নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:০৫ পিএম, ০৩ জুন, ২০২০
প্লাজমা সংগ্রহের ৫ দিনের মধ্যে ব্যবহার করতে চাইলে ১-৬ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যেতে পারে। অন্যথায় -২০ থেকে -৮০ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় ৬ মাস থেকে ৫ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।
পরিসঞ্চালনের পূর্বশর্ত:
১. কনভ্যালেসেন্ট প্লাজমা অবশ্যই রক্তের গ্রুপ স্পেসিফিক হতে হবে। যেমন- যে রোগীর রক্তের গ্রুপ এ পজিটিভ, তিনি এ পজেটিভ প্লাজমাই গ্রহণ করবেন।
২. জাতীয় প্রটোকল অনুযায়ী ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও প্যারাসাইট স্ক্রিনিং নেগেটিভ এবং দাতা-গ্রহীতার ক্রসম্যাচ উপযুক্ত হতে হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে রেসাস অ্যান্টিবডি টাইটার করার প্রয়োজন হতে পারে।
৩. গ্রহীতাকে প্লাজমা থেরাপির সম্ভাব্য উপকারিতা বা অপকারিতা ও অপ্রত্যাশিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কাউন্সেলিং করতে হবে। গ্রহীতার বা তার পক্ষে তার আইনগত অভিভাবকের সম্মতি নিতে হবে।
খরচ: প্লাজমা দানের সময়ে প্লাজমা দাতা ও গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ নির্ধারণ, ক্রসম্যাচ, স্ক্রিনিং, প্লাজমা সংগ্রহের ব্যাগ বা এফেরেসিস কিট- এসবের জন্য খরচ হয়ে থাকে। সম্পূর্ণ রক্তদানের মাধ্যমে সংগৃহীত ২০০ মি.লি. প্লাজমার খরচ পড়তে পারে ১৭৩০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা। প্লাজমা ফেরেসিসের সংগৃহীত ৪০০ মি.লি. প্লাজমার খরচ পড়তে পারে ১০,০০০ টাকা থেকে ২৫,০০০ টাকা। সেন্টারভেদে এর তারতম্য হতে পারে। এই ব্যয় প্লাজমা গ্রহীতাকে বহন করতে হবে।
সতর্কতা: প্লাজমা থেরাপি কম ঝুঁকিযুক্ত হলেও সম্পূর্ণ ঝুঁকিমুক্ত নয়। সাধারণ অ্যালার্জির মত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি ট্রান্সফিউশন রিলেটেড একিউট লাং ইঞ্জুরির মত জীবনঘাতি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে গ্রহীতার শরীরে। উপসর্গের ভিত্তিতে এটা একিউট রেস্পিরেটরি ডিসট্রেস সিন্ড্রোম থেকে আলাদা করা খুবই কঠিন। সে কারণে যেসব রোগী ইতোমধ্যেই এআরডিএসে ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে প্লাজমা থেরাপি ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’র মত হতে পারে। এটার চিকিৎসাও সাপোর্টিভ।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।