নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৫০ এএম, ১৬ জুন, ২০১৯
বাবাকে ভালোবাসার ভাষা আমাদের কাছে একটু কমই আছে। কিন্তু ভালোবাসার কোনো কমতি আমাদের নেই। বাবাকে যে ভালোবাসি সেটার বেশি বেশি প্রকাশ করতেই আজ বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বাবা দিবস। সেই দিনটির প্রতি সম্মান জানাতে ভোলেনি গুগল। অন্য সব বিশেষ দিবসের মতো আজও জনপ্রিয় এই সার্চ ইঞ্জিনটি সুন্দর একটি ডুডল বানিয়েছে।
এবার মা দিবসে গুগল ডুডলের উপজীব্য ছিল মা হাঁস আর কয়েকটি হাঁসের ছানা। বাবা দিবসের গুগলের ডুডলটিতেও দেখা বাবা হাঁস আর কয়টি হাঁসের ছানাকে দেখা যাচ্ছে। এই ছানাগুলো বাবার সঙ্গে খুব দুষ্টুমি আর মজা করছে। ছোট ছানাগুলোর একটি বাবার মাথার ওপর ও আরেকটি পিঠ আর লেজের ওপর দাঁড়িয়ে খেলা করছে। পানিতে থাকা ছানাগুলোও লাফিয়ে লাফিয়ে মজা করছে। আবার দেখা যাচ্ছে একবার বাবার সামনে, আরেকবার বাবার পিছনে গিয়ে পানিতে ডুবে বাবার সঙ্গে লুকোচুরি করছে।
বাবাও থেমে নেই। সে পানিতে বুদবুদ বানিয়ে ছানাগুলোতে সেই বুদবুদের মধ্যে করে ভাসিয়ে দিচ্ছে। বুদবুদ ফেটে তারা আবার পানিতে পড়ছে।
শনিবার দিবাগত রাত ১২টার পর থেকেই গুগল এই ডুডলটি চালু করেছে। প্রতি বাবা দিবসেই এমন রংবেরঙের ডুডল প্রকাশ করছে গুগল।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন