নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৪৩ পিএম, ২১ অগাস্ট, ২০১৯
স্পাইডি ছবির প্রশ্নে মার্ভেল স্টুডিওস এবং সনি এন্টারটেইনমেন্ট নাকি আলাদা হয়ে যাচ্ছে। যা বিশ্বের স্পাইডারম্যান ভক্তদের জন্য এক হৃদয়ভাঙা দুঃসংবাদ। আর একসঙ্গে হাতে হাত রেখে পথ চলবে না তারা। মোট কথা, মার্ভেল সিনেমাটিক স্টুডিও আর সনি এন্টারটেইনমেন্টের পথ গেছে দুদিকে বেঁকে। তাহলে স্পাইডারম্যানের কী হবে? সবার আশঙ্কা সত্যিই হয়েছে। আর হবে না ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার’ (২০১৬), ‘স্পাইডার-ম্যান: হোমকামিং’ (২০১৭), ‘অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার’ (২০১৮), ‘অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম’ (২০১৯) বা ‘স্পাইডারম্যান ফার ফ্রম হোম’- এর (২০১৯) মতো চলচ্চিত্র।
মার্ভেল স্টুডিও আর সনি এন্টারটেইনমেন্ট নাকি একে অপরের প্রস্তাবে অসম্মতি জানিয়েছে। তারা কোন চুক্তিতে সম্মত হতে পারেনি। সমস্যা হয়েছে বিশ্বের সর্বোচ্চ অর্থ উপার্জনকারী চলচ্চিত্রগুলোর লাভের অংশ নিয়ে ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব।
মার্কিন মিডিয়া ওয়েবসাইট সিএনইটি জানিয়েছে, স্পাইডারম্যানের ছবিতে কেভিন ফাইগি অর্থ লগ্নি করুক, ডিজনির নাকি সেটি পছন্দ নয়। সিএনইটি কে নাকি সনি এন্টারটেইনমেন্টের এক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। ওই মুখপাত্র বলেছেন, ‘ডিজনি চাইছে না স্পাইডার-ম্যান ফ্রাঞ্চাইজির কোনো ছবির অন্যতম প্রযোজক হিসেবে নাম থাকুক কেভিন ফাইগির। আমরা হতাশ হয়েছি। তবে ডিজনির এ সিদ্ধান্তকে আমরা সম্মান করি।’
তাই হয়তো মার্ভেল স্টুডিওর প্রেসিডেন্ট ও বিশ্বের সর্বোচ্চ অর্থ উপার্জনকারী চলচ্চিত্র ‘অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম’ এর প্রযোজক কেভিন ফাইগি আর কোনো স্পাইডি ছবিতে বিনিয়োগ করতে পারবেন না। তবে একাধিক সূত্র এ-ও বলেছে, এখনো তাঁদের ভেতর দর-কষাকষি চলছে।
মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সের অসংখ্য ছবির প্রধান প্রযোজক কেভিন ফাইগি। তাই সেই ছবির সাফল্যের একটা বড় অংশের ভাগিদার তিনি। কিন্তু স্পাইডারম্যানকে নিয়ে নির্মিত ছবির কৃতিত্বের ভাগ আর তাঁর সঙ্গে শেয়ার করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিজনি। তাই স্পাইডারম্যান আর ডেডপুলকে একসঙ্গে পর্দা ভাগ করতে দেখার সৌভাগ্য আর হবে না ভক্তদের। একজন তো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই দুই চরিত্র যাঁদের শরীরে সর্বশেষ জীবন্ত হয়েছে, সেই টম হল্যান্ড আর রায়ান রেনল্ডের উদ্দেশে লিখেছেন, ‘আমাদের কি স্পাইডারম্যান ও ডেডপুল মুভি দেখা হবে না?’
রায়ান রেনল্ড সেই টুইট শেয়ার করে উত্তরে লিখেছেন, ‘পাবে। তবে কেবল আমার হৃদয়ে।’সেই উত্তর কি কারো জানা আছে? রায়ানের হৃদয়ের টিকিট কোথায় পাওয়া যাবে?
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।