের নাম আসলেই প্রথমে এ নামটি আসবে। ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি এই ইন্ডাস্ট্রির জন্য কাজ করছেন। তিনি সিনেমা প্রযোজনাও করেন। বলিউডের প্রায় সব তারকাই তার তৈরী পোষাক পরতে পছন্দ করেন। মডেল হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মনীষ। তবে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। পরে ব্যস্ত হয়ে পড়েন পোশাক, কস্টিউম ও শিল্প ডিজাইন নিয়ে। মনীষ এখন বলিউডের সেরা ডিজাইনারদের একজন। ৫০ পেরিয়ে গেলেও এখনো বিয়ে করেননি। অনেক বলিউডে অভিনেত্রীর সঙ্গে তার সুসম্পর্ক। তবে তিনি বেশি আলোচিত করণ জোহরের সঙ্গে বন্ধুত্ব নিয়ে। ‘রঙ্গিলা’ ছবিতে উর্মিলা মাতন্দকারের পোশাকের ডিজাইন করে তিনি প্রথম আলোচনায় আসেন। মাধুরী দীক্ষিত, শ্রীদেবী, কাজল, কারিশমা কাপুর, জুহি চাওলা, কারিনা কাপুর, রানী মুখার্জি, প্রিয়াংকা চোপড়া, ক্যাটরিনা কাইফ, সোনাম কাপুর, দীপিকা পাডুকন, জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, সোনাক্ষী সিনহা, প্রীতি জিনতা এবং পরিনীতি চোপড়া তার ডিজাইন করা কাপড় নিয়মিত পরেন।

রিতু কুমার

তিনি প্রবাদপ্রতিম ফ্যাশন ডিজাইনার। শুধু একজন বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনারই নন, একজন উদ্যোক্তাও তিনি। ভারতীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ে গেছেন তিনি। ঐতিহ্যবাহী এবং পাশ্চাত্য-দুটি ক্ষেত্রেই তার ডিজাইনগুলো সমানভাবে সফল। অনেকের কাছেই তিনি ভারতের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির গুরু। ছোট পরিসরে শুরু করলেও, মেধা ও অধ্যবসায় দিয়ে রিতু কুমার এখন সারাবিশ্বে খ্যাতিসম্পন্ন একজন ডিজাইনার। যদিও কনটেম্পোরারি ও ক্ল্যাসিক স্টাইলেই তিনি সিদ্ধহস্ত, তবে ইউরোপিয়ানদের জন্য তিনি আবিষ্কার করেন `ইন্ডো-ওয়েস্টার্ন` ফিউশন। তার আন্তর্জাতিক কাজগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য `মিস ওয়ার্ল্ড`, `মিস ইউনিভার্স` ও `মিস এশিয়া প্যাসিফিক`-এর মতো আন্তর্জাতিক বিউটি প্রেজেন্টগুলোর ডিজাইন। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন বহু দেশি ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার।

তরুণ তাহিলিয়ানি

ফ্যাশন নয়, বরং বিজনেস ম্যানেজমেন্ট নিয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি পাড়ি দিয়েছিলেন বিদেশে। ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ায় পড়ার সময়েই তাঁর আলাপ হয় শৈলজার সঙ্গে। ভারতে ফিরে বিয়ে করেন। তখন পারিবারিক ব্যবসা সামলাচ্ছেন তরুণ তাহিলিয়ানি। কাজে সন্তুষ্টি নেই। পরে স্ত্রীর সঙ্গে দিল্লিতে প্রথম মাল্টিডিজ়াইনার বুটিক শুরু করেন। সেই পদার্পণ ফ্যাশন জগতে। এর পরে ফ্যাশন নিয়ে পড়াশোনা, শুরু করেন পোশাক ডিজাইন। সে একজন বিখ্যাত ইন্টেরিয়ার ডিজাইনারও।

অনামিকা খান্না

বিয়ের দিন অনামিকা খান্নার ডিজাইন করা ক্রিম মেশানো গোলাপি রঙের একটি লেহেঙ্গা পরেছিলেন নেহা ধুপিয়া। বেশ লেগেছিল সেই পোষাক। সোনমের বিয়ের পোষাকও তিনি তৈরী করেছিলেন। শুধু বিয়ে নয়, বলিউড তারকাদের সবসময়রই ভরসা অনামিকা খান্না। ভারতের অন্যতম নামি ফ্যাশন ডিজাইনার তিনি। যার নকশা করা কাপড়ে বরাবরই প্রকাশ পায় স্বদেশী ঐতিহ্য। নিজের উদ্ভাবনী পোশাক তৈরিতে তার দর্শন হলো ভারতীয় ঘরানা ধরে রেখে পোষাক তৈরী। যা আধুনিক বিশ্বের সঙ্গেও দারুণভাবে খাপ খাইয়ে যাবে। অনামিকা খান্না প্রথম ভারতীয় ফ্যাশন ডিজাইনার, যার ‘অনা মিকা’ নামে আন্তর্জাতিক মানের ফ্যাশন লেবেল রয়েছে। মৌসুম, ফ্যাশন, আয়শা ইত্যাদি চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত পোশাকের নকশা করেছেন তিনি। তাছাড়া ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘প্রেম রতন ধন পায়ো’ র প্রধান অভিনেত্রী সোনম কাপুরের পরিধেয় পোশাকও তার নকশা করা। ২০১১ সালে ইন্ডিয়া টুডে তাকে ভারতের সেরা ২৫ প্রভাবশালী নারীর মধ্যে অন্যতম হিসেবে নির্বাচন করে। এছাড়া এ জীবনে বহু অর্জন রয়েছে তার।

আকি নারুলা

২০০৯ সালের সিনেমা ‘কামবাখত ইশক’ এর টাইটেল সং-এ কারিনা যে কালো সিকুইনের পোশাক পরেছিলেন, সেটি ছিল আকি নারুলার ডিজাইনার সান্ধ্য পোশাক। প্যারিসের এম্পোরিও আরমানি থেকে কেনা ওই পোশাকের মূল্য ছিল ৮০ লাখ রুপি। তিনি এমনই মূল্যবান ফ্যাশন ডিজাইনার। তার ব্রান্ডের নাম ‘আকি’। ১৯৯৬ সালে যার যাত্রা শুরু হয়। ‘বান্টি অর বাবলী’, ‘দোস্তানা’,‘জুম বারাবার জুম’ সিনেমাগুলোরও পোষাকের ডিজাইন করেছেন তিনি।

এছাড়াও মাসাবা গুপ্তা, নীতা লুল্লা, আনন্দ কাবরা, অগ্নিমিত্র পল, সুরেলি গোয়েল, অসমিতা মারওয়া, মনীষ অরোরা, রাগব্রেন্দ রাথোর, রোহিত বাল, শান্তনু এবং নিখিল, সব্যসাচী মুখার্জি, ওয়েন্ড্রল রেড্রিক্স, আবু জানি অ্যান্ড সন্দীপ ঘোষলা, জিজি বালওয়া, রিনা ঢাকা, রিতু বারিরা হচ্ছেন বলিউডে টপ সেলিব্রেটি ফ্যাশন ডিজাইনার।

 

বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ

 

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বুবলীর পর এবার মাহির ছেলেকে নিয়ে পরীমনির স্ট্যাটাস

প্রকাশ: ০৩:৫৮ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি চিত্রনায়িকা বুবলী ও শাকিব খানের ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনে সামাজিকে যোগাযোগ মাধ্যমে বুবলীর একটি স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে পরী ও বুবলীর মাঝে দ্বন্দ্ব দেখা যায় সোস্যাল মিডিয়ায়। দুজনের একের পর এক স্ট্যাটাস ও পাল্টা স্ট্যাটাস তর্কযুদ্ধে উত্তপ্ত হয়ে উঠে ফেসবুক।

এদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির ছেলে শামসুদ্দিন ফারিশের প্রথম জন্মদিন আজ। তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরী মনি। লিখেছেন, ‘হ্যাপি বার্থডে মানিক চাঁদ আমাদের। তুমি মায়ের চোখের মণি হয়ে থাকো ফারিশ বাবা। আমরা সবাই তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’


গত মাসের ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন মাহি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা। ছেলেকে নিয়েও ফেসবুকে ছবি পোস্ট করতে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে। এখন নিজের লুক বদলাচ্ছেন অভিনেত্রী। ব্যস্ত হয়েছেন ক্যারিয়ার নিয়ে। এরই মধ্যে পর্দায় ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি।

পর্দায় ফেরা প্রসঙ্গে মাহি বলেন, ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবেন না। এর কারণও অবশ্য রয়েছে। বিয়ের পর বেশ কিছু সিনেমার প্রস্তাবই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে এখন ক্যারিয়ারে মন দিতে চান তিনি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন তিনি। এটি দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। তাদের ফারিশ নামে এক বছরের একটি পুত্রসন্তানও রয়েছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এর আগে ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহি। পাঁচ বছর সংসারের পর বিচ্ছেদ হয় তাদের।


পরীমনি   বুবলী   মাহিয়া মাহি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সমুদ্র সৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’

প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি বেশ ঢাকঢোল বাজিয়ে বিয়ে করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা ফারহান আহমেদ জোভান। সেই বিয়েতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হাজির ছিলেন অভিনেত্রী সাফা কবির। অথচ এখন শোনা যাচ্ছে তাদের ‘অনন্ত প্রেম’র গুঞ্জন!

সদ্য দুজনেই জুটি বেঁধে শেষ করেছেন ‘অনন্ত প্রেম’-এর শুটিং। আসছে ঈদে সিএমভি’র ব্যানারে বিশেষ এই নাটকটি লিখেছেন ও বানিয়েছেন মহিদুল মহিম।

নাটকটির নিয়ে নির্মাতা জানান, ‘এই গল্পের নায়ক জিসান। কক্সবাজারে নিজের দোকানে বসে কেক তৈরি করে এবং বিক্রি করে। ছোটবেলায় জিসানের মা মারা যায়। তার মা-ও খুব ভালো কেক তৈরি করতো। তাই মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই জিসান কেকের বিজনেস করার সিদ্ধান্ত নেয়।

গল্পের নায়িকা স্নেহা। জিসানের কেক রেস্টুরেন্টে আসে। স্নেহার শখ ছবি তোলা। খুব সুন্দর পোশাক পরে সাজানো রেস্টুরেন্টে জিসানকে কেক বানাতে দেখে মুগ্ধ হয়ে ছবি তোলে স্নেহা। আর সুন্দরী স্নেহার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে যায় জিসান।’

নির্মাতা আরও বলেন, ‘বুঝতেই পারছেন, গল্পের এই পর্যায়ে জিসান-স্নেহা প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করে। গল্পটা মূলত শুরু হয় এখান থেকে। ক্রমশ জড়ায় পারিবারিক জটিলতায়। শেষটা জানতে দেখতে হবে ঈদ উৎসবে পুরোটা।’

‘অনন্ত প্রেম’ নাটকটি সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে আসছে ঈদ উৎসবে মুক্তি পাবে।


অনন্ত প্রেম   জোভান আহমেদ   সাফা কবির  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তারকাদের শেষ প্রজন্ম আমি ও শাহরুখ: কঙ্গনা

প্রকাশ: ০৩:১৬ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের সদ্যই টিকিট পেয়েছেন বলিউডের আলোচিত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির হয়ে আসন্ন নির্বাচনে লড়বেন অভিনেত্রী। এরই মধ্যে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে গেছেন তিনি। যদিও বলিউডে অনেকটাই নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছেন কঙ্গনা।

একের পর এক ফ্লপ সিনেমার পর অভিনেত্রীর ক্যারিয়ার নিয়েই সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে কঙ্গনার মতে, খারাপ সময় যতই যাক, আবারও সাফল্যের ধারায় ফিরবেন তিনি। সেই সঙ্গে নিজেকে শাহরুখ খানের সঙ্গে তুলনা করে তারকাদের জেনারেশনের ‘শেষ তারকা’ হিসেবেও দাবি করলেন কঙ্গনা।

সম্প্রতি ‘টাইমস নাও সামিট’-এ উপস্থিত ছিলেন কঙ্গনা। সেখানেই বিভিন্ন কথোপকথনে নিজেকে এবং শাহরুখ খানকে তারকাদের শেষ প্রজন্ম বলে মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।

কঙ্গনা বলেন, ‘আমি এবং শাহরুখ খান তারকাদের শেষ প্রজন্ম। ওটিটি কখনো তারকা তৈরি করতে পারে না। আমরা পরিচিত মুখ। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় আমাদের অনেক চাহিদা রয়েছে। শুধু টিকে থাকার জন্য ওটিটিতে আসতে পারব না।’

গত কয়েক বছরে একের পর এক সিনেমা বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছে কঙ্গনার। নিজের ব্যর্থ সিনেমা প্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, “পৃথিবীতে এমন কোনো অভিনেতা নেই, যার ফ্লপ সিনেমা নেই। শাহরুখ খানের ১০ বছর কোনো হিট সিনেমা ছিল না।

কিন্তু ‘পাঠান’ বক্স অফিসে হিট হয়। ৭-৮ বছর আমার কোনো হিট সিনেমা ছিল না। কিন্তু ‘মণিকর্ণিকা’ বক্স অফিসে হিট হয়। এরপর তিন-চার বছর কোনো হিট সিনেমা উপহার দিতে পারিনি। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ আসছে, আশা করছি এটি ভালো সাড়া ফেলবে।”

সর্বশেষ কঙ্গনাকে দেখা গেছে ‘তেজাস’-এ। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি পায় সিনেমাটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে। আয় করে মাত্র সাড়ে ৫ কোটি রুপি। সামনে অভিনেত্রীকে দেখা যাবে ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের মাঠেও সরব হচ্ছেন অভিনেত্রী।


শাহরুখ খান   কঙ্গনা রানাওয়াত   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কে এই সৌদি মডেল রুমি?

প্রকাশ: ০৯:১৫ এএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

ইউনিভার্সের মঞ্চে ৭৩ বছরের ইতিহাসে প্রথম বার, সৌদি আরবের পতাকা হাতে লড়বেন এক নারী। ২৭ বছর বয়সী রুমি আলকাহতানি নিজের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টেই এই ঘোষণা দিয়েছেন। জানিয়েছেন ইতিহাসের অংশ হতে পেরে তিনি সম্মানিত বোধ করছেন।

তবে এবার প্রশ্ন উঠতে পারে কে এই রুমি, হুট করেই কী তিনি মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন? না। এতো বড় মঞ্চে এই প্রথম হলেও রুমি এর আগেও বহু সুন্দরী প্রতিযোগিতার মঞ্চে উঠেছেন।
এবার মিস ইউনিভার্সের ৭৩ বছরের ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার যোগ দিচ্ছে সৌদি আরবের হয়ে। এমন খবরে একরকম চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। আসছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ কেউ তাকে স্বাগত জানালেও অনেকেই করছেন সমালোচনা।

সৌদির রাজধানী রিয়াদে জন্ম রুমির। এর আগেও তিনি মিস সৌদি আরব, মিস মিডল ইস্ট, মিস উইমেনসহ (সৌদি আরব) বিভিন্ন সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন এবং বিজয়ীর মুকুট মাথায় পরেছেন।

রুমি ফ্যাশন মডেলিংয়ের সাথে ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেও পরিচিত। তার ইনস্টাগ্রাম অনুসারীর সংখ্যা ১০ লাখ। এক্স ও ফেসবুকেও তাকে লাখ লাখ মানুষ অনুসরণ করে।

ঘুরতে পছন্দ করেন রুমি। বিশ্বের নানা প্রান্তে ঘুরেছেন তিনি। রুমির দুই বোনের নাম রাজান ও জেদাই। তাদের মধ্যে রাজানও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ পরিচিত মুখ।

সৌদি   ইউনিভার্স   মঞ্চ   পতাকা   রুমি আলকাহতানি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে সৌদি মডেল!

প্রকাশ: ০২:৫৮ পিএম, ২৭ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে দেখা যাবে এক ২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন। 

রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০ লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন। 

তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’

এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন। 

আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন। 


মিস ইউনিভার্স   সৌদি মডেল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন