ইনসাইড হেলথ

যেসব প্রতিষ্ঠানকে এন্টিজেন টেস্টের অনুমতি দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০৭ পিএম, ২০ জুলাই, ২০২১


Thumbnail

এন্টিজেন টেস্ট হলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোভিড পরীক্ষার একটি মাধ্যম। তবে এর নিশ্চিত হওয়ার শতকরা হার কম। আরটি-পিসিআর ল্যাবরেটরি টেস্টে যেমন ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা লাগে কিন্তু পরীক্ষা প্রায় শতভাগ নিশ্চিত হয়। কিন্তু এন্টিজেন টেস্ট এমনটি নয়। এটি সাধারণত ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া যায়। তবে এই পরীক্ষায় ভুল হয়। তবে যেহেতু করোনা সংক্রমণের উর্ধ্বগতি সেই জন্য কিছু কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে,

০১। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, প্লট নং-৭/২, সেকশল-২, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

০২। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটট, ২৬/৪, দারুস সালাম রোড, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬

০৩। গ্রীন লাইফ হাসপাতাল লিমিটেড, ৩২, গ্রীন রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫ ।

০৪ । থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড, কনফিডেন্স সেন্টার,(১২ তম ফ্লোর), কে-৯, প্রগতি স্মরণী, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা- ১২১২।

০৫। থাইরয়েড কেয়ার ভ্যান ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, বাড়ী নং- ১০৬, রোড নং-০৭, মোহাম্মদীয়া হাউজিং লিমিটেড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭।

০৬। ডেল্টা হাসপাতাল লিমিটেড, ২৬/২, প্রিন্সিপাল আবুল কাসেম রোড, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ ।

০৭। সান ডায়াগনষ্টিক মুগদা, ৪৫/১-এফ, নর্থ মুগদা, ঝিলপাড়, ঢাকা-১২১৪ ।

০৮। ইউনাইটেড হসপিটাল লিমিটেড, প্লট-১৫, রোড-৭১, গুলশান, ঢাকা-১২১২ ।

০৯। ফারাবী জেনারেল হাসপাতাল লিঃ, হাউজ নং-৮/৩, রোড-১৪(নিউ), ধানমভি, ঢাকা-১২০৯

৯০। সি আর এল ডায়াগনষ্টিক সেন্টার(ইউনিট-২), ১৫১/৭, ৩য় ফ্লোর, ৩/এ, গ্রীনরোড, ঢাকা - ১২০৫।

১১। নোভাস, ক্লিনিক্যাল রিসার্স সার্ভিস লিঃ, ১/১/বি, পরিবাগ, ঢাকা-১০০০।

১২। ওয়েসিস হসপিটাল, সোবহানিঘাট সিলেট ।

১৩। এনাম মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, সাভার, ঢাকা।

১৪। হাইটেক মান্টিকেয়ার হসপিটাল লিঃ, ১৬৪, ইস্ট কাফরুল, ঢাকা-১২০৬।

১৫। শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি(প্রাঃ) লিঃ, নিউ বিল্ডিয় অফ শেভরন-হালিশহর শাখা, শান্তিবাগ, চট্টগ্রাম ।

১৬। আল-মানার হাসপাতাল লিঃ, প্লট নং-ঙ, ব্লক নং- ই, সাতমসজিদ রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭ |

১৭। ভিক্টোরিয়া হেল্থ কেয়ার লিঃ, কসমোপলিটন সেন্টার (২য় তলা) ২২/২ বাবর রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা- ১২০৭।

১৮। ডি এম এফ আর মল্যিকুনার ল্যাব এ্যান্ড ডায়াগনষ্টিক বিডি লিমিটেড, নাভানা নিউবেরি প্লেস, 8/১/এ, সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৭।

১৯। প্রভা হেল্প এন্ড বাংলাদেশ লিঃ, প্লট-৯, রোড-১৭, ব্লক-সি, বনানী, ঢাকা-১২১৩

২০। বায়েমেড ডায়াগনষ্টিকস, নাভানা নিউবেরি প্লেস, ৮ম তলা, 8/১/এ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ঢাকা- ১২০৭।

২১। জাহান আরা ক্লিনিক লিমিটেড, হাউজ-২ এন্ড ৪, রোড- ১, সেন্টর-১, উত্তরা মেডিকেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ ।

২২। আল-জামি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, ৮৭, পুরানা পল্টন লেন, পল্টন টাওয়ার, থার্ড ফ্লোর, ঢাকা- ১০০০।

২৩। আজগর আলী হসপিটাল, ১১১/১/এ, ডিসটিলিয়ারী রোড, গেন্ডারিয়া , ঢাকা-১২০৪।

২৪। প্রাইম ডায়াগনষ্টিক লিমিটেড, হোসাফ টাওয়ার, ৪র্থ ফ্লোর, মালিবাগ মোড়, ঢাকা ।

২৫। ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল, কমার্সিয়াল প্লট নং- (২৭,২৮), মেইন রোড-১, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ |

২৬। ডাঃ ফরিদা হক মেমোরিয়াল ইব্রাহিম জেনারেল হসপিটাল, চন্দ্রা, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।

২৭। শহীদ খালেক ইব্রাহিম জেলারেল হসপিটাল, ৪/১, র্যানকিন স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ ।

২৮। মহিলা ও শিশু হাসপাতাল, প্লট নং- ৩০, সেক্টর-৮, হাসপাতাল রোড, উত্তরা , ঢাকা।

২৯। ফেমাস স্পেশালাইজড হসপিটাল, হাউজ-০৫, ব্লক-এইচ, মেইন রোড, মেরাদিয়া বাজার, বনশ্রী, ঢাকা।

৩০। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড ইমেজিং সেন্টার, হাউজ-৪৮, রোড-৯/এ, সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা- ১২০৯।

৩১। ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ১/১-সি, কল্যানপুর, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২১৬।

৩২। ইবনে সিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, হাউজ-৬৮, জেল রোড, ঘোপ, যশোর ।

৩৩। ইবনে সিনা ডি. ল্যাব এন কনসালটেশন সেন্টার, হাউজ-৫২, গরিব-ই- নেওয়াজ এভিনিউ, সেক্টর-১৩, উত্তরা, ঢাকা- ১২৩০।

৩৪। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, হাউজ-বি, জলেশ্বর, আরিচারোড, সাভার, ঢাকা- ১৩৪০।

৩৫। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, মালিবাগ, হাউজ ৪৭৯, ডি আই টি রোড, মালিবাগ, ঢাকা- ১২১৭।

৩৬। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, মিরপুর, হাউজ ১১, এভিউনিউ-৩, রুপনগর, মিরপুর-২, ঢাকা-১২১৬।

৩৭। ইবনে সিনা হাসপাতাল, হাউজ নং-৬৪, রোড নং-১৫/এ, ধানমন্ডি আর/এ, ঢাকা-১২০৯।

৩৮। ইবনে সিনা হাসপাতাল সিলেট লিমিটেড, সোবহানিঘাট পয়েন্ট, সিলেট |

৩৯। ইবনে সিনা ডি. ল্যাব এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, দয়াগঞ্জ, ২৮, দয়াগঞ্জ (হাট লেন), গেন্ডারিয়া, ১২০৪ ।

৪০। ইবনে সিনা ডায়াগনটিক সেন্টার, লালবাগ লিঃ, ২৭/৪, ঢাকেশ্বরী রোড, লালবাগ, ঢাকা-১২১১।

৪১। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, চট্টগ্রাম, ১২/১, রোড-২, কাতালগঞ্জ আর/এ, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম।

৪২। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, বগুড়া, হাউজ-১১০৩/১১১৬, কানোজগাড়ী, শেরপুর রোড, বগুড়া।

৪৩। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, কেরানীগঞ্জ, হাউজ- মা প্লাজা, কদমতলী মোড়, জিনজিরা, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০।

8৪। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, কুমিল্লা, ২৯, কোটবাড়ী রোড, টমসম ব্রীজ, কুমিল্লা-৩৫০০।

৪৫। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, চ-৭২/১, প্রগতি স্মরণী, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২।

৪৬। বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা- ১২০৭।

৪৭। হেলথ কেয়ার ডায়াগনষ্টিক সেন্টার লিঃ, ২৩/২, খিলজী রোড, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭।

৪৮। গুলশান ক্লিনিক লিঃ ১৩-গ, প্রগতি স্মরণী, শাহাজাদপুর, গুলশান, চাকা-১২৯২।

৪৯। মেডিকেল সেন্টার হাসপাতাল, ৯৫৩, ও, আর নিজাম রোড, পাচঁলাইশ, চট্টগ্রাম-৪০০০।

৫০। অথেনটিক ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন লিঃ, ৭১/৪, হোসেনী দালান রোড, চাঁনখারপুল, ঢাকা-১২১১।

৫১। ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল লিঃ, ৭৪জি/৭৫, পিকক স্কয়ার, নিউ এয়ারপোর্ট রোড, মহাখালী, ঢাকা-১২১৫ ।

৫২। মুন্নু মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, মুন্নু সিটি, গোয়ালন্দ, মানিকগঞ্জ।

৫৩। ইসলামি ব্যাংক স্পেশালাইজড এন্ড জেনারেল হাসপাতাল নয়াপল্টন, ৭১-৭২, ভিআইপি রোড, নয়াপল্টন, ঢাকা- ১০০০।

৫৪। ইসলামি ব্যাংক হসপিটাল মিরপুর, প্লট নং- ৩১, মেইন রোড- ০৩, ব্লক-ডি, সেকশন-১১, মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬।

৫৫। ডায়নামিক ল্যাব ডায়াগনষ্টিক এন্ড মেডিকেল চেক-আপ, ৫৮ ইস্ট হাজীপাড়া, ৩য় তলা, ডিআইটি রোড, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।

৫৬। এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা, প্লট-৮১, ব্লক-ই, বসুন্ধরা আর/এ, ঢাকা-১২২৯।

৫৭। খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল, সিরাজগঞ্জ।

৫৮। হেল্থ ল্যাবস লিঃ, ১০৪১/২ এ পূর্ব শেওরাপাড়া, বেগম রোকেয়া স্মরণী, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬।

৫৯। ট্রমা সেন্টার এন্ড এও অর্থপেডিক হসপিটাল (প্রাঃ) লিঃ, ২২/৮/এ, মিরপুর রোড, শ্যামলী, ঢাকা- ১২০৭।

৬০। টি এম এস এস মেডিকেল কলেজ ও রফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল, রংপুর হাইওয়ে, ঠ্যাংগামারা, বগুড়া ।

৬১। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (ধানমন্ডি শাখা), হাউজ-৭১/এ, রোড ৫/এ, ধানমন্ডি আর/এ, ঢাকা।

৬২। কে সি হসপিটাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার লিঃ, ২৬২০, নোয়াপাড়া, দক্ষিনখান, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।

৬৩। লুবানা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) লিঃ, ৯, গরীব-ই-নেওয়াজ এভিনিউ, সেষ্টর -১৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা।

৬৪। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (ইংলিশ রোড শাখা), ৩১ জনসন রোড, ইংলিশ রোড, ঢাকা।

৬৫। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (মালিবাগ শাখা), হোসাফ টাওয়ার, ৬/৯, আউটার সার্কুলার রোড, মালিবাগ মোড়, ঢাকা।

৬৬। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (মিরপুর শাখা), প্লট নং ২৯-৩০, ব্লক-খ, রোড-১, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা ।

৬৭। এ এম জেড হাসপাতাল লিমিটেড, চ-৮০/৩, স্বাধীনতা স্মরনী- (প্রগতি স্মরণী) নর্থ বাডডা, ঢাকা-১২১২।

৬৮। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে স্পেশালাইজড হসপিটাল এন্ড নার্সিং কলেজ, তেতুইবাড়ী, কাশিমপুর, গাজীপুর।

৬৯। সাজেদা হাসপাতাল, চাঁটগাও, জিনজিরা, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা ।

৭০। ম্যাক্সলাইফ মেডিকেল সার্ভিসেস, ২১৮, ৪৭/এ, মিটফোর্ড রোড, ঢাকা-১১০০

৭১। প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট, বাড্ডা শাখা, গ-১৩৬, নর্থ বাড্ডা, প্রগতি স্মরণ, ঢাকা-১২১২ ।

৭২। ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঘাটরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

৭৩। সি এস সি আর (প্রাইভেট) লিমিটেড, ১৬৭৫/এ, ও, আর, নিজাম রোড, চট্টগ্রাম ।

৭৪। সততা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার-২, চৌধুরী কমপ্লেক্স, হসপিটাল রোড, নীচাবাজার, নাটোর।

৭৫। সততা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার-১, ঢাকা রোড, রইছ প্লাজা, কানাউখালী, নাটোর।

৭৬। এ এফ সি হেল্থ- ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউট (খুলনা ইউনিট), ইন এসোসিয়েশন ওয়িথ এর্স্কট হার্ট এন্ড রিসার্চ সেন্টার লিমিটেড, এ-১৭, মজিদ স্মরণী, সোনাডাঙ্গা, খুলনা-৯১০০।

৭৭। হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ১, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা-১০০০

৭৮। আইসিডিডিআরবি, মহাখালী, ঢাকা ।

প্রজ্ঞাপনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন....



মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

তীব্র গরমে নিজেকে ঠান্ডা রাখুন!

প্রকাশ: ০৮:০২ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কয়েকদিন ধরেই দেশজুড়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। গ্রীষ্মের এই প্রচণ্ড গরমে জনজীবনের হাঁসফাঁস অবস্থা চলছে। এই অবস্থায় অনেকেই এখন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তাই সুস্থ থাকতে এই তীব্র গরমেও নিজেকে একটু ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক লেখক এবং পুষ্টিবিদ কেরি টরেন্স বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন কীভাবে এই তাপদাহেও নিজেকে শীতল রাখা যায়। যদিও দেশে তাপপ্রবাহ মে এবং জুন মাসে বাড়ে। কিন্তু এ বছর এপ্রিলের শুরু থেকেই তাপ বৃদ্ধির পারদ ঊর্ধ্বমুখী হয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় উচ্চ তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে। ফলে, একপ্রকার বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা। ধারণা করা হচ্ছে, আগামীতে তাপমাত্রা ছাড়াতে পারে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পর্যাপ্ত তরল পান করুন: গরমের সময় আপনার দেহে তরলের চাহিদা বেড়ে যায়। এর কারণ মূলত ঘামের জন্য আপনার দেহ থেকে যে তরল বের হয়ে যায়। আর এ কারণের দেশের তরলের ঘাটতি পূরণের জন্য অতিরিক্ত তরল পান করতে হবে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। এতে করে পানিশূন্যতার ঝুঁকি থাকবে না। পাশাপাশি বিভিন্ন ফলের জুস খেতে পারেন।

তাজা শাকসবজি এবং ফল : এই গরমে খাবারের দিকেও নজর দিতে হবে। চেষ্টা করুন হালকা জাতীয় এবং তাজা খাবার বেশি পরিমাণে খেতে। এতে করে সুস্থও থাকবেও পাশাপাশি দেহে পানিশূন্যতার ঝুঁকিও কমবে। স্ট্রবেরি, তরমুজ, শসা, লাউ এই জাতীয় তাজা ফলমূল এবং শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন।

নির্দিষ্ট সময়ে ছায়ায় থাকুন: সারাদিনের যে সময়টাতে সবচেয়ে বেশি সূর্যের তাপ থাকে সে সময়টা সরাসরি সম্ভব হলে ছায়ায় থাকুন। সকাল ১১টা থেকে বিকেল তিনটা- এ সময়টাতে সরাসরি তাপ এড়িয়ে চলুন এতে করে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবেন। এছাড়াও শারীরিক ব্যায়াম, ঘরের কোন ভারী কাজ যখন বাইরে আবহাওয়া তুলনামূলক ঠান্ডা থাকবে তখন করার চেষ্টা করবেন।

শোবার ঘর ঠান্ডা রাখুন: সবচেয়ে বেশি সময় কাটানো হয় শোয়ার ঘরের। সারাদিনের কাজ শেষে একটু স্বস্তি পেটে শোয়ার ঘরটি ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন। তাই তীব্র রোদের সময়টুকুতে ঘরে যাতে সরাসরি তাপ প্রবেশ না করে সেদিকে নজর দিন। দিনের নির্দিষ্ট একটি সময়ে ঘরের পর্দা টেনে রাখুন।

পোশাক নির্বাচনে: গরম থেকে বাঁচতে পোশাক নির্বাচনে সচেতন হতে পারেন। এ সময়ে  হালকা, ঢিলেঢালা এবং উজ্জ্বল রঙের নয়- এমন পোষাক  কাপড় পরার চেষ্টা করুন। সুতি বা লিনেন কাপড় বেছে নিতে পারেন এতে করে গরমে আরাম পাবেন। এসব কাপড় ঘাম শোষণ করে এবং বায়ু চলাচলও স্বাভাবিক রাখে।

সঙ্গে রাখুন ছাতা: বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় সঙ্গে ছাতা রাখুন। এছাড়াও সানগ্লাস বা হ্যাট ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকে সরাসরি রোদ থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন ব্যবহারের চেষ্টা করুন। গরমের সময়ে ছাতা এবং প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ অনেক কাজে আসে।  



তীব্র   গরম   নিজেকে   ঠান্ডা   রাখুন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

গরমে সুস্থ থাকতে লেবুর শরবত না কি ডাবের পানি, কোনটি উপকারী?

প্রকাশ: ০৮:০২ এএম, ২২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

অসহনীয় গরমের তীব্রতা বেড়েই চলছে। এ হাঁসফাঁস অবস্থায় বিপর্যস্ত জনজীবন। গরমে বাইরে বের হওয়াও মুশকিল। আবার অবিরত ঘাম ঝরা তো রয়েছেই। এতে শরীর থেকে পানি ও খনিজ বের হয়। ফলে অল্পতেই ক্লান্তবোধ হয় শরীরে। পাশাপাশি ডিহাইড্রেশনের মতো কঠিন সমস্যারও আশঙ্কা বাড়ছে দিন দিন।

এ অবস্থায় অনেকেই সুস্থ থাকার জন্য লেবুর শরবত পান করছেন। আবার কেউ কেউ ডাবের পানি পান করেন। দুটি পানীয়ই ভালো। তবে এরমধ্যে কোনটি বেশি ভালো- এ নিয়ে অনেক সময় বিতর্ক দেখা যায়। সম্প্রতি এ ব্যাপারে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন কলকাতা শহরের বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ কোয়েল পাল চৌধুরী।

লেবুর পানিতেও উপকার

লেবুর পানি বা শরবতেও শরীরের পানির ঘাটতি মেটানো সম্ভব। লেবুর শরবত পানে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায়। যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও পটাশিয়াম, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি৫, ভিটামিন বি২- এর মতো উপকারী ভিটামিন ও খনিজও রয়েছে এতে। তাই শরীর ভালো রাখার জন্য লেবুর শরবত পান করা যেতে পারে।

ডাবে ওষুধি গুণাগুণ

এক কাপ ডাবের পানি থেকে প্রায় ৬০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। এই পানীয়তে ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়ামের মতো একাধিক উপকারী খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। আবার উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে ডাবের পানিতে। ফলে গরমের দিনে ডাবের পানি পানে শরীর ঠান্ডা থাকে। এটি শরীরে পানির ঘাটতিও পূরণ করে। একইসঙ্গে ডাবের পানি পানে ইলেকট্রোলাইটসের ভারসাম্য ফিরে আসে। এ জন্য গরমে ডাবের পানি পান করা যেতে পারে।

কার জন্য কোনটি নিষেধ

লেবু খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হয় অনেকের। যাদের এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তাদের লেবু থেকে দূরে থাকা উচিত। আবার ডাবের পানি হচ্ছে পটাশিয়ামের ভাণ্ডার। এই খনিজ কিছু ক্রনিক কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক। এ জন্য কিডনির ক্রনিক অসুখ থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ডাবের পানি পান করা উচিত নয়।

ডাব না লেবু, কোনটা খাবেন

দুটি পানীয়ই উপকারী। এ জন্য গরমের দিনে শরীরকে হাইড্রেট রাখার জন্য প্রতিদিন দুটি পানীয়ই পান করতে পারেন। এতে শরীর ঠান্ডা থাকবে। শরীরে ইলেকট্রোলাইটসের ভারসাম্যও ফিরবে। তবে সহজলভ্যের কথা ভাবলে ডাবের তুলনায় লেবু অনেক কম দামে পাওয়া যায়। এ জন্য সামর্থ্য থাকলে ডাবের পানি পান করতে পারেন। তা না হলে লেবুর শরবতেও ভরসা রাখতে পারেন।



গরম   সুস্থ   ডাব   লেবু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

প্রাইভেট হাসপাতালগুলোতে রোগনির্ণয় ফি নির্ধারণ করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৮:৪১ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেছেনে, ‘আমরা স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন করতেছি। গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে আমি গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছি। স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন করে দেশের সব প্রাইভেট হাসপাতালে রোগনির্ণয় পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হবে’।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কাশিমপুর থানাধীন তেঁতুইবাড়ি এলাকায় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী সামন্ত লাল সেন এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘গাজীপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালকে আরও সচল করা হবে, যাতে সাধারণ মানুষকে আরও ভালো সেবা দিতে পারি। এ হাসপাতালে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি রয়েছে।’

এই হাসপাতালে চিকিৎসা খরচ বেশি এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘এগুলো আমরা সমন্বয় করার চেষ্টা করব। আলোচনা করে এসব ঠিক করা হবে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী মোহাম্মদ নাজমুল হাসান পাপন, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাউছার আহমেদ, হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত মেডিকেল পরিচালক জে এম এইচ কাওসার আলম, প্রধান নার্সিং কর্মকর্তা রুযিতা মোহাম্মদ দান, সিভিল সার্জন মাহমুদা আক্তার, কালিয়াকৈর সহকারী কমিশনার (ভূমি) রজব বিশ্বাস, টঙ্গী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) তামান্না জোতি, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার (কোনাবাড়ী জোন) আমির হোসেন, কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছানোয়ার জাহান প্রমুখ।

মন্ত্রী হাসপাতালের বিভিন্ন ফ্লোর, অফিস কক্ষ পরিদর্শন ও হাসপাতালের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।


স্বাস্থ্যমন্ত্রী   প্রাইভেট হাসপাতাল   মন্ত্রী সামন্ত লাল সেন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

এবার বার্ড ফ্লু ভাইরাসের স্ট্রেইন মিলল দুধে

প্রকাশ: ০৭:১৩ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কিছুদিন পূর্বেই সারা বিশ্ব দেখেছে মহামারী করোনাভাইরাসের দাপট। ভাইরাসের ক্ষমতা কতটা দানবীয় হতে পারে তার কিছুটা আঁচ দিয়ে গেছে এই কোভিড যুগ। এবার নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে আরেক ভাইরাস বার্ড ফ্লু। ইনফ্লুয়েঞ্জা জাতীয় এই রোগের H5N1-এর স্ট্রেইনের সন্ধান মিলেছে এবার দুধে।

শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যে সমস্ত প্রাণীরা এই বার্ড ফ্লুয়ে আক্রান্ত তাদের শরীরজাত কাঁচা দুধে মিলেছে এই ভাইরাসের স্ট্রেইন। তবে এই ভাইরাস দুধের মধ্যে কতদিন বেঁচে থাকে, তাই এখন প্রশ্ন।

১৯৯৬ সালে অ্যাভিয়ান ইনফ্লুেয়েঞ্জা (H5N1) প্রাথমিকভাবে ছড়িয়েছিল। পরে ২০২০ সালে তা ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। সেবার মৃত্যুর হার ছিল ভয়ানক।

২০২০ সালে ওই ভাইরাসের ছড়ানোর ঘটনায় যে শুধু ১০ মিলিয়ন পোলট্রির মুরগি মারা গিয়েছিল তা নয়, সংক্রমিত হয়েছিল বহু বন্য পাখি, স্থলের পশু, জলজ স্তন্যপায়ীরাও। বার্ড ফ্লু মানেই যে শুধু পাখিদের ঘিরে উদ্বেগ তা নয়। গত মাসেই এই বার্ড ফ্লুয়ে আক্রান্তের সংখ্যায় যোগ হয়েছে গরু ও ছাগল। উল্লেখ্য, এর আগে এই ইনফ্লুয়েঞ্জাতে কখনওই সংক্রমণের আশঙ্কার তালিকায় গরু ও ছাগল পাওয়া যায়নি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্লোবাল ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রোগ্রামের প্রধান ওয়েনকিং ঝাং বলেন, ‘টেক্সাসে একটি গরু থেকে প্রথমবারের মতো কোনো মানুষ বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত হলো। পাখি থেকে গরু, গরু থেকে গরু এবং গরু থেকে পাখির মধ্যে ভাইরাসটি সংক্রমণের বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এ থেকে বোঝা যায় যে, ভাইরাসটির বিষয়ে আমরা আগে যা বুঝেছিলাম তার থেকে ভিন্নভাবে সংক্রমিত হচ্ছে।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য সংস্থার এই কর্মকর্তা বলেন, বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত প্রাণীর দুধের মধ্যে ভাইরাসটি পাওয়া গেছে। এমন পরিস্থিতিতে পাস্তুরিত দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যসহ নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।


বার্ড ফ্লু   ভাইরাস   বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

দিনে ৭ হাজার কদম হাঁটলে কমতে পারে অকাল মৃত্যুঝুঁকি

প্রকাশ: ১০:৩৭ এএম, ১০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্যায়ামের মধ্যে সবচেয়ে সহজ নিয়মিত হাঁটা। কতুটুকু হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তা নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে। তবে নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে– খুব বেশি নয়, দিনে কমপক্ষে ৭ হাজার কদম হাঁটার অভ্যাসই অকাল মৃত্যুঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।

এছাড়া, দিনে কমপক্ষে ২ হাজার ৫০০ থেকে ৭০০ ধাপ হাঁটলে হৃদযন্ত্রের সমস্যাজনিত কারণে মৃত্যুঝুঁকি হ্রাস পায়। তবে এর চেয়ে বেশি হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

নতুন গবেষণা আরও বলা হয়েছে, যারা দিনে ৯ হাজার ধাপ হাঁটেন, হৃদযন্ত্রের সমস্যাজনিত কারণে তাদের মৃত্যুঝুঁকি হ্রাস পায় ৬০ শতাংশ। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) মধ্যপ্রাচ্য ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গালফ নিউজ’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

সম্প্রতি ‘জার্নাল অব আমেরিকান কার্ডিওলজি’তে প্রকাশিত এই গবেষণাটি পূর্বের অন্যান্য ১২টি গবেষণার তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে করা হয়েছে। এটিকে ‘মেটা অ্যানালাইসিস’ বা ‘মেটা স্টাডি’ বলা হয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ৭ হাজার ধাপ হাঁটলে হৃদরোগ কমার সম্ভাবনা প্রায় ৫১ শতাংশ। এই গবেষণায় পরামর্শ দেয়া হয়েছে, দিনে ২৫০০ থেকে ২৭০০ কদম হাঁটলে স্বাস্থ্যের পক্ষে প্রাথমিক উপকারিতা শুরু হয়। পরিমিত হাঁটার এই অভ্যাস রক্তে শর্করার বৃদ্ধি কমাতে উল্লেখযোগ্যভাবে সাহায্য করে।

নতুন গবেষণা বলছে, প্রতিদিন ২৭০০ কদম হাঁটলে হৃদযন্ত্রের সমস্যাজনিত কারণে মৃত্যু ঝুঁকি হ্রাস পায় ১১ শতাংশ। প্রতিদিন ৭০০০ ধাপ হাঁটা এটিকে ৫১ শতাংশে উন্নীত করে। আর প্রতিদিন যদি ৯০০০ কদম হাঁটা যায়, তাহলে হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি হ্রাস পায় ৬০ শতাংশ।

সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন আপনার কত কদম হাঁটা উচিত? এই প্রশ্ন যদি আপনার মনে এসে থাকে, তাহলে তার নিশ্চিত উত্তর নিয়ে হাজির হয়েছে নতুন এই গবেষণা।


ব্যাম   হাঁটা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন