নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ৩১ জুলাই, ২০২০
২০১৬ সালে বিএফডিসিতে কোরবানি দেওয়ার রীতি শুরু করেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। প্রথম বছর একটি দিয়ে কোরবানি শুরু হলেও পরের বছরগুলোতে যথাক্রমে দুটি, তিনটি ও চারটি করে গরু কোরবানি দেন এ নায়িকা।
২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিও একই উদ্যোগ নেয়। পরী ও সমিতির এই যৌথ কোরবানি কালচারের উদ্দেশ্য, অসচ্ছল ও কম আয়ের শিল্পীদের মাঝে মাংস বিতরণ করা।
তবে চলতি বছর করোনার কারণ দেখিয়ে শিল্পী সমিতি পিছু হটলেও পরীমনি অনড় রয়েছেন তার সিদ্ধান্তে। তিনি এবার এফডিসিতেই দিচ্ছেন কোরবানি। এবার তিনি দেবেন ৫টি গরু। কারণ এটি পঞ্চম বর্ষ। পরীমনি বলেন, ‘মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে কোরবানি নিয়ে এবার একটু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হচ্ছে। পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনেই এ বছর ৫টি গরু কোরবানি দেবো। করোনার কারণে কোরবানি বন্ধ রাখার মানে নেই।’
২০১৬ সাল থেকে পরীমনির হাত ধরে এফডিসিতে কোরবানি দেওয়াটা রীতিতে পরিণত হয়েছে। যার মধ্যদিয়ে এই নায়িকা এফডিসিকেন্দ্রিক অসহায় মানুষদের কাছে অসম্ভব প্রিয়। কারণ, পরীর এসব সামাজিক উদ্যোগ বরাবরই থাকে সমিতি ও রাজনীতিমুক্ত।
পরীমনির মতো নায়িকা নিপুনও এবার এফডিসিতে কোরবানি দেবেন। নিপুণ বলেন বলেন, ‘বর্তমানে চলচ্চিত্রে কাজ কমে যাওয়া ও করোনায় বিপদে পড়েছেন বেশিরভাগ সহশিল্পী, যাদের কোরবানি দেওয়ার মতো সামর্থ্য নেই বললেই চলে। এসব শিল্পীর জন্য এবার কোরবানির আয়োজন করছি।’নিজের যুক্ত হওয়ার আরও একটি কারণ বললেন তিনি। তার ভাষ্য, ‘চলতি বছর এফডিসিতে কোরবানি কম হচ্ছে। যে কারণে আমাদের মধ্যে যারা নিম্ন আয়ের শিল্পী রয়েছেন, তাদের অনেকেই ঈদের দিন কোরবানি দিতে পারবেন না। তাদের কথা ভেবেই আমি প্রথমবারের মতো এফডিসিতে কোরবানি দিচ্ছি।’
এবার নিপুণ এফডিসি ছাড়াও ঢাকা ও গ্রামে মোট ৫টি গরু ও ৪টি ছাগল কোরবানি দেবেন। তারমধ্যে তিনটি গ্রামের বাড়িতে আর একটি করে ঢাকা ও এফডিসিতে দেওয়া হবে।
তিনি জানালেন, গ্রামের বাড়িতেও গরিবদের মাঝে বেশি মাংস দেওয়ার জন্য বড় পরিসরে কোরবানি দিচ্ছেন।
সম্প্রতি এফডিসির প্রায় ৬০০ কলাকুশলীকে ঈদ উপহার দিয়েছেন নিপুণ। এর আগে তিন শতাধিক শিল্পীকে নিত্যপণ্য দেন তিনি।
২০১৬ সাল থেকে পরীমনির হাত ধরে এফডিসিতে কোরবানি দেওয়াটা রীতিতে পরিণত হয়েছে। কিন্তু স্বচ্ছল নায়কদের সেক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে খুব দেখা যায়নি। শাকিব খান, নায়ক রাজ রাজ্জাকের পরিবার, শিল্পপতি নায়ক আলমগীর, সংসদ সদস্য নায়ক ফারুক, সোহেল রানা, ফেরদৌস, রিয়াজদের মতো স্বচ্ছল নায়কদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে দেখা যায়নি। মিশা সওদাগর, ওমর সানী, মৌসুমী, পূর্ণিমা, পপি, আরেফিন শুভদের মতো তারকারাও এগিয়ে আসেননি। অনন্ত জলিলের এফডিসিতে কোরবানি দেওয়া প্রত্যাশিতই ছিলো। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সেই রেওয়াজ তিনি শুরু করেননি। মিশা সওদাগর যদিও শিল্পী সমিতির সভাপতি হিসাবে কিছুটা দায়িত্ব পালন করেন।
সিনেমার মানুষদের মধ্যে যেমন অস্বচ্ছল রয়েছে তেমনি আছে স্বচ্ছলও। কিন্তু উদ্যোগ নিতে খুব একটা দেখা যায় না। তাদের ভাষ্য, সবাইকে জানিয়ে আমরা দান করি না। অনেকে বলছেন, দেখিয়ে হলেও দানটা করেন। গরীব অস্বচ্ছল শিল্পী কলাকুশলীরা দেখবে না আপনি দান করে মানুষকে দেখাচ্ছেন না কি করছেন। তাদের পাশে দাড়ানোটাই তাদের প্রত্যাশা।
অন্যদিকে সাম্প্রতিক সময়ে নানা কারণে তোপের মুখে থাকা শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বললেন, ‘কসাইরা বিভিন্ন জায়গায় কাজ করবে। তাই তাদের নিয়ে কোরবানির আয়োজন করাটা অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাংস পৌঁছে দেওয়াটাও কঠিন হবে। তাই এবার আমরা সমিতির পক্ষ থেকে কোনও কোরবানি দিচ্ছি না। তবে অসচ্ছল শিল্পীরা যেন মাংস কিনতে পারেন, এ জন্য নগদ অর্থ দিয়েছি।’
অন্যদিকে নাট্যাঙ্গনের মানুষদের এমন সম্মিলিত আয়োজনের কথা শোনা যায়নি। অনেকেই ব্যক্তিগতভাবে কোরবানি দিয়ে তাদের যাকে মনে হবে তার কাছে মাংস পৌঁছে দেবেন বলে জানান। তবে মমসহ বেশ কয়েকজন তারকা অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে করোনার সময় কোরবানি দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেননি। তারা তাদের নির্ধারিত অর্থটা গরীব কিংবা অস্বচ্ছল মানুষদের মাঝে দান করবেন। সেক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে কাজ করা মানুষদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। যদিও ইসলামে কোরবানি না দিয়ে অর্থ দানের কোন নিয়ম নেই।
সবচেয়ে বড় কথা- এফডিসি কিংবা নাট্যপাড়া হোক, স্বচ্ছল শিল্পীরা এগিয়ে আসলে অস্বচ্ছলদের আর দুর্দশা থাকে না। উৎসবের দিনগুলো আরো রঙিন হতে পারে। বছরের পর বছর ধরে সেরকম উদ্যোগ খুবই কম দেখা যায়। হয়তো ব্যক্তিগতভাবে দুয়েকজন এগিয়ে আসেন, সেটাও নিয়মিত নয়। যোগ বিয়োগ করলে তাই এখানে স্বার্থপরের সংখ্যাই বেশি।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি চিত্রনায়িকা বুবলী ও শাকিব
খানের ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনে সামাজিকে যোগাযোগ মাধ্যমে বুবলীর একটি স্ট্যাটাসকে
কেন্দ্র করে পরী
ও বুবলীর মাঝে দ্বন্দ্ব দেখা যায় সোস্যাল মিডিয়ায়। দুজনের একের পর এক স্ট্যাটাস ও পাল্টা
স্ট্যাটাস তর্কযুদ্ধে উত্তপ্ত হয়ে উঠে ফেসবুক।
এদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির ছেলে শামসুদ্দিন ফারিশের প্রথম জন্মদিন আজ। তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরী মনি। লিখেছেন, ‘হ্যাপি বার্থডে মানিক চাঁদ আমাদের। তুমি মায়ের চোখের মণি হয়ে থাকো ফারিশ বাবা। আমরা সবাই তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’
গত মাসের ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন মাহি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই
নায়িকা। ছেলেকে নিয়েও ফেসবুকে ছবি পোস্ট করতে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে। এখন নিজের লুক
বদলাচ্ছেন অভিনেত্রী। ব্যস্ত হয়েছেন ক্যারিয়ার নিয়ে। এরই মধ্যে পর্দায় ফেরার প্রস্তুতি
নিয়েছেন তিনি।
পর্দায় ফেরা প্রসঙ্গে মাহি বলেন,
ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবেন না। এর কারণও অবশ্য রয়েছে। বিয়ের পর বেশ কিছু সিনেমার
প্রস্তাবই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে এখন ক্যারিয়ারে মন দিতে
চান তিনি।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর
গাজীপুরের রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন তিনি। এটি দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। তাদের ফারিশ নামে
এক বছরের একটি পুত্রসন্তানও রয়েছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে স্বামী রাকিব
সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এর আগে ২০১৬ সালে সিলেটের
ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহি। পাঁচ বছর সংসারের পর বিচ্ছেদ
হয় তাদের।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি বেশ ঢাকঢোল বাজিয়ে বিয়ে করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা
ফারহান আহমেদ জোভান। সেই বিয়েতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হাজির ছিলেন অভিনেত্রী সাফা কবির।
অথচ এখন শোনা যাচ্ছে তাদের ‘অনন্ত প্রেম’র গুঞ্জন!
সদ্য দুজনেই জুটি বেঁধে শেষ করেছেন ‘অনন্ত প্রেম’-এর শুটিং। আসছে
ঈদে সিএমভি’র ব্যানারে বিশেষ এই নাটকটি লিখেছেন ও বানিয়েছেন মহিদুল মহিম।
নাটকটির নিয়ে নির্মাতা জানান, ‘এই গল্পের নায়ক জিসান। কক্সবাজারে
নিজের দোকানে বসে কেক তৈরি করে এবং বিক্রি করে। ছোটবেলায় জিসানের মা মারা যায়। তার
মা-ও খুব ভালো কেক তৈরি করতো। তাই মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই জিসান কেকের বিজনেস করার
সিদ্ধান্ত নেয়।
গল্পের নায়িকা স্নেহা। জিসানের কেক রেস্টুরেন্টে আসে। স্নেহার শখ
ছবি তোলা। খুব সুন্দর পোশাক পরে সাজানো রেস্টুরেন্টে জিসানকে কেক বানাতে দেখে মুগ্ধ
হয়ে ছবি তোলে স্নেহা। আর সুন্দরী স্নেহার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে যায় জিসান।’
নির্মাতা আরও বলেন, ‘বুঝতেই পারছেন, গল্পের এই পর্যায়ে জিসান-স্নেহা
প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করে। গল্পটা মূলত শুরু হয় এখান থেকে। ক্রমশ জড়ায় পারিবারিক
জটিলতায়। শেষটা জানতে দেখতে হবে ঈদ উৎসবে পুরোটা।’
‘অনন্ত প্রেম’ নাটকটি সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে আসছে ঈদ উৎসবে মুক্তি
পাবে।
অনন্ত প্রেম জোভান আহমেদ সাফা কবির
মন্তব্য করুন
ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের সদ্যই টিকিট পেয়েছেন বলিউডের আলোচিত
অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির হয়ে আসন্ন নির্বাচনে লড়বেন অভিনেত্রী।
এরই মধ্যে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে গেছেন তিনি। যদিও বলিউডে অনেকটাই নড়বড়ে অবস্থায়
রয়েছেন কঙ্গনা।
একের পর এক ফ্লপ সিনেমার পর অভিনেত্রীর ক্যারিয়ার নিয়েই সংশয় দেখা
দিয়েছে। তবে কঙ্গনার মতে, খারাপ সময় যতই যাক, আবারও সাফল্যের ধারায় ফিরবেন
তিনি। সেই সঙ্গে নিজেকে শাহরুখ খানের সঙ্গে তুলনা করে তারকাদের জেনারেশনের
‘শেষ তারকা’ হিসেবেও দাবি করলেন কঙ্গনা।
সম্প্রতি ‘টাইমস নাও সামিট’-এ উপস্থিত ছিলেন কঙ্গনা। সেখানেই বিভিন্ন
কথোপকথনে নিজেকে এবং শাহরুখ খানকে তারকাদের শেষ প্রজন্ম বলে মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম
দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
কঙ্গনা বলেন, ‘আমি এবং শাহরুখ খান তারকাদের শেষ প্রজন্ম। ওটিটি
কখনো তারকা তৈরি করতে পারে না। আমরা পরিচিত মুখ। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় আমাদের অনেক চাহিদা
রয়েছে। শুধু টিকে থাকার জন্য ওটিটিতে আসতে পারব না।’
গত কয়েক বছরে একের পর এক সিনেমা বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছে কঙ্গনার।
নিজের ব্যর্থ সিনেমা প্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, “পৃথিবীতে এমন কোনো অভিনেতা নেই, যার ফ্লপ
সিনেমা নেই। শাহরুখ খানের ১০ বছর কোনো হিট সিনেমা ছিল না।
কিন্তু ‘পাঠান’ বক্স অফিসে হিট হয়। ৭-৮ বছর আমার কোনো হিট সিনেমা
ছিল না। কিন্তু ‘মণিকর্ণিকা’ বক্স অফিসে হিট হয়। এরপর তিন-চার বছর কোনো হিট সিনেমা
উপহার দিতে পারিনি। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ আসছে, আশা করছি এটি ভালো সাড়া ফেলবে।”
সর্বশেষ কঙ্গনাকে দেখা গেছে ‘তেজাস’-এ। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি
পায় সিনেমাটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে। আয় করে মাত্র
সাড়ে ৫ কোটি রুপি। সামনে অভিনেত্রীকে দেখা যাবে ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর
চরিত্রে। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের মাঠেও সরব হচ্ছেন অভিনেত্রী।
শাহরুখ খান কঙ্গনা রানাওয়াত বলিউড
মন্তব্য করুন
সৌদি ইউনিভার্স মঞ্চ পতাকা রুমি আলকাহতানি
মন্তব্য করুন
এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে দেখা যাবে এক
২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার
এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন।
রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০
লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে
যাচ্ছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে
সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’
এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন।
আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী
প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।
মন্তব্য করুন