নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৫৮ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
দেশীয় বাজারে নতুন মডেলের স্মার্টফোন উন্মোচন করতে যাচ্ছে চীনা ব্র্যান্ড শাওমি। আগামি শনিবার শাওমির নতুন এই হ্যান্ডসেট বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে শাওমি কর্তৃপক্ষ। আনুষ্ঠানিকভাবে না জানালেও ধারণা করা হচ্ছে, রেডমি সিরিজেরই নতুন স্মার্টফোন বাজারে আসছে। শাওমি বাংলাদেশের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
সম্প্রতি শাওমি বাংলাদেশের অফিসিয়াল পেইজে, ’১৫ সেপ্টেম্বর আসছে দেশের স্মার্টফোন’ লেখাসহ একটি ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ছবিতে ‘৬’ সংখ্যার উল্লেখ রয়েছে যা থেকে ধারণা করা হচ্ছে, এটি হতে পারে শাওমি রেডমি ৬ ।
শাওমি রেডমি ৬ এ রয়েছে, ৫.৪৫ ইঞ্চি এইচডি প্লাস ১৮:৯ ডিসপ্লে ও ৭২০*১৪৪০ রেজুলেশন। রয়েছে ২.০ গিগাহার্জের অক্টা কোর মিডিয়াটেক হিলিও পি২২ প্রসেসর। ছবি তোলার জন্য পিছনে রয়েছে ১২ ও ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।৩ ও ৪ গিগাবাইট র্যামে ফোনটিতে যথাক্রমে ৩২ ও ৬৪ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরির সংস্করণ পাওয়া যাবে। অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও এর কাস্টমাইজ এমআইইউআই ৯। মাইক্রো ইউএসবি সুবিধাযুক্ত ডিভাইসটিতে রয়েছে ৩ হাজার অ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি।
ভারতের বাজারে বর্তমানে এই হ্যান্ডসেটটির মূল্য ৯ হাজার রুপি। তবে বাংলাদেশে মূল্য জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে কাল পর্যন্ত।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন