ইনসাইড বাংলাদেশ

'পিলখানা হত্যাকাণ্ডের রায় যথার্থভাবে কার্যকর হবে'

প্রকাশ: ০১:৩০ পিএম, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail 'পিলখানা হত্যাকাণ্ডের রায় যথার্থভাবে কার্যকর হবে'

যথার্থ বিচারকার্যের মাধ্যমে বিডিআর বিদ্রোহে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের একটির বিচার শেষ হয়েছে। আর একটি চলমান রয়েছে। এখন এটার রায় কার্যকর করা হবে। মামলার যে বিষয়টি চলমান রয়েছে, সেটাও খুব শীঘ্রই শেষ হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। 

শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তাদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মন্ত্রী এ কথা জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচারে দীর্ঘসূত্রতার কারণ হচ্ছে, সব উপাদান সংগ্রহ করতে একটু সময় লেগেছে। এছাড়া সাক্ষী জোগাড় করতেও বেশ সময় লাগেছে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘চাচ্ছিলাম এই ঘটনার সুন্দর, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচার যেন হয়, আর বিচারকরা তাই করেছেন। আর যেই মামলার বিষয়টি চলমান রয়েছে, সেটা খুব শীঘ্রই শেষ হবে। বিচার শেষ হওয়ার পরে আপিল করার একটি সুযোগ থাকে, সেটাও তারা করছেন। আমরা মনে করি এই প্রক্রিয়া শেষ হলে তারা ন্যায়বিচার পাবেন।’

তিনি আরো বলেন, এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, এটার রায়ও যথাযথভাবে কার্যকর করা হবে। আপনারা বিচারের জন্য যেভাবে ধৈর্য ধারণ করে আসছেন, এভাবে ধৈর্য ধারণ করবেন। আপনারা এ ঘটনার বিচার দেখতে পারবেন।

সাংবাদিকদের মন্ত্রী বলেন, আপনারা এটাও দেখেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার করতে অনেক সময় লেগেছে। তারপরও আজ আমরা স্বস্তিতে নিশ্বাস নিতে পারছি। আমাদের থেকে কালো দাগ মুছে গেছে। আমাদের কপালে আর কালো দাগ নেই। আমরা অবশেষে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করতে পেরেছি।

‘এভাবে নৃশংস ও হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটবে আমরা কল্পনাও করিনি। কতিপয় বিপথগামী বিডিআর সদস্য এ ঘটনা ঘটিয়েছে’-বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে (বর্তমান বিজিবি) ঘটে এক মর্মান্তিক ও নৃশংস হত্যাকাণ্ড। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   বিডিআর বিদ্রোহ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর ভেন্যু পরিদর্শন করলেন মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভেন্যু পরিদর্শন করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে ভেন্যু পরিদর্শন করেন তিনি। এবছর ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আগামী ১৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল ১০.০০ টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। 

ভেন্যু পরিদর্শনকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোহাং সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব জনাব এটিএম মোস্তফা কামাল, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   মোঃ আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীর মালয়েশিয়ায় মৃত্যু

প্রকাশ: ০৪:৪০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মালয়েশিয়ায় পলাতক ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয় মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে মারা গেছেন।

গত ১২ এপ্রিল কুয়ালালামপুরে একটি তালাবদ্ধ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে পুডু থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করেছে। সোমবার দুপুরে স্বজনের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

জানা যায়, নব্বই দশকের আতঙ্ক ‘সেভেন স্টার’ গ্রুপের অন্যতম সদস্য তানভীর ইসলাম জয় দীর্ঘদিন ধরে কিডনি রোগে ভুগছিলেন। নিয়মিতভাবে তাকে ডায়ালাইসিস করতে হতো। জয় এতদিন তারেক রানা নামে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন। কুয়ালালামপুরের একটি ফ্ল্যাটে তিনি দীর্ঘদিন বসবাস করতেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্র থেকে তার বোন মালয়েশিয়ায় গিয়ে হাসপাতাল থেকে তার লাশ গ্রহণ করেন। পরে মালয়েশিয়া লাশ বহনকারী গেসকেট কোম্পানি তার লাশ হাসপাতাল থেকে নিয়ে যায় বলে জানা যায়।

একাধিক সূত্র বলছে, শীর্ষসন্ত্রাসী জয় বাংলাদেশে কয়েক ডজন খুন, চাঁদাবাজি ও অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত। বাড্ডার রাইন হত্যাকাণ্ডের পর আত্মগোপনে চলে যান জয়। ২০০৫ সালে বাংলাদেশের অনুরোধে ইন্টারপোল ‘রেড কর্নার নোটিশ’ জারি করে তার বিরুদ্ধে।

২০০৬ সালের ১৪ মে বিদেশে কাজের জন্য বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া সংস্থা ‘তুর্কি অ্যাসোসিয়েট’-এর মালিককে আট লাখ মার্কিন ডলার চেয়ে ফোন করে জয়। টাকা না দেওয়ায় ওই সংস্থার অফিসে ঢুকে ছয়জনকে গুলি করে খুন করে জয়ের দলবল। কলকাতায় জয় পাসপোর্ট তৈরি করে তানভীর রানা নামে। ২০০৭ সালে বাগুইআটির চিনার পার্কের একটি বাড়ি থেকে ভারতের সিআইডি জয়কে গ্রেপ্তারের পর এ বিষয়টি ওঠে আসে।

সূত্র বলছে, ২০১১ সালে পর্যটক ভিসা নিয়ে জয় পাড়ি জমান কানাডায়। টরোন্টোর শহরতলি আয়াক্সে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। সেখানে তার প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল ‘এসজে ৭১’। ২০১৮ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার পত্রিকায় ‘বাংলাদেশের শীর্ষসন্ত্রাসী জয়-ই কি কানাডার ব্যবসায়ী তারেক?’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। দফায় দফায় কানাডার অভিবাসন দপ্তর তাকে তলবের মাঝেই ওই বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে কানাডা থেকে উধাও হয়ে যান তিনি। তবে ২০১৯ থেকে তিনি মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া এবং থাইল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন।

শীর্ষ সন্ত্রাসী   খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর গভীর শোক প্রকাশ

প্রকাশ: ০৪:১৫ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাসের সঙ্গে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় ১৩ জনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে  শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি আহতের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন এবং আহতরা যেন সর্বোচ্চ চিকিৎসা পায় সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন। 

মন্ত্রী বলেন, এ দুর্ঘটনার বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং তিনি এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোঁজ খবর নিয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। 

এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে ফরিদপুরের কানাইপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দূর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই ১১ জন নিহত হয় এবং পরে হাসপাতালে আরও ০২ জনের মৃত্যু হয় ও ৬/৭ জন গুরুতর আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে।

ফরিদপুর   সড়ক দুর্ঘটনা   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শিক্ষানুরাগী সৈয়দা রাহেলা বেগমের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল

প্রকাশ: ০৩:৩১ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামীকাল ১৭ এপ্রিল (বুধবার) বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও শিক্ষাবিদ সৈয়দা রাহেলা বেগমের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। ২০২১ সালের এই দিনে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। 

সৈয়দা রাহেলা বেগম ৪০ বছরের বেশি সময় শিক্ষকতা করেছেন। ৩৭ বছর তিনি রংপুর মুন্সীপাড়া মরিয়মনেছা গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। রংপুরে নারী শিক্ষা ও নারী জাগরণে তিনি একজন পথিকৃৎ। জ্ঞান তাপসী এই মহীয়সী নারী চার সন্তানের জননী। তার জ্যেষ্ঠ সন্তান গতবছর ইন্তেকাল করেন। দ্বিতীয় সন্তান সৈয়দ বোরহান কবীর গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিঃ এর চেয়ারম্যান, বাংলা ইনসাইডারের প্রধান সম্পাদক এবং পরিপ্রেক্ষিতের নির্বাহী পরিচালক। ছোট ছেলে সৈয়দ রেজওয়ান কবির বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজে কর্মরত। 

সৈয়দা রাহেলা বেগমের মৃত্যুবার্ষিকীতে পারিবারিকভাবে রংপুরে এবং ঢাকায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। 

সৈয়দা রাহেলা বেগম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কলা গাছের সাথে এ কেমন শত্রুতা!

প্রকাশ: ০৩:২৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail বরিশালে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কেটে ফেলেছে ২ শতাধিক কলাগাছ

বরিশালের বানারীপাড়ায় সৈয়দকাঠি ইউনিয়নের করফাকর গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হালিম বেপারী নামের এক আওয়ামী লীগ নেতার ২ শতাধিক কলা গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

 

এ ঘটনায় সোমবার (১৫ এপ্রিল) ক্ষতিগ্রস্থ হালিম বেপারী বাদী হয়ে একই গ্রামের শাহিন সরদার, কাইয়ুম সরদার, মনির বেপারী, সাদিয়া বেগম, নয়ন বেগম ও জান্নাতুল ফেরদৌস নিলুকে সুনির্দিষ্ট ও ৩৩-৩৪ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে বানারীপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

 

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে রবিবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যার পরে আসামীরা বাদী হালিম বেপারীর পৈত্রিক ও বর্গাচাষকৃত সম্পত্তিতে রোপিত বিভিন্ন প্রজাতির ২ শতাধিক কলাগাছ কেটে পাশের খালে ফেলে দেয়। বাদী হালিম বেপারী এসময় তাদের বাধা দিতে গেলে দেশীয় অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত আসামীরা তাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি ধামকি দেয়। ফলে নিরুপায় হয়ে তিনি আইনের আশ্রয় নিয়েছেন।

 

এ বিষয়ে বানারীপাড়া থানার ওসি মাইনুল ইসলাম বলেন, তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


কলা গাছের সাথে শত্রুতা   জমি সংক্রান্ত বিরোধ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন