নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ০৪ জুন, ২০১৮
দেশসেরা ফ্যাশন হাউজগুলোর মধ্যে অন্যতম অঞ্জন’স প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই তার নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে, পেরিয়ে এসেছে ২৩ টি বছর। আর ঈদ উৎসব এলেই তারা আসে নিত্যনতুন কালেকশন নিয়ে। তাদের মূল প্রাধান্য থাকে দেশীয় পোশাক এবং ঐতিহ্য। আর তার সঙ্গে অবশ্যই আধুনিকতা।
দেশীয় ফ্যাশন, ঐতিহ্য এবং তাঁতকে জনপ্রিয় করতে অঞ্জন’স কাজ করছে দীর্ঘদিন থেকেই। ডিজাইনেও রয়েছে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের ছাপ। ফ্যাশন সচেতন ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী এবারেও প্রতিবারের মতো নতুন ডিজাইন এনেছে তারা।
এবারের ঈদ সংগ্রহে জামদানি, ইসলামিক, জিওমেট্রিক ও ফ্লোরাল মোটিফগুলোই প্রাধান্য পেয়েছে তাদের সবগুলো শো রুমে। গলা, হাতা এবং পোশাকের প্যাটার্নে নিরীক্ষাধর্মী কাজগুলো সমকালীন ট্রেন্ড অনুসরণে করা হয়েছে।
মেয়েদের কামিজ, শাড়ি, ছেলেদের ক্যাজুয়াল শার্ট ও কটন প্যান্ট, পাঞ্জাবি এখানের মূল আকর্ষণ। পাশ্চাত্য কাটের সঙ্গে দেশীয় ফিউশন নিয়ে মেয়েদের টপস, পালাজ্জো, জিন্স এবং ছেলেদের টি-শার্ট ও ডিজাইন বৈচিত্র্যের স্টেচ ফেব্রিকে তৈরি জিন্স নিয়ে এসেছে তারা। ইন্ডিগো ডাই, ব্লক প্রিন্ট, জিওমেট্রিক মোটিফে শাড়ি-পাঞ্জাবির ফিউশন এবং সালোয়ার-কামিজ ও শার্ট চলছে ভালো।
ফাইন জুয়েলারি, ফ্যাশন জুয়েলারি, মেটাল জুয়েলারি, কার্ভিংসহ নানা ভিন্ন নকশার গয়না এসেছে অঞ্জন’সে। রুপা, কপারসহ বিভিন্ন মেটাল, স্টোন ও পার্ল দিয়ে দৃষ্টিনন্দন গয়নাগুলো সব শোরুমেই থাকছে।
ঈদেকে সামনে রেখে ট্র্যাডিশনাল, এথনিক, পাশ্চাত্য পোশাক ফুটিয়ে তোলার জন্য গেলো ১৫ মে অঞ্জন’স এর নতুন ব্র্যান্ড ফ্যাশন শো। তাদের সাধারণ কালেকশনগুলোর পাশাপাশি এথনিক ও ট্রেডিশনাল ফিউশন নিয়ে নীল রঙের বিশেষায়িত পোশাক লেবেল ‘আর্ট অব ব্লু’ এবং পাশ্চাত্য ঘরানার পোশাক লেবেল ‘মারজিন’ নামে দুটি নতুন ব্র্যান্ডের উন্মোচন করা হয় সেখানে। নান্দনিক রুচি এবং সর্বশেষ ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করবে নতুন এই ব্র্যান্ড দুটি।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/জেডএ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।