নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০৬ পিএম, ২০ জানুয়ারী, ২০১৯
বিশ্বখ্যাত টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট এবার আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের ফোন বন্ধের ঘোষণা করতে যাচ্ছে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ফোন ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে জানিয়েছে, তারা যেন তাদের ফোনকে অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস প্লাটফরমে নিয়ে নেয়। কারণ প্রতিষ্ঠানটি ফোনের জন্য উইন্ডোজ ১০ এর আর কোনো আপডেট আনবে না।
উইন্ডোজ তাদের ‘এন্ড সাপোর্ট’ পেজে ব্যবহারকারীদের জানিয়েছে, আগামী ১০ ডিসেম্বরের পর উইন্ডোজ ১০ আর নতুন কোনো সিকিউরিটি আপডেট আনবে না। সাপোর্ট পেজে মাইক্রোসফট শুক্রবার আরও জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম মোবাইলে সাপোর্ট বন্ধ করা হচ্ছে। তারা গ্রাহকদের অনুরোধ করছে যে, গ্রাহকরা যেন অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড বা আইওসে স্থানান্তরিত হয়।
তারা বলছে, সব গ্রাহক ও ব্যবহারকারীদের সম্মান এবং গুরুত্ব দেয় তারা। এজন্য তারা তাদের যেসব মোবাইল অ্যাপস রয়েছে সেগুলো যাতে অন্যান্য প্লাটফরমেও কাজ করে সেভাবেই প্রস্তুত করেছে।
এ বিষয়ে মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী সত্য নাদেলা জানিয়েছেন, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্টানা এখন আর আমাজনের অ্যালেক্সা এবং গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টের সঙ্গে সরাসরি প্রতিযোগিতা করবে না।
ফিনল্যান্ডভিত্তিক জনপ্রিয় ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এইচএমডি গ্লোবালের কাছে নোকিয়া ফোনের স্বত্ত্ব কিনে নিয়ে উইন্ডোজ ফোন হিসেবে বাজারে আসে মাইক্রোসফট। কিন্তু তা বাজারে জনপ্রিয়তা পেতে ব্যর্থ হয়। একপর্যায়ে মাইক্রোসফট ফোন উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা দেয়। এরপর এইচএমডি গ্লোবাল চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আবারও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে নোকিয়া ফোন বাজারে আনতে থাকে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/এমআর
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।