নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০৬ পিএম, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৭
আগামী বছরের মার্চে পেইড মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিস চালুর পরিকল্পনা করছে ইউটিউব। বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম ব্লুমবার্গ।
ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, রেকর্ড লেবেল ওয়ার্নার মিউজিক গ্রুপ এরই মধ্যে ইউটিউবের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। আর চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে সনি মিউজিক এন্টারটেনমেন্ট, ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপের সঙ্গে। মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের একটি ইউনিট ইউটিউব।
কোম্পানির আরেক ইউনিট সার্চ ইঞ্জিন গুগল ২০১১ সালে স্ট্রিমিং সার্ভিস গুগল প্লে স্টেশন চালু করে। গত বছর বিজ্ঞাপনমুক্ত সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক ‘ইউটিউব রেড’ চালু করে ইউটিউব। এতে লিলি সিং মাইকেল স্টিভেন্সের মতো জনপ্রিয় নির্মাতাদের তৈরি ভিডিও কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন সবাই।
বাংলা ইনসাইডার/টিবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন