নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৫৬ পিএম, ২৩ মে, ২০১৯
যুক্তরাষ্ট্র হুয়াওয়ের ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার পর এবার জাপানের ইলেক্ট্রনিক্স কোম্পানি প্যানাসনিকও হুয়াওয়ের সঙ্গে ব্যবসা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার প্যানাসনিকের মুখপাত্র জোয়ে ফ্লিন এ তথ্য সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে।
নিরাপত্তাজনিক কারণে যুক্তরাষ্ট্র হুয়াওয়েকে নিষিদ্ধ করার পর প্যানাসনিকের পক্ষ থেকে এমন ঘোষণা এলো। হুয়াওয়ের জন্য এটি অনেক বড় দুঃসংবাদ তো বটেই।
প্যানাসনিকের মুখপাত্র জোয়ে ফ্লিন জানান, তারা হুয়াওয়ে এবং এই গ্রুপের ৬৮টি কোম্পানির সঙ্গে সব ইলেক্ট্রনিকস ব্যবসা বন্ধ করেছে। মার্কিন সরকার এই কোম্পানিগুলোকে নিষিদ্ধ করায় তারা এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ফ্লিন আরও জানান, হুয়াওয়ের সঙ্গে প্যানাসনিকের ‘ইলেক্ট্রনিকস যন্ত্রাংশ’ সরবরাহের ব্যবসা রয়েছে। তবে তিনি এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলেলনি সংবাদমাধ্যমকে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন