নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৫৭ পিএম, ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৭
শিশুদের কাছে ইনস্টাগ্রাম বেশ জনপ্রিয়। তবে এর জনপ্রিয়তার পরিসর বেড়ে এখন পৌঁছে গেছে ব্যবসায়ীদের কাছেও। স্ট্যাটিস্টার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এমনটাই বলছে বিজনেস ইনসাইডার।
মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, অনেক কোম্পানিই প্রোফাইল তৈরি করছে ইনস্টাগ্রামে। এছাড়া মাত্র ছয় মাসে ফেসবুকের ফটো-শেয়ারিং সেবায় বিজ্ঞাপন দেয়ার মাত্রাও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।
ইনস্টাগ্রামের ব্যবসা সেবা থেকে সুবিধা নিচ্ছেন ব্যবহারকারীরা। পছন্দের ব্র্যান্ড, কোন পণ্যের ভালো-মন্দ নিয়ে প্রতিক্রিয়া, এমনকি অভিযোগ জানাতে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করছেন তারা। বিভিন্ন বিজনেস অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ৮০ শতাংশ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী জড়িত বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) মারনে লেভিন।
বাংলা ইনসাইডার/টিবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন