টেক ইনসাইড

প্রযুক্তি কি মানুষকে অমর করছে?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৩২ পিএম, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

অমর হতে কে না চায়? সবাই চায়। চিরদিন বেঁচে থাকতে সবারই ইচ্ছে হয়। কিন্তু এটা যে অসম্ভব সেটা আমরা জানি এবং মানি। কিন্তু প্রযুক্তির বদৌলতে এখন অনেক অসম্ভবই সম্ভব হচ্ছে। সেখানে মানুষের অমর হওয়া নিয়েও গুঞ্জন কম হচ্ছে না।

প্রযুক্তি ব্যবহার করে কি চিরদিন বেঁচে থাকা সম্ভব? এই প্রশ্নের উত্তর এবার মিলতেও পারে। কেননা ভবিষ্যতের মানুষ দেখতে কেমন হবে, তা নিয়ে এখনই চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা।

প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ইলান মাস্ক মনে করছেন, মানুষ একসময় মৃত্যুকে ফাঁকি দিতে পারবে। তিনি এমন এক প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন যা মস্তিস্কের সঙ্গে কম্পিউটারের সংযোগ ঘটাবে। এতে মানুষের মনকে দেহ থেকে আলাদা করা সম্ভব হবে এবং এক ডিজিটাল জীবনের সূচনা হবে। এটা এবং অন্যান্য প্রযুক্তিকে ঘিরে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তার নাম ‘ট্রান্সহিউম্যানিজম’। এর লক্ষ্য হচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমাদের বুদ্ধিবৃত্তি, শারীরিক ও মানসিক উৎকর্ষ সাধন। যেমন ধরুন মাইন্ড আপলোডিং।

কল্পনা করুন যে একজনের মন, অতীত স্মৃতি এবং তার ব্যক্তিত্বকে কপি করে কম্পিউটারে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো! বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাত্ত্বিকভাবে এটা সম্ভব। কিন্তু মনের বহু রহস্য রয়েছে যেগুলো আগে সমাধান করতে হবে।

মস্তিস্কে রয়েছে ৮৬ বিলিয়ন নিউরন। এই নেটওয়ার্কে বৈদ্যুতিক চার্জের মধ্য দিয়ে চিন্তা প্রবাহিত হয়। বিজ্ঞানীরা মস্তিস্কের কাজকে কম্পিউটারের সঙ্গে তুলনা করেন। যেমন ইন্দ্রিয় থেকে পাওয়া উপাত্তকে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করে আমাদের মস্তিস্ক। কম্পিউটশেনের মাধ্যমে আউটপুট হিসেবে নানা ধরনের আচরণে পরিনত করে।

কোনো কোনো বিজ্ঞানী বলছেন, উপযুক্ত প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের মনকে মেশিনে কপি করে রাখা সম্ভব। অবশ্য অনেকেই মনে করেন, মস্তিস্ক এতোটাই জটিল যে একে কপি করা যাবে না। গবেষকরা এখন বলছে, ১৫ বছরের মধ্যে ইঁদুরের মস্তিস্কের নিউরন তৎপরতার মানচিত্র তৈরি সম্ভব হবে। ট্রান্সহিউম্যানিস্টরা বলছেন, সময় লাগলেও মানুষ আর মেশিন ভবিষ্যতে একাকার হয়ে যাবে।


সূত্র: বিবিসি বাংলা

বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আবারও হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে বিভ্রাট

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।

তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।

এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল। সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার কথা।


হোয়াটসঅ্যাপ   ইনস্টাগ্রাম   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

সরকারি-বেসরকারি অনেক ওয়েবসাইট ডাউন

প্রকাশ: ০৩:৪৪ পিএম, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দেশের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ওয়েবসাইট কাজ করছে না। এ কারণে সেবা গ্রহণে ভোগান্তিতে পড়ছে গ্রাহকরা। বুধবার (৩ এপ্রিল) সকাল থেকেই এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

জানা গেছে, যেসব ওয়েবসাইটের শেষে ডট গভ, ডট বিডি, ডট বাংলা বা ডট কম ডট বিডি রয়েছে সেগুলো বিটিসিএলের সার্ভার থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এসব সাইট খোলা যাচ্ছে না। দেশের সবকটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে বানানো। ফলে সেগুলোতে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ ছাড়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ, ইভ্যালি ও সংবাদ সংস্থা ইউএনবিসহ বহু বেসরকারি ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করায় সেগুলোতেও প্রবেশ করা যাচ্ছে না।

মঙ্গলবার রাত থেকেই এসব ডোমেইন সার্ভার নিয়ন্ত্রিত কোনো সরকারি-বেসরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের ডিজিএম (ডোমেইন) আনোয়ার পারভেজ বলেন, হঠাৎ করেই পরিষেবায় বিভ্রাট দেখা দিয়েছে আমরা জলদি বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করছি। প্রস্তুত হলেই পুনরায় সচল হবে সব ওয়েবসাইট।

ওয়েবসাইট ডাউন   বিটিসিএল  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১০ মিলিয়নের বেশি বাংলাদেশির তথ্য হ্যাকারদের দখলে

প্রকাশ: ০৯:৫২ এএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিস সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের তথ্যভান্ডার থেকে বাংলাদেশের কমপক্ষে ১০ মিলিয়ন (১ কোটি) নাগরিকের ব্যক্তিগত সংবেদনশীল তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে ‘ডাটাভেঞ্চার’ পরিচয় দেওয়া একটি হ্যাকার গোষ্ঠী। তারা জানিয়েছে, তাদের কাছে বাংলাদেশি নাগরিকদের নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) কেন্দ্রিক তথ্য, মোবাইল নম্বর, ঠিকানা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ইমেইল ঠিকানাসহ আরও কিছু তথ্য রয়েছে।

তারা দাবি করছে এগুলো ১২ হাজার ডলারে বিক্রির জন্য হ্যাকারদের একটি প্ল্যাটফর্মে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে নেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, তথ্য হাতিয়ে নেওয়া বাংলাদেশি নাগরিকের প্রকৃত সংখ্যা কয়েক কোটি হতে পারে। এ ধারণা সঠিক হলে এটিই বাংলাদেশ থেকে তথ্য ফাঁসের সর্ববৃহৎ ঘটনা।

জানা গেছে, ‘ব্ল্যাক হ্যাট’ নামে পরিচিত ক্ষতিকারক হ্যাকারদের একটি প্ল্যাটফর্ম ‘ব্রিচ ফোরাম’। এরা কোন দেশ থেকে পরিচালিত হয় অথবা এর সদস্যদের পরিচয় এখনো অজানা। গত ২৬ মার্চ এই প্ল্যাটফর্মের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রির ঘোষণা দেওয়া হয়। ‘ডাটাভেঞ্চার’ পরিচয় দেওয়া হ্যাকারের দাবি, তার কাছে বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের তথ্যভান্ডার থেকে সংগৃহীত তথ্য রয়েছে। কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর মধ্যে ‘এসএ পরিবহন’, ‘রেডেক্স’ এবং ‘সুন্দরবন’-এর নাম উল্লেখ করে ‘অন্যান্য’ প্রতিষ্ঠানের কথা বলা হয়েছে। পুলিশ সম্পর্কিত তথ্য থাকার বিষয়ে হ্যাকারের দাবি, ‘পুলিশ ডাটা, যেখানে সব পুলিশের তথ্য রয়েছে।’

হ্যাকারের দাবি, ১০ মিলিয়নের (১ কোটি) বেশি বাংলাদেশি নাগরিকদের এনআইডি সংশ্লিষ্ট তথ্য রয়েছে তার কাছে। যার মধ্যে আছে নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ এবং এনআইডি নম্বর। এ ছাড়া নাগরিকদের মোবাইল নম্বর ও ইমেইল ঠিকানা, ব্যাংক একাউন্ট নম্বর ও শাখার নামসহ আরও বেশকিছু তথ্য রয়েছে বলেও দাবি তার। পুলিশের তথ্যসহ নাগরিকদের এসব তথ্য বিক্রির জন্য ১০ হাজার মার্কিন ডলার চেয়েছে হ্যাকার। পাশাপাশি এনআইডির তথ্য চাইলে দিতে হবে আরও ২ হাজার ডলার। সব মিলিয়ে এসব তথ্য ১২ হাজার ডলারে বিক্রির ঘোষণা দিয়ে ‘ব্রিচ ফোরাম’-এর ওয়েবসাইটে পোস্ট করেছে ‘ডাটাভেঞ্চার’।

বিপুল পরিমাণ তথ্য ফাঁসের এ ঘোষণা ইতোমধ্যেই দেশীয় হ্যাকার কমিউনিটি এবং সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তবে এই প্রতিবেদক যোগাযোগ করার আগে পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছুই জানতে পারেনি সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের কম্পিউটার ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিম (সার্ট)।

যোগাযোগ করা হলে নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান এবং সার্টের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী সাইফুল আলম খান কালবেলাকে পৃথকভাবে জানান, এখনো তারা এ বিষয়ে কিছু জানেন না।

তবে একাধিক সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এবং এথিক্যাল হ্যাকার কালবেলাকে তথ্য ফাঁসের ঘটনা নিশ্চিত করেছে।

পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এক এথিক্যাল হ্যাকার বলেন, বিক্রির জন্য উত্থাপিত তথ্যের কিছু নমুনা বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রায় ৬ কোটি নাগরিকের তথ্য হ্যাকারের দখলে রয়েছে। এসব নমুনার কিছু তথ্য যাচাই করে সেগুলো সঠিক পেয়েছি। নমুনার সূত্র ধরে কুমিল্লার এক ব্যক্তির মোবাইল ফোনে কল দিলে তার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্মতারিখ এবং ঠিকানা নিশ্চিত হয়েছি। অর্থাৎ তথ্যগুলো সঠিক।’

বিষয়টি আরও যাচাই করতে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আবদুল্লাহ আল জাবের দেশের এক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্রিচ ফোরাম হ্যাকারদের একটি গোষ্ঠী, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের হ্যাকাররা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে। এখানে কেউ কারও সঠিক পরিচয় জানে না। কারও কাছে এ ধরনের তথ্য এলে বেচাকেনার জন্য এখানে যোগাযোগ করেন তারা। কোনো ভুয়া তথ্য দিয়ে এখানে পোস্ট করা কঠিন। ৬ কোটি নাগরিকের তথ্য ফাঁস হয়ে থাকলে এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় তথ্য ফাঁসের ঘটনা।’

এ ধরনের তথ্য ফাঁসের ভয়াবহতা কী জানতে চাইলে জাবের বলেন, ‘একজন ব্যক্তির নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, মোবাইল নম্বর, ব্যাংক হিসাবের নম্বর এসব তথ্য অন্য কারও হাতে থাকা মানে ওই ব্যক্তির সবকিছুই হ্যাকারের দখলে। খেয়াল করলে দেখবেন, সম্প্রতি আপনার আমার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ইংরেজিতে কথা বলে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে। এটা মূলত চায়নিজ হ্যাকারদের কাজ। তারা আমাদের নম্বর, নাম এবং অন্যান্য তথ্য কীভাবে পায়? এভাবেই কারও বিক্রি করা বা ফাঁস করা থেকে পায়। এ ধরনের তথ্য গড়ে ১৫ থেকে ২০ হাজার ডলারে বেচাকেনা হয়ে থাকে ভার্চুয়াল জগতে।’

তবে এক কোটির বেশি মানুষের তথ্য বিক্রির বিজ্ঞাপনকে প্রতারণার উদ্দেশ্যে পাতা ফাঁদ উল্লেখ করে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র ইনামুল হক সাগর বলেন, ‘এ ধরনের তথ্য তাদের কাছে আছে বলে প্রতারণার ফাঁদ পাতা হয়। মানুষকে বিভ্রান্ত করতে এটা করে তারা। এটা তেমনি একটা জিনিস। আমাদের কোনো ধরনের তথ্য ডার্ক ওয়েবে বিক্রির কথা কেউ যদি বলে থাকে তাহলে সেটা মিথ্যা বলছে। ওরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে এটা করছে।’

উল্লেখ্য, গত বছরের জুনের শেষ দিকে বাংলাদেশের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের তথ্যভান্ডার থেকে বড় পরিসরে নাগরিকদের তথ্য উন্মুক্ত থাকার খবরে দেশজুড়ে আলোড়ন তৈরি হয়। ভিক্টর মার্কোপোলস নামে একজন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ, রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের কারিগরি দুর্বলতা তুলে ধরে সেসব তথ্য খুব সহজেই উন্মুক্ত অবস্থায় পেয়েছিলেন বলে জানান।


হ্যাকার   বাংলাদেশি   ডাটাভেঞ্চার  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

গুগল হোমপেজের বিশেষ ডুডলে মহান স্বাধীনতা দিবস

প্রকাশ: ১০:৪১ এএম, ২৬ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাঙালি জাতির জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। আজ ২৬ মার্চ,  সেই মহান স্বাধীনতা দিবস। এ উপলক্ষে হোমপেজে বিশেষ ডুডল দিয়েছে বিশ্বের জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। ছবিতে গুগলের নামের মধ্যে শোভা পাচ্ছে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা।

কোনো কিছু খোঁজার জন্য আজ সারাদিন গুগলে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে বাংলাদেশের পতাকা সংবলিত দৃষ্টিনন্দন এ ডুডল। এতে কার্সর ধরলে বা ট্যাপ করলে উঠছে ‘বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্স ডে ২০২৪’। আর তাতে ক্লিক করলেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস এবং এ সম্পর্কিত ওয়েবসাইটগুলো দেখাবে গুগল।

বিশেষ কোনো দিন, বিশেষ কোনো ব্যক্তি কিংবা আবিষ্কার নিয়ে সার্চ বক্সের ওপরে নিজেদের লোগোর পরিবর্তে এর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নকশার যে লোগো তৈরি করে গুগল, তাকেই বলা হয় ডুডল। তারই ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসে দৃষ্টিনন্দন ডুডল প্রকাশ করেছে জনপ্রিয় এ সার্চ ইঞ্জিন।


গুগল   ডুডল   স্বাধীনতা দিবস  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

সারা দেশে আজ বিঘ্নিত হবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:০৬ এএম, ০২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সাবমেরিন ক্যাবলের রক্ষণাবেক্ষণের কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। আজ শনিবার (২ মার্চ) সাবমেরিন ক্যাবল (সি-এমই-ডব্লিউই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলবে। যার কারণে সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে।

গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)-এর পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাবমেরিন ক্যাবল (সি-এমই-ডব্লিউই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে কনসোর্টিয়াম কর্তৃক গৃহীত রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার জন্য ২ মার্চ সকাল ৭টা হতে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় ১২ ঘণ্টা এই ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো আংশিক বন্ধ থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন (সি-এমই-ডব্লিউই-৫) ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো যথারীতি চালু থাকবে।

এ বিষয়ে গ্রাহকদের আগাম তথ্য জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে এবং মুঠোফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে অপারেটর কোম্পানিগুলো। এসব বার্তায় বলা হয়েছে, শনিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সারাদেশে ইন্টারনেট সার্ভিস ব্যবহারে অসুবিধা হতে পারে।


ইন্টারনেট   সি-এমই-ডব্লিউই-  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন