নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ০১ অক্টোবর, ২০২০
এবার `গেন্দা ফুল` গানের সৃজনকর্তা রতন কাহারের সাথে নেচেছেন জ্যাকলিন। ৮৫ বছর বয়সেও রতন কাহার পাল্লা দিয়ে নেচেছেন জ্যাকলিনের সাথে। তাদের সাথে ছিলেন দেবলীনাও।
সোনি মিউজিকের তরফে বিক্রম ঘোষের কাছে লকডাউনের পর একটি অফারে বলা হয়, `গেন্দা ফুল`-এর একটি তবলা বিট মিক্স করতে চায় তারা। প্রথমে বিক্রম বিষয়টি শুনে বেশ অবাক হয়ে যায় তবে তখনি তিনি ঠিক করেন এইবার তবলা মিক্সে গানটি রতন কাহারকে দিয়েই গাওয়াবেন তিনি।
তবে তাদের এই প্রস্তাবে রতন কাহার রাজি হবেন কিনা তা নিয়ে ছিল শঙ্কা। ভারতীয় গণমাধ্যমকে বিক্রম বলেন, রতন কাহারের সাথে কথা বলতেই তিনি রাজি হয়ে যান। গানের শুটিং করতে ৮৫ বছর বয়সেও শিউড়ি থেকে কলকাতা যান রতন কাহার।
বিক্রম ঘোষের বেহালার বাড়িতে গানটি শুটিং করা হয়। কিন্তু শুধু গানই না সঙ্গে মিউজিক ভিডিয়োর জন্য শুটিংও করলেন এবং নাচলেনও রতন কাহার। ৮৫ বছর বয়সে তার এনার্জি লেভেল দেখে অবাক হয়েছে বিক্রম ঘোষ।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।