নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০১ এএম, ১৬ নভেম্বর, ২০২১
আজ আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস। ইউনেস্কো ঘোষিত এই দিবস পালনের লক্ষ্য হচ্ছে, বহুমুখী সমাজে সহনশীলতা শিক্ষার মাধ্যমে পৃথিবীর সব মানুষের সুষম ও শান্তিপূর্ণভাবে জীবনযাপন নিশ্চিত করা।
ইউনেস্কোর উদ্যোগে ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ সিদ্ধান্ত নেয়, ১৯৯৫ সাল থেকে ‘আন্তর্জাতিক সহনশীলতা বর্ষ’ উদযাপন করা হবে। ১৯৯৬ সালের ১৬ নভেম্বর ইউনেস্কোর ২৮তম অধিবেশনে ‘সহনশীলতার মৌলিক নীতি ঘোষণা’ গৃহীত এবং প্রতিবছরের ১৬ নভেম্বরকে আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
ইউনেস্কো মনে করে, মানব সমাজ স্বাভাবিকভাবেই বৈচিত্র্যময় এবং এ বৈচিত্র্যময় পৃথিবীতে ভিন্ন মত ও সম্প্রদায়ের মধ্যে ভাবের আদান-প্রদান ও সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে মানুষের মধ্যে সহনশীল মনোভাব প্রয়োজন। সমাজে বিভিন্ন ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতিসত্তার উপস্থিতি সংঘাতের পথকে প্রশস্ত করে না। বরং সহনশীল পরিবেশ এ সামাজিক বাস্তবতাকে সঠিক পথে পরিচালনার মাধ্যমে সমাজের অন্তর্নিহিত সক্ষমতা বাড়ায়।
সহনশীলতার মৌলিক নীতি ঘোষণায় বলা হয়েছে, প্রয়োজন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে সহনশীলতাকে বাস্তবায়ন করা। সহনশীলতা হচ্ছে সবার অর্থনৈতিক ও সামাজিক মর্যাদাকে উন্নত করার অপরিহার্য নীতি।’
প্রসঙ্গত, করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দিবসটি পালন উপলক্ষে সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলো নানা কর্মসূচি নিয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস পরিবার দিবস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
প্রতি বছরই অসংখ্য সিনেমা বানানো হয় দেশ-বিদেশ জুড়ে। রেটিং স্কেলের হিসেবে কিছু সিনেমা ভালো আবার কিছু সিনেমা চলনসই হিসেবে দর্শক মনে জায়গা করে নেয়। কিছু কিছু সিনেমা আবার মন-মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে যায় অনেকখানি। সব বয়েসের মানুষের সিনেমা প্রীতি এসকল কারণে যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে ইতোমধ্যে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বর্তমান তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সিনেমা নিয়ে আগ্রহ ব্যাপক।
আমাদের জীবনের একটি বিশাল অংশ হলো পরিবার। আমরা পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে বেড়ে উঠা সর্বক্ষেত্রেই পরিবারের অবদান অপরিসীম। পরিবারের প্রতি দায়িত্ববোধ কেমন হওয়া উচিত, পারিবারিক বন্ধন ও পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা এবং বাস্তবিক অর্থে পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা এসব কিছুর প্রতি সাধারন জ্ঞ্যান অর্জন করার প্রথম মাধ্যম পরিবার। আর পরিবারের সকল দিক প্রদর্শনের জন্য
মেঘের রাজ্য খ্যাত মেঘালয়। সব সময়ই যেনো সেখানে মেঘেরা খেলা করে। শুরু মেঘই যে আছে তাই নয়, আপনার দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য রয়েছে ঝর্ণা এবং মেঘালয়ের অপরূপ সৌন্দর্য। এর কারণেই ঘুরে আসতে পারেন ভারতের মেঘালয়ের শিলং, চেরাপুঞ্জি, ডাউকি থেকে। কম খরচে এসব জায়গা ঘুরে আসতে আজ রয়েছে আমাদের কিছু টিপস। মেঘালয় বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্য হওয়ায় যাতায়াত ভাড়া