নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:১০ পিএম, ১০ অগাস্ট, ২০১৮
অনলাইনেই কসাই ডাকার সুবিধা নিয়ে এসেছে ইন্টারনেটভিত্তিক সার্ভিস প্লাটফর্ম সেবা ডট এক্সওয়াইজেড। ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে এই সেবাটি চালু করছে তারা।
কোরবানির পশুর মূল্য অনুযায়ী কসাই পেশাজীবীর সেবামাশুল নির্ধারিত হবে বলে জানিয়েছে সেবা ডট এক্সওয়াইজেড। এক্ষেত্রে গ্রাহকের পশুর মুল্যের ওপর প্রতি হাজারে তিনশত টাকা করে সেবামাশুল প্রদান করতে হবে। তবে এই সেবা প্রাথমিকভাবে শুধু ঢাকার মধ্যেই পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে।
ঈদ-উল-আজহার সময় শহরে অনেকেই পশু কোরবানির সময়ে মাংস প্রক্রিয়াকরণে দক্ষ কসাই খুঁজে পান না। তাদের দুর্ভোগ নিরসনেই এই সেবাটি আনা হচ্ছে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
পশু কোরবানি ছাড়াও শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সেবা ডট এক্সওয়াইজেড এর রয়েছে ক্লিনিং সার্ভিস । কোরবানি পরবর্তী বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধিত পরিচ্ছন্নতা কর্মীও সরবারহ করবে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে যে কেউ খুব সহজেই এসব সেবা নিতে পারবেন
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন