নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:২৯ এএম, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২০
প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেসবুকের দ্বন্দ্ব নতুন নয়। তবে সম্প্রতি ফেসবুক যা করেছে তা বেশ চমকপ্রদ। যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি প্রভাবশালী সংবাদপত্রের পুরো পাতাজুড়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে বিজ্ঞাপণ ছেপেছে তারা। সেই সংবাদপত্র তিনটি হলো ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, নিউ ইয়র্ক টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্ট। তথ্য সংগ্রহ এবং বিজ্ঞাপণ প্রচারের বিষয়ে মোবাইল সফটওয়ারে পরিবর্তন নিয়ে আসছে আইফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। ফেসবুকের দাবি অ্যাপলের এ পরিবর্তন আনলে কারণে ক্ষুদ্র ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বুধবার প্রকাশিত ফেসবুকের সেই বিজ্ঞাপণের শিরোনাম ছিল “We’re standing up to Apple for small businesses everywhere.”
অ্যাপলের আইওএস ওপারেটিং সিস্টেম ১৪-এ থাকছে এমন পরিবর্তন। এর ফলে ফেসবুকের মতো কোম্পানিগুলোর গ্রাহকদের তথ্য সংগ্রহ এবং সে অনুযায়ী বিজ্ঞাপণ প্রচারে বাধা তৈরি হবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন