ইনসাইড হেলথ

যেসব প্রতিষ্ঠানকে এন্টিজেন টেস্টের অনুমতি দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০৭ পিএম, ২০ জুলাই, ২০২১


Thumbnail

এন্টিজেন টেস্ট হলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোভিড পরীক্ষার একটি মাধ্যম। তবে এর নিশ্চিত হওয়ার শতকরা হার কম। আরটি-পিসিআর ল্যাবরেটরি টেস্টে যেমন ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা লাগে কিন্তু পরীক্ষা প্রায় শতভাগ নিশ্চিত হয়। কিন্তু এন্টিজেন টেস্ট এমনটি নয়। এটি সাধারণত ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া যায়। তবে এই পরীক্ষায় ভুল হয়। তবে যেহেতু করোনা সংক্রমণের উর্ধ্বগতি সেই জন্য কিছু কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে,

০১। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, প্লট নং-৭/২, সেকশল-২, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

০২। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটট, ২৬/৪, দারুস সালাম রোড, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬

০৩। গ্রীন লাইফ হাসপাতাল লিমিটেড, ৩২, গ্রীন রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫ ।

০৪ । থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড, কনফিডেন্স সেন্টার,(১২ তম ফ্লোর), কে-৯, প্রগতি স্মরণী, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা- ১২১২।

০৫। থাইরয়েড কেয়ার ভ্যান ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, বাড়ী নং- ১০৬, রোড নং-০৭, মোহাম্মদীয়া হাউজিং লিমিটেড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭।

০৬। ডেল্টা হাসপাতাল লিমিটেড, ২৬/২, প্রিন্সিপাল আবুল কাসেম রোড, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ ।

০৭। সান ডায়াগনষ্টিক মুগদা, ৪৫/১-এফ, নর্থ মুগদা, ঝিলপাড়, ঢাকা-১২১৪ ।

০৮। ইউনাইটেড হসপিটাল লিমিটেড, প্লট-১৫, রোড-৭১, গুলশান, ঢাকা-১২১২ ।

০৯। ফারাবী জেনারেল হাসপাতাল লিঃ, হাউজ নং-৮/৩, রোড-১৪(নিউ), ধানমভি, ঢাকা-১২০৯

৯০। সি আর এল ডায়াগনষ্টিক সেন্টার(ইউনিট-২), ১৫১/৭, ৩য় ফ্লোর, ৩/এ, গ্রীনরোড, ঢাকা - ১২০৫।

১১। নোভাস, ক্লিনিক্যাল রিসার্স সার্ভিস লিঃ, ১/১/বি, পরিবাগ, ঢাকা-১০০০।

১২। ওয়েসিস হসপিটাল, সোবহানিঘাট সিলেট ।

১৩। এনাম মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, সাভার, ঢাকা।

১৪। হাইটেক মান্টিকেয়ার হসপিটাল লিঃ, ১৬৪, ইস্ট কাফরুল, ঢাকা-১২০৬।

১৫। শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি(প্রাঃ) লিঃ, নিউ বিল্ডিয় অফ শেভরন-হালিশহর শাখা, শান্তিবাগ, চট্টগ্রাম ।

১৬। আল-মানার হাসপাতাল লিঃ, প্লট নং-ঙ, ব্লক নং- ই, সাতমসজিদ রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭ |

১৭। ভিক্টোরিয়া হেল্থ কেয়ার লিঃ, কসমোপলিটন সেন্টার (২য় তলা) ২২/২ বাবর রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা- ১২০৭।

১৮। ডি এম এফ আর মল্যিকুনার ল্যাব এ্যান্ড ডায়াগনষ্টিক বিডি লিমিটেড, নাভানা নিউবেরি প্লেস, 8/১/এ, সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৭।

১৯। প্রভা হেল্প এন্ড বাংলাদেশ লিঃ, প্লট-৯, রোড-১৭, ব্লক-সি, বনানী, ঢাকা-১২১৩

২০। বায়েমেড ডায়াগনষ্টিকস, নাভানা নিউবেরি প্লেস, ৮ম তলা, 8/১/এ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ঢাকা- ১২০৭।

২১। জাহান আরা ক্লিনিক লিমিটেড, হাউজ-২ এন্ড ৪, রোড- ১, সেন্টর-১, উত্তরা মেডিকেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ ।

২২। আল-জামি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, ৮৭, পুরানা পল্টন লেন, পল্টন টাওয়ার, থার্ড ফ্লোর, ঢাকা- ১০০০।

২৩। আজগর আলী হসপিটাল, ১১১/১/এ, ডিসটিলিয়ারী রোড, গেন্ডারিয়া , ঢাকা-১২০৪।

২৪। প্রাইম ডায়াগনষ্টিক লিমিটেড, হোসাফ টাওয়ার, ৪র্থ ফ্লোর, মালিবাগ মোড়, ঢাকা ।

২৫। ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল, কমার্সিয়াল প্লট নং- (২৭,২৮), মেইন রোড-১, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ |

২৬। ডাঃ ফরিদা হক মেমোরিয়াল ইব্রাহিম জেনারেল হসপিটাল, চন্দ্রা, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।

২৭। শহীদ খালেক ইব্রাহিম জেলারেল হসপিটাল, ৪/১, র্যানকিন স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ ।

২৮। মহিলা ও শিশু হাসপাতাল, প্লট নং- ৩০, সেক্টর-৮, হাসপাতাল রোড, উত্তরা , ঢাকা।

২৯। ফেমাস স্পেশালাইজড হসপিটাল, হাউজ-০৫, ব্লক-এইচ, মেইন রোড, মেরাদিয়া বাজার, বনশ্রী, ঢাকা।

৩০। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড ইমেজিং সেন্টার, হাউজ-৪৮, রোড-৯/এ, সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা- ১২০৯।

৩১। ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ১/১-সি, কল্যানপুর, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২১৬।

৩২। ইবনে সিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, হাউজ-৬৮, জেল রোড, ঘোপ, যশোর ।

৩৩। ইবনে সিনা ডি. ল্যাব এন কনসালটেশন সেন্টার, হাউজ-৫২, গরিব-ই- নেওয়াজ এভিনিউ, সেক্টর-১৩, উত্তরা, ঢাকা- ১২৩০।

৩৪। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, হাউজ-বি, জলেশ্বর, আরিচারোড, সাভার, ঢাকা- ১৩৪০।

৩৫। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, মালিবাগ, হাউজ ৪৭৯, ডি আই টি রোড, মালিবাগ, ঢাকা- ১২১৭।

৩৬। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, মিরপুর, হাউজ ১১, এভিউনিউ-৩, রুপনগর, মিরপুর-২, ঢাকা-১২১৬।

৩৭। ইবনে সিনা হাসপাতাল, হাউজ নং-৬৪, রোড নং-১৫/এ, ধানমন্ডি আর/এ, ঢাকা-১২০৯।

৩৮। ইবনে সিনা হাসপাতাল সিলেট লিমিটেড, সোবহানিঘাট পয়েন্ট, সিলেট |

৩৯। ইবনে সিনা ডি. ল্যাব এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, দয়াগঞ্জ, ২৮, দয়াগঞ্জ (হাট লেন), গেন্ডারিয়া, ১২০৪ ।

৪০। ইবনে সিনা ডায়াগনটিক সেন্টার, লালবাগ লিঃ, ২৭/৪, ঢাকেশ্বরী রোড, লালবাগ, ঢাকা-১২১১।

৪১। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, চট্টগ্রাম, ১২/১, রোড-২, কাতালগঞ্জ আর/এ, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম।

৪২। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, বগুড়া, হাউজ-১১০৩/১১১৬, কানোজগাড়ী, শেরপুর রোড, বগুড়া।

৪৩। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, কেরানীগঞ্জ, হাউজ- মা প্লাজা, কদমতলী মোড়, জিনজিরা, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০।

8৪। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, কুমিল্লা, ২৯, কোটবাড়ী রোড, টমসম ব্রীজ, কুমিল্লা-৩৫০০।

৪৫। ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, চ-৭২/১, প্রগতি স্মরণী, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২।

৪৬। বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা- ১২০৭।

৪৭। হেলথ কেয়ার ডায়াগনষ্টিক সেন্টার লিঃ, ২৩/২, খিলজী রোড, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭।

৪৮। গুলশান ক্লিনিক লিঃ ১৩-গ, প্রগতি স্মরণী, শাহাজাদপুর, গুলশান, চাকা-১২৯২।

৪৯। মেডিকেল সেন্টার হাসপাতাল, ৯৫৩, ও, আর নিজাম রোড, পাচঁলাইশ, চট্টগ্রাম-৪০০০।

৫০। অথেনটিক ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন লিঃ, ৭১/৪, হোসেনী দালান রোড, চাঁনখারপুল, ঢাকা-১২১১।

৫১। ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল লিঃ, ৭৪জি/৭৫, পিকক স্কয়ার, নিউ এয়ারপোর্ট রোড, মহাখালী, ঢাকা-১২১৫ ।

৫২। মুন্নু মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, মুন্নু সিটি, গোয়ালন্দ, মানিকগঞ্জ।

৫৩। ইসলামি ব্যাংক স্পেশালাইজড এন্ড জেনারেল হাসপাতাল নয়াপল্টন, ৭১-৭২, ভিআইপি রোড, নয়াপল্টন, ঢাকা- ১০০০।

৫৪। ইসলামি ব্যাংক হসপিটাল মিরপুর, প্লট নং- ৩১, মেইন রোড- ০৩, ব্লক-ডি, সেকশন-১১, মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬।

৫৫। ডায়নামিক ল্যাব ডায়াগনষ্টিক এন্ড মেডিকেল চেক-আপ, ৫৮ ইস্ট হাজীপাড়া, ৩য় তলা, ডিআইটি রোড, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।

৫৬। এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা, প্লট-৮১, ব্লক-ই, বসুন্ধরা আর/এ, ঢাকা-১২২৯।

৫৭। খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল, সিরাজগঞ্জ।

৫৮। হেল্থ ল্যাবস লিঃ, ১০৪১/২ এ পূর্ব শেওরাপাড়া, বেগম রোকেয়া স্মরণী, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬।

৫৯। ট্রমা সেন্টার এন্ড এও অর্থপেডিক হসপিটাল (প্রাঃ) লিঃ, ২২/৮/এ, মিরপুর রোড, শ্যামলী, ঢাকা- ১২০৭।

৬০। টি এম এস এস মেডিকেল কলেজ ও রফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল, রংপুর হাইওয়ে, ঠ্যাংগামারা, বগুড়া ।

৬১। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (ধানমন্ডি শাখা), হাউজ-৭১/এ, রোড ৫/এ, ধানমন্ডি আর/এ, ঢাকা।

৬২। কে সি হসপিটাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার লিঃ, ২৬২০, নোয়াপাড়া, দক্ষিনখান, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।

৬৩। লুবানা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) লিঃ, ৯, গরীব-ই-নেওয়াজ এভিনিউ, সেষ্টর -১৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা।

৬৪। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (ইংলিশ রোড শাখা), ৩১ জনসন রোড, ইংলিশ রোড, ঢাকা।

৬৫। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (মালিবাগ শাখা), হোসাফ টাওয়ার, ৬/৯, আউটার সার্কুলার রোড, মালিবাগ মোড়, ঢাকা।

৬৬। মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ, (মিরপুর শাখা), প্লট নং ২৯-৩০, ব্লক-খ, রোড-১, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা ।

৬৭। এ এম জেড হাসপাতাল লিমিটেড, চ-৮০/৩, স্বাধীনতা স্মরনী- (প্রগতি স্মরণী) নর্থ বাডডা, ঢাকা-১২১২।

৬৮। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে স্পেশালাইজড হসপিটাল এন্ড নার্সিং কলেজ, তেতুইবাড়ী, কাশিমপুর, গাজীপুর।

৬৯। সাজেদা হাসপাতাল, চাঁটগাও, জিনজিরা, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা ।

৭০। ম্যাক্সলাইফ মেডিকেল সার্ভিসেস, ২১৮, ৪৭/এ, মিটফোর্ড রোড, ঢাকা-১১০০

৭১। প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট, বাড্ডা শাখা, গ-১৩৬, নর্থ বাড্ডা, প্রগতি স্মরণ, ঢাকা-১২১২ ।

৭২। ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঘাটরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

৭৩। সি এস সি আর (প্রাইভেট) লিমিটেড, ১৬৭৫/এ, ও, আর, নিজাম রোড, চট্টগ্রাম ।

৭৪। সততা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার-২, চৌধুরী কমপ্লেক্স, হসপিটাল রোড, নীচাবাজার, নাটোর।

৭৫। সততা ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার-১, ঢাকা রোড, রইছ প্লাজা, কানাউখালী, নাটোর।

৭৬। এ এফ সি হেল্থ- ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউট (খুলনা ইউনিট), ইন এসোসিয়েশন ওয়িথ এর্স্কট হার্ট এন্ড রিসার্চ সেন্টার লিমিটেড, এ-১৭, মজিদ স্মরণী, সোনাডাঙ্গা, খুলনা-৯১০০।

৭৭। হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ১, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা-১০০০

৭৮। আইসিডিডিআরবি, মহাখালী, ঢাকা ।

প্রজ্ঞাপনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন....



মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

রাজসিক সংবর্ধনায় দায়িত্ব নিলেন নতুন উপাচার্য

প্রকাশ: ০১:০৩ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়েছেন অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। 

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কার্যালয়ে রাজসিক সংবর্ধনায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি।

এর আগে বেলা ১২টা ১৫ মিনিটের দিকে স্বপরিবারে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন।

দেশের সবচেয়ে বড় চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে তিন বছর দায়িত্ব পালন করেছেন শারফুদ্দিন আহমেদ। এ পদের নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক।


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়   বিএসএমএমইউ   উপাচার্য   অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

অ্যানেস্থেসিয়ার ওষুধ পরিবর্তনের নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

প্রকাশ: ০১:০০ এএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি সারা দেশব্যাপী অ্যানেস্থেসিয়া প্রয়োগ নিয়ে স্বাস্থ্যখাতে বেশ সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের সুন্নতে খৎনা, অ্যান্ডোসকপিসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রোপচারকালে এই অ্যানেস্থেসিয়া প্রয়োগে বেশ কিছু মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। যার জন্য এ নিয়ে ক্রমেই উদ্বেগ বাড়ছে সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ সব মহলে। তাই এবার বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে অভিযানের পর মন্ত্রণালয় সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত ওষুধ পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব জসীম উদ্দীন হায়দার স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনা জারি হয়েছে, যেখানে অ্যানেস্থেসিয়ায় ব্যবহৃত ওষুধ বদলানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ওষুধের মান নিশ্চিত করতেও জোর দেওয়া হয়েছে এ নির্দেশনায়।

আদেশে বলা হয়েছে, সম্প্রতি অ্যানেস্থেসিয়ার কারণে কতিপয় রোগীর মৃত্যু ও আকস্মিক জটিলতা প্রতিরোধে এবং অ্যানেস্থেসিয়ায় ব্যবহৃত ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিতকল্পে অ্যানেস্থেসিয়াতে হ্যালোজেন ব্যবহার ও এর বিকল্প নির্ধারণ এবং অ্যানেস্থেসিয়াজনিত মৃত্যু ও এর অপপ্রয়োগ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়, সারাদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার কক্ষে ইনহেলেশনাল অ্যানেস্থেটিক হিসেবে হ্যালোথেনের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন অথবা সেভোফ্লুরেন ব্যবহার করতে হবে।

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া হ্যালোথেন কেনা-বিক্রি এবং ব্যবহার প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, দেশের সব সরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে হ্যালোথেন ভেপোরাইজারের বদলে আইসোফ্লুরেন ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপনের জন্য চাহিদা মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে এবং নতুন অ্যানেস্থেসিয়া মেশিন কেনার বেলায় স্পেসিফিকেশন নির্ধারণে স্পষ্টভাবে ভেপোরাইজারের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।

নির্দেশনাটির অনুলিপি ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে।


অ্যানেস্থেসিয়া   স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

এবার আরও খারাপ হতে পারে ডেঙ্গু পরিস্থিতি

প্রকাশ: ০৯:১৫ এএম, ২০ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের শুরুতে বেশি দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। গত বছর ডেঙ্গুতে দেশে রেকর্ডসংখ্যক মৃত্যু হয়েছে। এ বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতি গত বছরের চেয়ে খারাপ হওয়ার আশঙ্কা আছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে হলে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত ‘ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব হ্রাসকরণ ও চিকিৎসাসেবা সুসমন্বিতকরণ’ বিষয়ে সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন ও শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এসব কথা বলেন।

সভায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়ররা উপস্থিত ছিলেন। ডেঙ্গু প্রতিরোধে কাজের সমন্বয় বৃদ্ধির জন্য এই সভার আয়োজন করা হয়। সভা শেষে সাংবাদিকদের সাথে স্বাস্থ্যমন্ত্রী কথা বলেন।

এসময় তিনি বলেন, সরকারের একার পক্ষে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়। নাগরিকদের মশা নিধনে সক্রিয় হতে হবে। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মানুষকে সচেতন করার কাজ করতে হবে, মানুষকে বোঝাতে হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারের একার পক্ষে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়। নাগরিকদের মশা নিধনে সক্রিয় হতে হবে।

সভায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, মশা নিধনের ওষুধ সহজপ্রাপ্য করতে হবে। মানুষ দোকানে গিয়ে যেমন প্যারাসিটামল কেনেন, মশার ওষুধের ক্ষেত্রেও তেমন বিষয়টি সহজ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গত বছর কেনা মশকনিধনে বিটিআই তারা ব্যবহার করতে পারেননি। বিটিআই সরবরাহের ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছিল। এ বছর তাঁরা সরাসরি বিদেশ থেকে বিটিআই কিনবেন।

 

সভায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে মূল উপস্থাপনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, ২০০০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৮৪৯ জনের। শুধু ২০২৩ সালেই মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন। এ বছর প্রথম আড়াই মাসে আক্রান্তের সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেশি। মশা জরিপে মশার প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা গেছে।

সভা শেষে তিনি আরও বলেন, মশা নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ না নিলে এ বছর ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব গত বছরের চেয়ে বেশি হওয়ার আশঙ্কা আছে।

মীরজাদী সেব্রিনা তার উপস্থাপনায় বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে নজরদারি বাড়ানো, স্বাস্থ্যকর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, ডেঙ্গু রোগ ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা হালনাগাদ করা, মৃত্যু পর্যালোচনা করা, ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ উল্লেখযোগ্য।

সভায় ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ছয় বছরমেয়াদি (২০২৪–২০৩০) জাতীয় কৌশলপত্র অনুমোদন করার কথা ছিল। কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে তা সভায় উপস্থাপন করা হয়নি।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ বি এম আবদুল্লাহ, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।


ডেঙ্গু   স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়   চিকুনগুনিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

‘স্বাস্থ্যখাতে এখন থেকে কথা কম, কাজ বেশি হবে’

প্রকাশ: ০১:০৭ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, স্বাস্থ্যখাতে এখন থেকে কথা কম, কাজ বেশি হবে। কথা কম কাজ বেশি করতে চাই। তাহলে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং তার ইচ্ছা পূরণ হবে।

মঙ্গলবার রাজধানীর শাহবাগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা না থাকলে আজ আমি থাকতাম না। আজ মন্ত্রী হতে পেরেছি, আপনারা যারা আমার সামনে এসেছেন তারা আসতে পারতেন না।

স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, মার্চ মাসে আমরা থাকতাম ইস্কাটনে। তখন হাতিরপুলে গেলে বঙ্গবন্ধু লুঙ্গি পরে নিচে আসতেন, আমাদের সঙ্গে কথা বলতেন। আমরা যারা কাছ থেকে দেখেছি, তারা জানি তার দেশের প্রতি কতটুকু ভালোবাসা ছিল। তিনি সবচেয়ে বেশি যেটি চিন্তা করতেন সেটি হলো, সাধারণ মানুষের কাছে চিকিৎসা পৌঁছে দেওয়া। তিনি সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে কয়েকবারই গিয়েছিলেন। তখন ডাক্তার-নার্সদের উদ্দেশে বলতেন, তোমরা হচ্ছো ডাক্তার, নার্স। তোমরা যদি সময় মতো আসো, সময় মতো সেবা দান করো তাহলে আমি সন্তুষ্ট। তাহলে আমি বুঝবো আমার সারাজীবনের কষ্ট আর দেশ স্বাধীন করা সার্থক।

এ সময় আগত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য সেবা সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আজ তাই আমরা সবাই মিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্ত করি। স্বাস্থ্যসেবাকে এমন একটি পর্যায়ে নিয়ে যাই, যাতে সারাবিশ্বের মানুষ তালি মারে। তারা যাতে বলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা অনেক দূর এগিয়ে গেছে। আমি এবং প্রতিমন্ত্রীর একটাই চাওয়া, স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া। আর এটার সবচেয়ে বড় কারিগর আপনারা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশিদ আলম প্রমুখ।


ডা. সামন্ত লাল সেন   স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিরা এখনো রয়েছে করোনার ঝুঁকিতে

প্রকাশ: ০৯:৪০ এএম, ১৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দেশে প্রথম করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ভাইরাসটিতে এখনো প্রতি সপ্তাহে গড়ে একজনের মৃত্যু হচ্ছে। দৈনিক শনাক্ত হচ্ছে গড়ে ৪০ জনের বেশি।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যারা ৫০ বছরের বেশি বয়সী ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত, তারা এখনো করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, করোনায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৭৯.৫৬ শতাংশের বয়স পঞ্চাশোর্ধ্ব। শূন্য থেকে ১০ বছর বয়সের ০.৩১ শতাংশ, ১১ থেকে ২০ বছরের ০.৬৯ শতাংশ, ২১ থেকে ৩০ বছরের ২.৩৮ শতাংশ ও ৩১ থেকে ৪০ বছরে ৫.৮৯ শতাংশ মারা গেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাইরাসটি অনবরত পরিবর্তন হচ্ছে। এতে ভাইরাসের তীব্রতা কমে এসেছে। এ কারণে সারা পৃথিবীতে এখন করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে এখনো সংক্রমণ হচ্ছে। যাঁরা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন, তাঁদের নিয়মিত বিভিন্ন ওষুধ খেতে হয়। বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস, কিডনি, হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপে ভুগছেন তাঁরা এখনো করোনার ঝুঁকিতে।

সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ বলেন, ‘করোনা আমাদের শিখিয়ে গেছে মানসম্পন্ন সেবা না দিলে রোগীর মৃত্যু হয়। কিন্তু সেটিরও উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। যে কারণে এখনো অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এ ধরনের মহামারিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রয়োজন হয়, সেটিও খুব বেশি হয়নি’।

অর্থাৎ স্বাস্থ্যব্যবস্থা করোনার আগে যা ছিল, করোনার পরও দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি।

গত এক দিনে শনাক্ত ৩৪

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, রোববার (১৭ মার্চ) সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৪ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ সময় কারো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৭.০৫১ শতাংশ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য দিয়েছে।

অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ২০ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৫ জনের দেহে। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়েছে ২০ লাখ ১৬ হাজার ২৯২ জন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মারা গেছে ২৯ হাজার ৪৯২ জন। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে মোট শনাক্তের হার ১৩.৮ শতাংশ। আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর হার ১.৪৪ শতাংশ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমানে যারা শনাক্ত হচ্ছে তাদের বেশির ভাগই নতুন উপধরন জেএন.১-এ সংক্রমিত। ২০২০ সালে দেশে করোনা শনাক্ত হয় পাঁচ লাখ ১৩ হাজার ৫১০ জন। মৃত্যু হয় সাত হাজার ৫৫৯ জনের। ২০২১ সালে শনাক্ত হয় ১০ লাখ ৭২ হাজার ২৯ জন। মৃত্যু হয় ২০ হাজার ৫১৩ জনের। ওই বছরে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জন শনাক্ত হয় ২৮ জুলাই। ২০২২ সালে শনাক্ত হয় চার লাখ ৫১ হাজার ৫৮৬ জন। মৃত্যু হয় এক হাজার ৩৬৮ জনের। ২০২৩ সালে শনাক্ত হয় ৯ হাজার ১৮৯ জন। মৃত্যু হয় ৩৭ জনের।


করোনা ভাইরাস   আক্রান্ত   পঞ্চাশোর্ধ্ব   ঝুঁকি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন