কালার ইনসাইড

‘দুই ভাইয়ের আরো অনেক কাজ হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৩২ পিএম, ১২ জুন, ২০১৯


Thumbnail

ঈদে মুক্তি পেল মালেক আফসারি পরিচালিত ‘পাসওয়ার্ড’ সিনেমা। সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মামনুন হাসান ইমন। যারা সিনেমাটি দেখেছেন, সবার মুখেই ইমনের প্রশংসা। ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে এমন একটি সিনেমায় অভিনয় করে কেমন লাগছে। এই প্রশংসা কি অতীতের সব কাজকে ছাড়িয়েছে। সেসবের গল্প বললেন বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে। 

বাংলা ইনসাইডার: চরিত্রটা করতে কেন রাজি হওয়া?

ইমন: শাকিব খানের সঙ্গে ‘ক্যাপ্টেন খান’সহ আরো কয়েকটি সিনেমাতেই অফার ছিল। কিন্তু শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে নিজের ক্যারেক্টারটার তেমন জোর না পেয়ে না করতে হয়েছে। শাকিব ভাই বুঝেছেন আমি কি করতে চাই। এবার শাকিব ভাই নিজে প্রযোজনা করছেন। সিনেমার প্রতি তাই আলাদাভাবে তার গুরুত্ব পাবে সেটাই স্বাভিাবিক। পরিচালকের সঙ্গে বসে শাকিব ভাই প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার সেভাবেই গুরুত্ব দিয়ে তৈরী করলেন। শাকিব ভাই সিনেমাটির জন্য অফার করলেন। তিনি বলেলেন, ‘ছবিটিতে একটা ভালো ক্যারেক্টার আছে। আমাকে সবাই বলছে ডাবল ক্যারেক্টার করতে। আমার মনে হয়েছে সিনেমায় এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। আমি সিনেমার হিরো। কিন্তু গল্পের হিরো এইটা। তুমি আগে গল্পটা শোনো। শোনার পরে দেখতে পারবে তুমি কি করতে পারো। গল্পটা শোনো। তারপর পছন্দ না পছন্দ আমি তোমার উপর ছেড়ে দিলাম।

এভাবেই রাজি হওয়া?

গল্পটা শোনার পর আমি রীতিমতো মুগ্ধ। দেখলাম অদ্ভূত একটা চরিত্র। আমার কাছে এত ভালো লেগেছে। অনেকদিন থেকে আমার এ ধরনের ক্যারেক্টার করার শখ ছিল। এবার সুযোগটা মিললো। যাদের সঙ্গে মিললো, পরিচালক মালেক আফসারি, শাকিব ভাই, ইকবাল ভাইদের মতো মানুষদের সঙ্গে।  সব মিলিয়ে আমার মনে হলো হিরো হিসেবে তো অনেকগুলো কাজ করলাম। অনেক অফারও আসে। কিন্তু এ ধরনের ক্যারেক্টার তেমন পাই না। এটা আমার নিজেকে প্রমাণ করার আরো একটি চান্স পেলাম। তাছাড়া বড় বাজেটের ঈদের সিনেমা। ১৮০টি সিনেমা হলে রিলিজ পাবে। এত মানুষ দেখবে। সব মিলিয়ে আমার ক্যারেক্টারটা ঠিকঠাক করতে পারলে মানুষ আমার প্রশংসা করবেই এমন একটা ব্যাপার ছিল। এটা আমার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ ছিল।

মুক্তির পর দর্শকের রেসপন্স কেমন পাচ্ছেন?

শুটিং শেষে ইউনিটের লোকজন খুব প্রশংসা শুরু করলো। বললো যে আমরা তো এডিট করছি। খুব ভালো হইছে আপনার ক্যারেক্টারটা। যখন ডাবিং করতে গেলাম, তখনও সবাই বললো খুব ভালো হইছে। ফাইনালি সেন্সর বোর্ড থেকে যখন প্রশংসটা করলো যে ইমন তোমার অভিনয় অনেক ভালো হয়েছে। তখন আমার আত্মবিশ্বাসটা বাড়লো। কিন্তু আমি অপেক্ষা করছিলাম দর্শকের জন্য। তারা কিভাবে নেয় এই চরিত্রটা। শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ যেটা, এক শাকিব খান থাকলে সিনেমায় অন্য চরিত্রগুলোতো ওভাবে হাইলাইটেড হয় না। শাকিব খান যে সিনেমায় আছে মানুষ তো সেখানে তাকেই খুঁজবে।  আমার কাছে সবচেয়ে বড় যে পাওয়া, শাকিব খান থাকা সত্বেও এই ক্যারেক্টারটা নিয়ে মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছিল।

সিনেমা মুক্তির পর শাকিব খানের ফিডব্যাক কি?

গত কয়েকদিন ধরে প্রায় প্রতিদিন কয়েকবার শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়। শাকিব ভাইই বলেন, ইমন আমার কাছে যেই আসে বলে যে ইমন সেই অভিনয় করছে। শাকিব ভাই বলে এটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। তোকে নিয়ে ক্যারেক্টারটা ভাবছি, মানুষ সেটা পছন্দ করছে। এটাই তো আমার পাওয়া। আমার ছোট ভাইকে মানুষ পছন্দ করছে। সেটাই এই সিনেমায় আমার অনেক ভালো লাগা। শাকিব ভাই অলরেডি তার পরের প্রডাকশনে অলরেডি কথা বলে রাখছে। আমাদের একসঙ্গে আরো কাজ করার প্ল্যান আছে।

ট্রেলারে ইমনকে দেখা যায়নি। এটা নিয়ে সমালোচনাও হয়েছে। সেই কৌশল কেন ছিল?

এর পেছনে ছিল কৌশল। আমার যে চরিত্র। সেটা হচ্ছে সিনেমার অন্যতম আকর্ষণ। শাকিব ভাই বললো তুমি যে চরিত্রটা করলে। এটা যে কারো স্বপ্ন। যখন সিনেমাটি দেখবে। বাংলাদেশের যে কোন নায়ক বলবে এই ক্যারেক্টারটা আমিও করতে পারতাম। এটা আমারও স্বপ্ন ছিল। কিন্তু আমি একাই দুটি ক্যারেক্টার করতে চাচ্ছিলাম না। যদি আমার কাছে অপশন থাকতো আপনি কোন ক্যারেক্টারটা করবেন, তাহলে আমি ওইটা করতাম। সিনেমায় যেহেতু নায়োকোচিত একটা ক্যারেক্টার থাকা লাগবে। তাই সেটা আমার করতে হয়েছে। তোমার ক্যারেক্টটারটা এতই ইন্টেরেস্টিং। সেটা যদি দেখাইয়া ফেলি আগেই, তাহলে সিনেমারই কিন্তু মজাটা নষ্ট হয়ে যাবে। তাই ট্রেলার , পোস্টার কেথাও আমি ছিলাম না। সিনেমাটি রিলিজ হওয়ার পর তার ফলটা পেয়েছি।

এর আগে এমন ক্যারেক্টার করা হয়েছে?

এর আগে এমন ক্যারেক্টার করা হয়নি।  এটা করার সময় আমার পার্সোনাল কিছু প্রিপারেশনও ছিল। এটা কিন্তু টোটাল যে প্রতিবন্ধি তা নয়। যারা সিনেমাটি দেখেননি, তারা হয়তো শুনে বলছে যে প্রতিবন্দ্বি। সে আসলে তা নয়। তার ব্রেইন কাজ করে। এই ধরনের মানুষের মায়া থাকে বেশি। রাগ থাকে বেশি। একটা পাগলামি থাকে। যখন ভাইকে সে হারিয়ে ফেলে মাঝে তখন সে পাগল প্রায় হয়ে যায়। এই জিনিসগুলো আমি স্টাডি করেছি। এমন ক্যারেক্টারগুলো কেমন হয় সেটা বুঝেছি। পরিচালক আফসারি ভাই এর জন্য অনেক হেল্প করেছে। আমি যেটা করেছি। আমার ক্যারেক্টারটা স্বাবলিল করার জন্য রাতে কম ঘুমাতাম। চেহারাটা একটু রাফ রাখার চেষ্টা করেছি। এরকম করে আমার বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হয়েছে। ’ 

পরিচালক মালেক আফসারিসহ শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

মালেক আফসারি ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে মজার এক্সপেরিয়েন্স হলো উনি খুব হাসিখুশি মানুষ। ওনাকে যদি বলি এটা করতে চাই। উনি বলে করো। আর আমার এই পরামর্শটাও নিতে পারো। দুটি মিলিয়ে দেখো ভালো কিছু হচ্ছে। মিশা ভাইও আমাকে খুব অভিনয় করেছে। শাকিব ভাই আমাকে পার্সোনালি ডেকে বলতো যে ইমন খুব ভালো করতে হবে কিন্তু। সিনেমায় আমার ক্যারেক্টারটা যেহেতু খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। সবাই আমার ক্যারেক্টারের যত্ন নিতো। সবাই খুব দুশ্চিন্তায় ছিল যে আমি কেমন করি।

সিনেমাটিতে যে নকলের অভিযোগ এসেছে তা নিয়ে কি বলবেন?

দেখুন আমি হচ্ছি সিনেমা অভিনেতা। আমি দেখেছি যে আমার ক্যারেক্টার কেমন। আমি কার সঙ্গে কাজ করছি। তা নিয়ে আমি স্যাটিসফাইড। সিনেমার গল্প যদি কোন সিনেমার সঙ্গে মিলেও যায়, সেটা আসলে পরিচালক বা যিনি লিখেছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন। আমি এতটুকু বলবো আমরা সবাই সিনেমাটির জন্য খুব কষ্ট করেছি। একটা ভালো সিনেমা দর্শককে উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সেখানে আমরা সফল বলবো। কারণ মুক্তির পর থেকে আমরা সে রেসপন্স পেয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা ব্যবসার মুখ দেখেছি।

বর্তমানে আর কি কি ব্যস্ততা আছে?

বর্তমান ব্যস্ততার মধ্যে ‘সাহসী যোদ্ধা’র শুটিং চলছে, ‘আমার সিদ্ধান্ত’ সেন্সরে গেল, কাজী কামরুলের পরিচালনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটা গল্প নিয়ে একটা ছবি হচ্ছে। নতুন একটা প্রডাকশনের সঙ্গেও কথা ফাইনাল। জাকির হোসেন রাজুর সঙ্গেও একটি সিনেমার কথা প্রায় ফাইনাল। আর শাকিব ভাইয়ের সঙ্গেও কাজ করার কথা চলছে।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফারুকীর চোখে ‘মনোগামী’ বনাম ‘ব্যাচেলর’

প্রকাশ: ০৫:৪০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত ওয়েবফিল্ম ‘লাস্ট ডিফেন্ডারস অব মনোগামী’ স্ট্রিমিং শুরু হয় চাঁদরাতে। এতে মুখ্য দুই চরিত্রে অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী ও জেফার রহমান। ওয়েব ফিল্মটি চরকিতে মুক্তির পর থেকেই নির্মাতা এবং কলাকুশলীরা প্রশংসা কুড়াচ্ছেন। বিশেষ করে অভিনয়ের জন্য প্রশংসা পাচ্ছেন গুণী অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী ও জেফার। 

মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পরিচালিত সিনেমা ‘ব্যাচেলর’ মুক্তি পায় ২০০৪ সালে। তার ঠিক ২০ বছর পর ওটিটি মাধ্যমে মুক্তি পেয়েছে ওয়েবফিল্ম ‘মনোগামী’। অনেক দর্শক মনোগামী দেখে ব্যাচেলর সিনেমার সঙ্গে তুলনা করেছেন। আর এবারে সদ্যমুক্তি পাওয়া ওয়েবফিল্ম ‘মনোগামী’ নিয়ে কথা বলেছেন নির্মাতা নিজেই। 

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী তার ফেসবুক পোস্টে ‘মনোগামী’ ওয়েবফিল্ম নিয়ে লিখেছেন, ‘কোন সন্দেহ ছাড়াই ব্যাচেলরের এক ধরনের কম্প্যানিয়ন পিস বলা যায় মনোগামীকে। ব্যাচেলরে ঢাকার কিছু ব্যাচেলরের লাইফ দেখানোর চেষ্টা করেছি। আর মনোগামীতে ডিজায়ার আর গিল্ট ফিলিংয়ের মল্লযুদ্ধে ক্লান্ত এক মানুষকে ফলো করার চেষ্টা করছি। কাজটা করে খুবই আনন্দ পেয়েছি। অ্যাকচুয়ালি, আমার শেষ কাজগুলো অনেকটা সিরিয়াস টোনের ছিল। ফলে যারা আমার হিউমার পছন্দ করত, তারা প্রায়ই আমাকে কমপ্লেইন করতো এটা নিয়ে। তাদের কমপ্লেইন বাদ দিলেও, আমি নিজেও আসলে এই হিউমার ডিল করাটাকে মিস করছিলাম।’ 

দর্শকের প্রতিক্রিয়ার কথা বলতে গিয়ে এই নির্মাতা বলেন, ‘মনোগামীর কারণ একটা বিশাল অডিয়েন্সকে ফিরে পেয়েছি। যারা সত্যিকার অর্থে পিপড়াবিদ্যা থেকে শুরু করে এর পরের কাজগুলোতে আমার ওপর অভিমান করেছিল যে, আমি কেন ওই হিউমারগুলা আর ডিল করছি না। সেই অডিয়েন্সরা ফিরে আসছে এবং তারা অনেকেই চিঠি লিখেছে। এটা জেনে আমি খুবই আনন্দিত। ব্যাচেলরের পরে যেরকম তর্ক-বিতর্ক হতো। এটির ক্ষেত্রেও সেটা হচ্ছে। এটি আসলেই খুব ভালো। মনোগামী নিয়ে মানুষের ভালো, মন্দ, প্রশংসা, সমালোচনা- সবকিছুই আমি সাদরে গ্রহণ করছি। আপনাদের সবার জন্য ভালোবাসা।’ 

উল্লেখ্য, এর আগে গতবছরের শেষে মুক্তি পায় ফারুকীর ওয়েবফিল্ম ‘সামথিং লাইক অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’। এই ওয়েবফিল্মটির মধ্য দিয়ে প্রথমবার পর্দায় আসেন ফারুকী। 

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী   চঞ্চল চৌধুরী   জেফার রহমান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ছেলেকে নিয়ে শাকিবের সঙ্গে সময় কাটানোর মুহূর্তে হয়তো উনিও এসেছেন: বুবলী

প্রকাশ: ০১:৩৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এবারের ঈদে একগুচ্ছ সিনেমা মুক্তি পেয়েছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে রয়েছে আলোচিত চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী অভিনীত ‘দেয়ালের দেশ’ ও ‘মায়া’ সিনেমা। সম্প্রতি ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলে আলোচনায় জায়গা করে নিয়েছেন এ নায়িকা।

ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান, তার প্রথম স্ত্রী অপু বিশ্বাস এবং নায়কের দুই ছেলে জয়-বরীকে নিয়ে কথা বলেছেন বুবলী। একইসঙ্গে চিত্রনায়কের সঙ্গে বর্তমান সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন তিনি।

সম্প্রতি বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ বুবলী জানান, শাকিব খানের সঙ্গে এখনো ডিভোর্স হয়নি তার। সময় নিচ্ছেন তারা। আর সাক্ষাৎকারে এমনটা জানানোর পরই খবর উঠে আসে অভিনেত্রীর এমন বক্তব্যে বিরক্ত শাকিব খান।

এবার অন্য একটি টেলিভিশনে হাজির হয়ে শাকিব খান-অপু বিশ্বাসকে নিয়ে কথা বললেন বুবলী। এসময় বুবলী বলেন, সন্তান বীর ও তার বাবাকে নিয়ে যখন রুমে সময় কাটাই, তখন সেখানে জয়কে নিয়ে হয়তো উনিও এসেছেন।

ভাইরালিজম প্রসঙ্গে বুবলী বলেন, ‘আসলে এটা প্রয়োজন নেই। অনেক সময় দেখা যায় আমরা যখন কাজকে ফোকাস করছি, তখন দর্শকরা প্রশংসা করছেন সেটির। দর্শকরা ভালোবাসার জায়গা থেকেই বিভিন্ন সময় আমাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে জানতে চান। এটাও ঠিক আছে’।

তিনি আরও বলেন, ‘দর্শকরা জানতে চান শেহজাদ কী করছে বা কী রকম সময় কাটছে ওর। ওই সময় হয়তো আমি কিছু ভিডিও ক্লিপস শেয়ার করছি। তবে সব কিছুর মধ্যে সীমাবদ্ধতা থাকা প্রয়োজন। আবার আমাদের ভাষাগত দিক থেকেও সীমাবদ্ধ থাকা উচিত যে―আমরা একজন আরেকজন শিল্পীকে কীভাবে মূল্যায়ন করছি’।


শাকিব খান. বুবলী   অপু বিশ্বাষ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

প্রায় ২০০ কোটি খরচ করে কন্যার ক্যারিয়ার গড়ছেন শাহরুখ!

প্রকাশ: ১০:২৭ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড বাদসা শাহরুখ খানের মেয়ে সুহানার মাটি শক্ত করার জন্য নাকি ২০০ কোটি টাকা খরচ করে সিনেমা প্রযোজনা করতে চলেছেন পিতা শাহরুখ। পরিচালক জোয়া আখতারের হাত ধরে ইতোমধ্যেই নেটফ্লিক্সে ‘দ্য আর্চিস’ সিনেমা দিয়ে হাতে খড়ি হয়েছে সুহানার।

তবে তার অভিনয় খুব একটা দাগ কাটতে পারেনি। উলটো সুহানাকে ঘিরে নানা ট্রোল নজরে এসেছিল। তবে ওসবকে পাত্তা দেননি সুহানা বা শাহরুখ। শাহরুখকন্যার এখন মন নতুন সিনেমায়।

প্রথমে জল্পনা ছিল সিদ্ধার্থ আনন্দের পরিচালনায় বড়পর্দায় জুটি বাঁধছে বাবা-মেয়ে। তার দিন কয়েক যেতেই শোনা গেল, সুজয় ঘোষের পরিচালনাতেই স্ক্রিন শেয়ার করবেন শাহরুখ খান ও তার মেয়ে সুহানা। তবে শাহরুখের সঙ্গে যৌথভাবে ছবিটি প্রযোজনা করবেন সিদ্ধার্থ আনন্দ প্রথমবার শাহরুখ-সুহানা একসঙ্গে। সেই সিনেমা নিয়ে যে অনুরাগীদের কৌতূহল তুঙ্গে থাকবে তা বলাই বাহুল্য। কোন ভূমিকায় দেখা যাবে শাহরুখকে? 

জানা যায়, সুজয় ঘোষের এই স্পাই থ্রিলারে সুহানার চরিত্রকে আরও বলিষ্ঠ করার উদ্দেশে শাহরুখের জন্য বিশেষভাবে একটি চরিত্র ডিজাইন করা হয়েছে। গোয়েন্দার ভূমিকায় যেখানে বাদশাকন্যা থাকছেন, সেখানে কিং খানকে ‘হ্যান্ডলার’র চরিত্রে দেখা যেতে পারে। যিনি রহস্য সমাধানে সুহানাকে চালিত করবেন। সিনেমার প্রি-প্রোডাকশনের কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। অপেক্ষা শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণার।


শাহরুখ খান   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অবশেষে জয়ের সঙ্গে নিজের গোপন সম্পর্কের কথা ফাঁস করলেন মাহি!

প্রকাশ: ১০:৩১ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢালিউড নায়িকা মাহিয়া মাহি বিচ্ছেদের পর সন্তানকে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজেই আছেন। শুধু তাই নয় নতুন উদ্যমে কাজেও ফিরেছেন তিনি। এদিকে ঢাকাই সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের নায়ক জয় চোধুরী। ভালোবেসে নায়িকা নীড়কে বিয়ে করেছেন। এবার মাহি ও জয় নিজেদের গোপন সম্পর্কের কথা ফাঁস করলেন। 

সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী, জয় চোধুরীর সঙ্গে মাহির প্রায় সময়ই নানা ছবি দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই নায়কের বাসায় অন্য নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে বেশ ফুরুফুরে মেজাজেই আড্ডায় মাততে দেখা যায় মাহিকে।

জয়ের সঙ্গে সিনেমা না করেও এতো ভালো সম্পর্ক কিভাবে হলো সেটিই এবার একটি অনুষ্ঠানে এসে ফাঁস করলেন তারা।

মাহি বলেন, অল্প সময়েই জয়ের সঙ্গে আমার বেশ ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে। ও আমার সঙ্গে কোন সিনেমায় কাজ করেনি। আর আমার সঙ্গে যেই নায়করা কাজ করেন তাদের আমি শত্রু ভাবি। 

যার কারণে তাদের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা ভালো হয়না। জয়ের সঙ্গে আমার ২০১৯ থেকেই ভালো সম্পর্ক কিন্তু গোপন রেখে ছিলাম কারণ যে কোন জিনিস গোপন রাখলে সেটা সুন্দর থাকে।

এদিকে মাহির সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে জয় বলেন, খোলামেলা বিষয়টা আসলে সবাই ভালভাবে নেন না। গোপন থাকলে বিষয়টার মাঝে একটা পবিত্রতা থাকে। মাহির সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব অল্প দিনের হলেও আমাদের সম্পর্কের মাঝে গভীরতা অনেক।

এবার ঈদে মুক্তি পাওয়া শাকিবের 'রাজকুমার' ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পাচ্ছেন।

মাহিয়া মাহি   জয় চোধুরী   ঢালিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

উচ্ছ্বসিত শাকিব, দর্শকদের জানালেন কৃতজ্ঞতা

প্রকাশ: ০৯:৩০ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেয়েছে নির্মাতা হিমেল আশরাফ পরিচালিত ও শাকিব খান অভিনীত সিনেমা ‌‘রাজকুমার’। এটি মুক্তির পর থেকেই প্রশংসায় ভাসছেন অভিনেতা। সেই সাফল্যের রেশে উচ্ছ্বসিত শাকিব। দর্শকদের প্রতি জানালেন কৃতজ্ঞতা। 

সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে সমাজমাধ্যমের পাতায় ঢালিউড সুপারস্টার লিখেছেন, ‌‘অবিরামভাবে মিলিয়ন মিলিয়ন ভালোবাসা পাচ্ছে রাজকুমার। প্রিয় দর্শকদের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। সবাইকে ভালোবাসা।’ 

দেশের ১২৫টির মতো সিনেমা হলে চলছে শাকিবের নতুন ছবিটি। জানা যায়, ২১২টি সিনেমা হলের মধ্যে এই ছবি রেকর্ড পরিমাণ রেন্টালে চারভাগের তিন ভাগ হল পেয়েছে।

‘রাজকুমার’ মূলত পারিবারিক সম্পর্ক আর একজন স্বপ্নবাজ তরুণের বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার গল্প ঘিরে। নায়কের বিপরীতে অভিনয় করেছেন ভিনদেশি অভিনেত্রী কোর্টনি কফি। পাশাপাশি অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান, মাহিয়া মাহি, আরশ খানসহ অনেকে।

ইতিমধ্যে ‘রাজকুমার’ সিনেমার ‘রাজকুমার’ গানটি  দ্রুত সময়ে এক কোটি ভিউ পেরিয়ে গেছে। আসিফ ইকবালের লেখা, আকাশ সেনের সংগীত পরিচালনায় গানটি গেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত কণ্ঠশিল্পী কোনাল ও একসময়ের ব্যান্ডশিল্পী বালাম।

‘রাজকুমার’ উন্মাদনার মধ্যেই শাকিবের নতুন সিনেমা ‘তুফান’-এর শুটিং শুরু হচ্ছে ভারতে। পরিচালনা করছেন ‘পরাণ’-খ্যাত নির্মাতা রায়হান রাফী। শাকিবের বিপরীতে দেখা যাবে অভিনেত্রী নাবিলা এবং টালিউডের মিমি চক্রবর্তীকে। খলনায়ক হিসেবে থাকার কথা রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তকে। পবিত্র ঈদুল আজহায় মুক্তির সম্ভাবনা শাকিব খানের নতুন সিনেমাটির।


শাকিব খান   রাজকুমার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন