নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৩০ পিএম, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮
বিশ্বের অন্যতম স্মার্টফোন জায়ান্ট কোম্পানি স্যামসাং তাদের নোট সিরিজের পরবর্তী ফোন নোট ১০ আনতে যাচ্ছে আগামী বছর। গ্রাহকদের হাতে ফোন ২০১৯ এর মাঝামাঝিতে পৌঁছাবে।
ধারণা করা হচ্ছে যে এই ফোনটিই হতে যাচ্ছে স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি সিরিজের সবচেয়ে বড় ডিসপ্লের ফোন। এর ডিসপ্লে সাইজ হতে পারে ৬ দশমিক ৬৬ ইঞ্চি। এটি নোট ৯ এর চেয়ে ০.২৬ ইঞ্চি বড়।
ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বছরে স্যামসাং ও অ্যাপল দুটি প্রতিষ্ঠানই বড় ডিসপ্লের ফোন দিয়ে একে অপরের সঙ্গে বাজার দখলে নামতে পারে। সেখানে অবশ্য অ্যাপল ইতিমধ্যে এগিয়ে আছে। তারা গত মাসে আইফোন টেনএক্স ম্যাক্স এনে বাজারে অনেকটাই ঝড় তুলেছে।
নতুন প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্যামসাং গত মাসে তাদের নোট ১০ এর ডিসপ্লের প্যানেল সাইজ ৬ দশমিক ৬৬ ইঞ্চি করবে বলে জানিয়েছে। স্যামসাংয়ের ওএলইডি প্যানেল যারা নির্মাণ করে, তাদের কাছেও এটি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। স্যামসাং নোট ১০-এর কোড নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্যভিঞ্চি’।
উল্লেখ্য, চলতি বছর অ্যাপল তাদের আইফোন টেনএক্স ম্যাক্সে ৬ দশমিক ৫ ইঞ্চির ওএলইডি প্যানেল দিয়েছে। তার আগে পর্যন্ত স্যামসাংয়ের নোট ৯ ছিল সবচেয়ে বড় প্যানেলের ফোন
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন