নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৫ পিএম, ২০ নভেম্বর, ২০১৯
বেশ কয়েক বছর ধরেই লাক্স তারকা জাকিয়া বারী মম ও পরিচালক শিহাব শাহীনের বিয়ের গুঞ্জন চলছিল। কিন্তু বারবার এ প্রশ্নের মুখে নিজেদের ভালো বন্ধু বলে দাবি করছিলেন তারা। কিন্তু এবার নিজেরাই নিজেদের গোপন খবর ফাঁস করে দিলেন। বিয়ের চার বছর পর জানালেন তারা বিয়ে করেছেন।
আজ বুধবার (২০ নভেম্বর) নিজেদের ফেসবুকে চতুর্থ বিয়েবার্ষিকী উপলক্ষে একে অপরকে শুভেচ্ছা ও জানান মম-শিহাব। তাদের বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসতেই সেটি টক অব দ্য শোবিজে পরিণত হয়েছে। সহকর্মীরা ভালোবাসামাখা শুভেচ্ছাও জানাচ্ছেন শিহাব-মম দম্পতিকে।
বুধবার দুপুর ১টায় শিহাব শাহীন তার ফেসবুকে মম’র সঙ্গে কেক কাটার ছবি দিয়ে ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘চতুর্থ বিবাহবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জাকিয়া বারী মম’। আর মম তার শুভেচ্ছায় স্বামীকে বলেছেন, ‘তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমাকে এত ভালোবাসা দেয়ার জন্য।’
দীর্ঘদিন ধরে নির্মাতা শিহাব শাহীনের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন ছিল অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম’র। গত দুই বছর ধরে তাদের বিয়ের খবরও শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু কখনো এ ব্যাপারে গণমাধ্যমে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি নির্মাতা-অভিনেত্রী এই জুটি। আজ সব গুঞ্জন কেটে গেল। এ প্রসঙ্গে জানতে নির্মাতা শিহাব শাহীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি গণমাধ্যমে বলেন, ‘আমরা ২০১৫ সালের ২০ নভেম্বর পারিবারিকভাবেই বিয়ে করেছি। তার আগে বেশ কয়েকবছর প্রেম ছিলো। নিজেদের জানাশোনা ও বন্ধুত্ব থেকেই আমরা এক হয়েছি। সবার কাছে দোয়া চাই আমাদের সুখী দাম্পত্যজীবনের জন্য।’
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে লাক্স তারকা হিসেবে শোবিজে পা রাখেন জাকিয়া বারী মম। ক্যায়িরারের শুরুর দিকে তিনি প্রেমে পড়েন নির্মাতা এজাজ মুন্নার। প্রয়াত অভিনেত্রী তাজিন আহমেদের স্বামী ছিলেন মুন্না। বলা হয়ে থাকে মম’র সঙ্গে সম্পর্ক জড়িয়ে পড়াতেই মুন্নাকে ডিভোর্স দেন তাজিন। এরপর মম-মুন্না প্রেমের পথ ধরে ২০১০ সালের ৩১ মার্চ বিয়ে করেন। ২০১১ সালের ২ মার্চ তাদের সংসারে আসে উদ্ভাস নামের এক পুত্র। কিন্তু মুন্নার সঙ্গে খুব বেশিদিন টেকেনি মম’র সংসার। ২০১৩ সালের দিকে তাদের মধ্যে ডিভোর্স হয়। তখন জানা যায়, শিহাব শাহীনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে মম’র। সেটা মেনে নিতে পারেননি এজাজ মুন্না। সে নিয়ে মম-মুন্না দম্পতির মধ্যে দেখা দেয় দাম্পত্য কলহ। যার শেষ সমাপ্তি ঘটে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদে।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ
সম্পাদক পদে লড়াই করছেন অভিনেত্রী নিপুন আক্তার। আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল থেকেই
নিজ প্যানেল নিয়ে ভোট কেন্দ্রে আছেন তিনি।
এবার তার বিপরীতে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করছেন শক্তিশালী
প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তবে নিজের জয়ে শতভাগ আশাবাদী এই অভিনেত্রী। যদিও গতবার
নির্বাচনে জায়েদ খানের বিপক্ষে ১৩ ভোটে হেরেছিলেন নিপুন।
নিপুন বলেন, ‘ডিপজলকে নিয়ে ভয় কাজ করছে না। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করতে আমার কোনো ভয় নেই। তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। তাই তাকে নিয়ে আমার আলাদা কোনো
ভয় নেই।’
নির্বাচনের নিরাপত্তা ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিপুন বলেন, ‘এবার
ভোটার উপস্থিতি আগেরবারের তুলনায় অনেক কম। শিল্পীরা সবাই আসছে আস্তে আস্তে আসছেন। তবে
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। আর নিরাপত্তার কথা যদি বলি, তাহলে
বলবো ঠিক আছে। কারণ এখানে সবাই শিল্পী, জাতীয় তারকা। তাদের নিরাপত্তায় এমনটা থাকবে
এটাই স্বাভাবিক। এ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সকাল থেকেই ভোটার উপস্থিতি
কম। ভোট শুরুর আগে থেকে প্রার্থীরা উপস্থিত হলেও, ভোটারদের উপস্থিতি তেমন একটি দেখা
যায়নি।
নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে আছেন প্রযোজক নেতা
খোরশেদ আলম খসরু। তার সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন এজে রানা ও বিএইচ নিশান। শুক্রবার সকাল
৯ টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত।
এবারের নির্বাচনে দুই প্যানেলের একটিতে আছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল আর অন্যটিতে একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার।
এর আগে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ১২টায় শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার ভোটের আগের দিন প্রচারণা
নিষিদ্ধ থাকলেও সারা দিনই বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী ও ভোটারদের আনাগোনা দেখা গেছে এফডিসিতে।
এদিকে নির্বাচন কমিশননের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে ৫৭১ জন ভোট দিতে পারবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ডিপজল নিপুন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
রাশ্মিকা
মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ
ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন
বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান।
সম্প্রতি
আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই
ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে,
আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক
দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে
অংশ নিয়েছেন।
২৭ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে আমির
খানকে ‘জুমলা’র থেকে সতর্ক
থাকতে বলতে দেখা গেছে।
আমিরের অফিসের দাবি, অভিনেতার মুখ মর্ফ করে
ভিডিও ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি
এমন কোনও প্রচার ভিডিও
শুট করেননি।
আমির
খানের অফিসের পক্ষ থেকে বিবৃতি
দিয়ে জানানো হয়েছে, ৩৫ বছরের বলিউড
ক্যারিয়ারে আমির খান কখনও
কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচার
করেননি। আমিরের অফিস থেকে অভিযোগ
পেতেই পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ (অন্যকে নকল
করা), ৪২০ (প্রতারণা) সহ
একাধিক ধারায় এবং তথ্য প্রযুক্তি
আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডিপফেক ভিডিও রাজনৈতিক প্রচার মামলা আমির খান
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪–২৬ মেয়াদি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ
শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ
শুরু হয়।
ভোটগ্রহণ চলাকালীন দুপুরে বিরতি দিয়ে ফের ভোট শুরু হয়ে বিকেল পাঁচটা
পর্যন্ত চলবে। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এবারের নির্বাচনে ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি
প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১। মিশা সওদাগর ও মনোয়ার
হোসেন ডিপজল প্যানেল ও মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার প্যানেল
এরই মধ্যে নির্বাচনের সব আয়োজন শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনীও প্রস্তুত। সুষ্ঠুভাবে ভোট পরিচালনা ও ফলাফল ঘোষণার স্বার্থে সকাল
থেকে ভোটের ফলাফল প্রকাশ পর্যন্ত মূল ফটক থেকে এফডিসির বিভিন্ন জায়গায় প্রায় আড়াইশ
পুলিশ সদস্যসহ সাদা পোশাকে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিতি রয়েছেন।
এ ছাড়াও ভোটকে আরও নিরবচ্ছিন্ন করতে এফডিসির বিভিন্ন পয়েন্টে বাড়তি
আরও ৩১টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
এর আগে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ১২টায় শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার ভোটের আগের দিন প্রচারণা
নিষিদ্ধ থাকলেও সারা দিনই বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী ও ভোটারদের আনাগোনা দেখা গেছে এফডিসিতে।
এদিকে নির্বাচন কমিশননের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে
৫৭১ জন ভোট দিতে পারবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নির্বাচন
মন্তব্য করুন
রাশ্মিকা মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান। সম্প্রতি আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে, আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিয়েছেন।