নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:১২ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯
অপোর জনপ্রিয় ‘আর’ সিরিজ বাতিল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্রিয়ান শেন। এই সিরিজের বদলে এখন থেকে তারা শুধু ফাইন্ড এক্স ও রেনো সিরিজের ফোন আনবে।
এইমাসের ১০ তারিখ অপো রেনো ও অপ্পো রেনো ১০ এক্স জুম নামের দুটি ফোন বাজারে আসে। রেনো সিরিজের এই ফোন দুটিতে রয়েছে পপ আপ সেলফি ক্যামেরা। ক্যামেরার ডিজাইনটি দেখতে হাঙ্গরের পাখনার মতো হওয়ায় অপো এর নাম দিয়েছে ‘শার্ক ফিন’।
এদিকে গত বছরে বাজারে আসা অপো ফাইন্ড এক্সের ডিজাইনেও নতুনত্ব আনা হচ্ছে। তবে শুধু ফোনের ডিজাইন বা নাম দিয়েই নয়, স্মার্টফোনের প্রচারণায়ও পরিবর্তন আনছে তারা। আর চীনের বাইরের বাজার ধরতে তারা যুক্তরাজ্যেও তাদের স্টোর খুলছে। ইতোমধ্যে অপোর লোগোটাও বদলানো হয়েছে। সামাজিক মাধ্যম টুইটারে নতুন লোগো দেখা যাচ্ছে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন