নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৬ পিএম, ১০ জুলাই, ২০২০
সৈয়দ আব্দুল হাদীর বয়স জুলাইর ১ তারিখ ৮০ হলো। এক সময় মানুষের গানের ক্ষুধা মেটাতো গ্রামোফোন। সত্তর-আশির দশকে আধুনিক গানের প্রচলনটা তেমন ছিল না, মুখে মুখে ছিল শুধু চলচ্চিত্রের গান। সে সময়কার বাংলা গানের অন্যতম প্রবাদ পুরুষ শিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী। বাংলা চলচ্চিত্রের কালজয়ী অনেক গানেই কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। তার অনেক দেশের গানও শ্রোতাদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে। মানুষটা এখনো ভালো আছেন, সুস্থ আছেন এটাই বড় কথা।
বাংলা চলচ্চিত্রের ধারকবাহকরা একে একে চলে যাচ্ছেন। সর্বশেষ বিয়োজন হলো এন্ডু কিশোর। গানের মানুষগুলো কেমন আছেন। তাদের বয়সের হিসেবে খোঁজ নেওয়া হলো।
প্রখ্যাত পল্লীগীতি সম্রাট আব্বাসউদ্দীনের সুযোগ্য কন্যা চিরসবুজ গানের পাখি ফেরদৌসী রহমান। একজন সংগীতশিল্পী এবং প্রজন্মের পর প্রজন্মের সংগীত শিক্ষক হিসেবে যিনি সবার কাছে এক মুগ্ধতার নাম। কণ্ঠে কিংবা চেহারায় আগে যেমনটি ছিলেন এখনো ঠিক তেমনটিই রয়েছেন। তবে বয়সটা এ বছর ৭৯ হলো।
গাজী মাজহারুল আনোয়ারের হলো ৭৭ বছর। সৈয়দ আব্দুল হাদী শারীরিকভাবে কিছুটা সুস্থ থাকলেও গাজী মাজহারুল আনোয়ার বেশ অসুস্থ। তিনি বার কয়েক গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার লেখা গানের কথা বলে শেষ করা যাবে না। কারণ বিশ হাজারেরও বেশি গানের গীতিকার তিনি। তার মধ্যে থেকে কিছু গানের কথা উল্লেখ করলে আন্দাজ করা যাবে তার প্রজ্ঞা ও দেশপ্রেম সম্পর্কে। অসংখ্য দেশের গানের মধ্যে অন্যতম জয় বাংলা বাংলার জয়, একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল, একবার যেতে দেনা আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়, জন্ম আমার ধন্য হল। গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে, আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, যার ছায়া পড়েছে, শুধু গান গেয়ে পরিচয়, ও পাখি তোর যন্ত্রণা, ইশারায় শীষ দিয়ে, চোখের নজর এমনি কইরা, এই মন তোমাকে দিলাম- এর মতো আধুনিক বা সিনেমার গান তার লেখনি থেকেই সৃষ্টি হয়েছে।বিবিসি বাংলা তৈরিকৃত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিশটি বাংলা গানের তালিকায় রয়েছে তার লেখা তিনটি গান।
আলম খানের বয়স ৭৫ বছর। তিনিও শারীরীকভাবে সুস্থ আছেন। এন্ড্রু কিশোরের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তাঁর সাথে যোগাযোগ করা হলে, ফোন ধরেই কাঁদতে শুরু করে দেন আলম খান। যে কান্না আপনজন হারানোর, প্রিয় মানুষকে হারানোর! অ্যান্ড্রু কিশোরের চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালে আলম খান সুরারোপিত ‘মেইল ট্রেন’ সিনেমার ‘অচিনপুরের রাজকুমারী নেই যে তার কেউ’ গানটি। অসংখ্য কালজয়ী গানের এই সুরকার এ পর্যন্ত তিন শ ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন। সুর করা গানের সংখ্যা প্রায় দুই হাজারের ওপরে। তাঁর লেখা শ্রোতাপ্রিয় গানও অসংখ্য। ‘তবলার তেড়ে কেটে তেড়ে কেটে তাক’,‘ওরে নীল দরিয়া, আমায় দে রে দে ছাড়িয়া’, ‘এক চোর যায় চলে’,‘তুমি আছ সবি আছে’,‘চাঁদের সাথে আমি দেব না’,‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’,‘সবার জীবনে প্রেম আসে’,‘তেল গেলে ফুরাইয়া’,‘ভালোবেসে গেলাম শুধু’,‘কী জাদু করিলা’,‘তোমরা কাউকে বোলো না’,‘আমি একদিন তোমায় না দেখিলে’র মতো অসংখ্য কালজয়ী গান রয়েছে তার।
মো. খুরশীদ আলমের মতে, তাঁর জীবনের সেরা গান ‘সমাধান’ ছবির ‘মাগো মা ওগো মা, আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা’। তার সিনেমার গানে ৫০ বছর হয়ছে। এর মধ্যে কতশত গান গেয়েছেন হিসেব নেই। ১৯৪৬ সালে, জয়পুরহাটে জন্ম নেওয়া খুরশীদ আলমের বয়স ৭৪ বছর। শেখ সাদী খানও অসুস্থ। তার বয়স ৭০ বছর।
সাবিনা ইয়াসমীনের ৬৫ বছর। তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন। রুনা লায়লার ৬৭ বছর। তার কোন বড় অসুস্থতার খবর পাওয়া যায়নি। কনক চাঁপার ৫০ বছর। তিনিও বেশ ভালো আছেন। আবিদা সুলতানাও ভালো আছেন।
তবে ভালো নেই বরেণ্য গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক ও বাদ্যযন্ত্রশিল্পী আলাউদ্দীন আলী। আলাউদ্দীন আলী ফুসফুসের প্রদাহ ও রক্তে সংক্রমণ সমস্যায় ভুগছেন। তিনি মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন কয়েকবার।
‘জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো’, ‘ভালোবাসার মূল্য কত’, ‘ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই’, ‘মনেরও রঙে রাঙাব’, ‘ডোরা কাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়’সহ অনেক গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আজাদ রহমানের নাম। এ বছর মারা গেলেন তিনি। এন্ড্রু কিশোরও চলে গেলেন, সুবীর নন্দী মারা গেলেন বছর পেরিয়ে গেল।
আব্দুল জব্বার মারা গেলেন তাও বছর তিন হয়েছে। গান থেকে দূরে ছিলেন তারও আগে। জয় বাংলা বাংলার জয়, সালাম সালাম হাজার সালাম, ওরে নীল দরিয়া, তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়-সহ অসংখ্য কালজয়ী গানের গায়ক আব্দুল জব্বারের মৃত্যু হয়েছে নানা রোগে শোকে ভুগে। মাহমুদুন্নবি মারা গেছেন সেই ১৯৯০ সালে। সত্য সাহা মারা গেলেন ১৯৯৯ সালে। গীতিকার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মারা গেলেন ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সালে। আনোয়ার পারভেজ মারা গেলেন ২০০৬ সালে। একুশে পদক পাওয়া সমর দাস মারা গেলেন ২০০১ সালে। খালিদ হাসান মিলু মারা গেলেন ২০০৫ সালে। খান আতাউর রহমান মারা গেছেন ১৯৯৭ সালে।
শাহনাজ রহমতউল্লাহ চলে গেলেন গত বছর। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, আইয়ুব বাচ্চু সবাই চলে গেলেন গান ও পৃথিবী ছেড়ে। গানের যারা আছেন তারা স্থবির হয় আছেন। আমাদের একে একে লিজেন্ড হারানোর সময় যেন শুরু হয়েছে। এইসব বটবৃক্ষ চলে গেলে থাকবে কি? অনেকে বলে আগাছা। তবে সৈয়দ আব্দুল হাদী বলেন, আগাছাই একদিন বটবৃক্ষ হবে সেই প্রত্যাশা করি।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি বেশ ঢাকঢোল বাজিয়ে বিয়ে করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা
ফারহান আহমেদ জোভান। সেই বিয়েতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হাজির ছিলেন অভিনেত্রী সাফা কবির।
অথচ এখন শোনা যাচ্ছে তাদের ‘অনন্ত প্রেম’র গুঞ্জন!
সদ্য দুজনেই জুটি বেঁধে শেষ করেছেন ‘অনন্ত প্রেম’-এর শুটিং। আসছে
ঈদে সিএমভি’র ব্যানারে বিশেষ এই নাটকটি লিখেছেন ও বানিয়েছেন মহিদুল মহিম।
নাটকটির নিয়ে নির্মাতা জানান, ‘এই গল্পের নায়ক জিসান। কক্সবাজারে
নিজের দোকানে বসে কেক তৈরি করে এবং বিক্রি করে। ছোটবেলায় জিসানের মা মারা যায়। তার
মা-ও খুব ভালো কেক তৈরি করতো। তাই মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই জিসান কেকের বিজনেস করার
সিদ্ধান্ত নেয়।
গল্পের নায়িকা স্নেহা। জিসানের কেক রেস্টুরেন্টে আসে। স্নেহার শখ
ছবি তোলা। খুব সুন্দর পোশাক পরে সাজানো রেস্টুরেন্টে জিসানকে কেক বানাতে দেখে মুগ্ধ
হয়ে ছবি তোলে স্নেহা। আর সুন্দরী স্নেহার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে যায় জিসান।’
নির্মাতা আরও বলেন, ‘বুঝতেই পারছেন, গল্পের এই পর্যায়ে জিসান-স্নেহা
প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করে। গল্পটা মূলত শুরু হয় এখান থেকে। ক্রমশ জড়ায় পারিবারিক
জটিলতায়। শেষটা জানতে দেখতে হবে ঈদ উৎসবে পুরোটা।’
‘অনন্ত প্রেম’ নাটকটি সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে আসছে ঈদ উৎসবে মুক্তি
পাবে।
অনন্ত প্রেম জোভান আহমেদ সাফা কবির
মন্তব্য করুন
ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের সদ্যই টিকিট পেয়েছেন বলিউডের আলোচিত
অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির হয়ে আসন্ন নির্বাচনে লড়বেন অভিনেত্রী।
এরই মধ্যে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে গেছেন তিনি। যদিও বলিউডে অনেকটাই নড়বড়ে অবস্থায়
রয়েছেন কঙ্গনা।
একের পর এক ফ্লপ সিনেমার পর অভিনেত্রীর ক্যারিয়ার নিয়েই সংশয় দেখা
দিয়েছে। তবে কঙ্গনার মতে, খারাপ সময় যতই যাক, আবারও সাফল্যের ধারায় ফিরবেন
তিনি। সেই সঙ্গে নিজেকে শাহরুখ খানের সঙ্গে তুলনা করে তারকাদের জেনারেশনের
‘শেষ তারকা’ হিসেবেও দাবি করলেন কঙ্গনা।
সম্প্রতি ‘টাইমস নাও সামিট’-এ উপস্থিত ছিলেন কঙ্গনা। সেখানেই বিভিন্ন
কথোপকথনে নিজেকে এবং শাহরুখ খানকে তারকাদের শেষ প্রজন্ম বলে মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম
দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
কঙ্গনা বলেন, ‘আমি এবং শাহরুখ খান তারকাদের শেষ প্রজন্ম। ওটিটি
কখনো তারকা তৈরি করতে পারে না। আমরা পরিচিত মুখ। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় আমাদের অনেক চাহিদা
রয়েছে। শুধু টিকে থাকার জন্য ওটিটিতে আসতে পারব না।’
গত কয়েক বছরে একের পর এক সিনেমা বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছে কঙ্গনার।
নিজের ব্যর্থ সিনেমা প্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, “পৃথিবীতে এমন কোনো অভিনেতা নেই, যার ফ্লপ
সিনেমা নেই। শাহরুখ খানের ১০ বছর কোনো হিট সিনেমা ছিল না।
কিন্তু ‘পাঠান’ বক্স অফিসে হিট হয়। ৭-৮ বছর আমার কোনো হিট সিনেমা
ছিল না। কিন্তু ‘মণিকর্ণিকা’ বক্স অফিসে হিট হয়। এরপর তিন-চার বছর কোনো হিট সিনেমা
উপহার দিতে পারিনি। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ আসছে, আশা করছি এটি ভালো সাড়া ফেলবে।”
সর্বশেষ কঙ্গনাকে দেখা গেছে ‘তেজাস’-এ। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি
পায় সিনেমাটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে। আয় করে মাত্র
সাড়ে ৫ কোটি রুপি। সামনে অভিনেত্রীকে দেখা যাবে ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর
চরিত্রে। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের মাঠেও সরব হচ্ছেন অভিনেত্রী।
শাহরুখ খান কঙ্গনা রানাওয়াত বলিউড
মন্তব্য করুন
সৌদি ইউনিভার্স মঞ্চ পতাকা রুমি আলকাহতানি
মন্তব্য করুন
এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে দেখা যাবে এক
২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার
এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন।
রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০
লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে
যাচ্ছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে
সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’
এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন।
আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী
প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।
মন্তব্য করুন
ভেঙে গেল বহুল আলোচিত সমকামী জুটি অঞ্জলি-সুফির সম্পর্ক। অঞ্জলি চক্র ভারতের মেয়ে, অন্যদিকে সুফি মালিক পাকিস্তানের মেয়ে। বিয়ে করে সারাজীবন একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিলেও কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
৫ বছর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিউ ইয়র্কে বসবাসকারী এই ভারত- পাকিস্তান জুটির অন্তরঙ্গ ছবি ভাইরাল হয়েছিল।
রোববার (২৪ মার্চ) তারা আলাদাভাবে সামাজিক মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন।
অঞ্জলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে লিখেছেন, বিয়ের মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে প্রেমিকা অঞ্জলিকে ধোঁকা দিয়েছেন পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত সুফি মালিক।
তিনি আরও লিখেন, এটা শুনে অবাক লাগতে পারে। কিন্তু আমাদের পথ আলাদা হচ্ছে। আমরা আমাদের বিয়ে ভাঙার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কারণ সুফি সবটা জেনে-বুঝে পরকীয়ায় জড়িয়েছে।
তিনি লেখেন, আমি জীবনের এই অধ্যায় শেষ করছি, তাই বলে আমি চাই না সুফির প্রতি কোনোরকম নেতিবাচক আচরণ। আমি চাই এই সিদ্ধান্তকে সকলে সম্মান জানাক। আমাদের পাঁচ বছরের এই সম্পর্ক প্রেমে ভরপুর ছিল। সেইভাবেই আমি অতীতটা মনে রাখতে চাই।
পরকীয়া বিষয়টি স্বীকার করে সুফি লিখেছেন, বিয়ের আগেই না বুঝে আমি তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি। আমি আমার ভুল স্বীকার করছি এবং তা করতেই থাকব। আমি জানি আমি ওকে কষ্ট দিয়েছি, আমি বুঝতে পারিনি। আমি এই ভুলটা কত বড় সেটা জানি, তাই শুধু অঞ্জলি আর সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা চাইতে পারি।
মন্তব্য করুন
ভেঙে গেল বহুল আলোচিত সমকামী জুটি অঞ্জলি-সুফির সম্পর্ক। অঞ্জলি চক্র ভারতের মেয়ে, অন্যদিকে সুফি মালিক পাকিস্তানের মেয়ে। বিয়ে করে সারাজীবন একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিলেও কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন তারা। ৫ বছর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিউ ইয়র্কে বসবাসকারী এই ভারত- পাকিস্তান জুটির অন্তরঙ্গ ছবি ভাইরাল হয়েছিল।