নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৫ পিএম, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৯
২০১৯ সাল শেষ হয়ে যাচ্ছে। এ বছর অনেক কিছুই আলোচনায় এসেছে যেগুলো সম্পর্কে জানতে পরবর্তীতে গুগলেও সার্চ করেছেন ব্যবহারকারীরা। এসব সার্চের সব পরিসংখ্যানই রয়েছে গুগলের হাতে।
এ বছর ব্যবহারকারীরা গুগলে সবচেয়ে বেশি কি সার্চ করেছেন তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে গুগল। এতে দেখা যায়- রাগবি ওয়ার্ল্ড কাপ, হোয়াট ইজ এরিয়া ৫১, ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ, গেম অব থ্রোনসের মতো বিষয়গুলো সবচেয়ে বেশি সার্চ করেছেন তারা।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, গেম অব থ্রোনস, রাগবি ওয়ার্ল্ড কাপ, হোয়াট ইজ এরিয়া ৫১- এসব বিষয় ব্যবহারকারীরা গুগলে অনেক বেশি সার্চ করেছেন। ক্যাটাগরি হিসেবে ভাগ করে সার্চের কয়েকটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
পরিসংখ্যান বলছে, হাউ টু ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে- হাউ টু ওয়াচ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল। এই তালিকায় আরও রয়েছে হাউ টু ওয়াচ গেম অব থ্রোনস এবং হাউ টু ফ্লস ডান্স।
হোয়াট ইজ ক্যাটাগরিতে শীর্ষে আছে- হোয়াট ইজ এরিয়া ৫১। তালিকায় এর পরেই আছে যথাক্রমে হোয়াট ইজ দ্য ব্যাকস্টপ এবং হোয়াট ইজ ডি-ডে। সেলিব্রেটি ক্যাটাগরিতে সার্চ তালিকায় শীর্ষে আছে ক্যাটলিন জেনার। এর পর আছেন যথাক্রমে জেমস চার্লস ও প্রিন্স অ্যান্ড্রো।
তবে গুগল সার্চে সম্মিলিত তালিকার শীর্ষে আছে রাগবি ওয়ার্ল্ড কাপ। এরপর তালিকায় আছে যথাক্রমে ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ এবং গেম অব থ্রোনস।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন