ইনসাইড বাংলাদেশ

ভোটের হিসেবেও পদ্মা সেতু

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৩ জুন, ২০২২


Thumbnail ভোটের হিসেবেও পদ্মা সেতু

পদ্মা সেতু উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামী ২৫ জুন। অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে পদ্মা সেতু হবে রাজনীতির ট্রামকার্ড। এই সেতুর কারণে দক্ষিণাঞ্চলে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ ভোট পাবে বলেও অনেকে ধারণা করছেন। বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষদের জন্য ঢাকায় আসা-যাওয়া ছিলো একটি দুর্বিষহ স্মৃতি, অনেক ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রা। সেখানে পদ্মা সেতু যেন তাদেরকে এক নতুন জীবন দিয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলা এবং ৬৭টি আসনের কি হবে, সেটি একটি বড় প্রশ্ন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল বলছেন যে, বিএনপি যে পদ্মা সেতু নিয়ে নানারকম সমালোচন করছে তার প্রধান কারণ হলো ভোটের হিসাব-নিকাশ। দেড় বছরেরও কম সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে দক্ষিণাঞ্চলের ৬৭টি আসন যেকোনো রাজনৈতিক দলের জন্য একটি বড় প্লাস পয়েন্ট। আর পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে দক্ষিণাঞ্চলের এই ২১টি জেলা আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংকে পরিণত হলো বলেও অনেকে মনে করছেন। ফলে নির্বাচনের যে গাণিতিক হিসাব-নিকাশ তা পাল্টে যাবে। আওয়ামী লীগের ভোট বা বিএনপির ভোট ব্যাংকের বাইরে গিয়ে সাধারণ মানুষ যারা পদ্মা সেতুর কারণে সরাসরি উপকৃত হয়েছেন, যারা এ পদ্মা সেতুতে আবেগাপ্লুত তারা আওয়ামী লীগকে যে ভোট দেবে এটা অনস্বীকার্য। পদ্মা সেতু শুধু অর্থনীতি নয়, বাংলাদেশের রাজনীতির হিসেব-নিকেশও পাল্টে দেবে।

পদ্মা সেতুর কারণে সরাসরি উপকৃত হবে বাংলাদেশের ২১টি জেলা। এই ২১ জেলায় যে ৬৭টি আসন রয়েছে সেই ৬৭টি আসনের একচ্ছত্র কর্তৃত্ব আওয়ামী লীগের হাতে যেতে পারে। এ কারণেই শুরু থেকেই পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল বিএনপি। এমনিতেই মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুরসহ পদ্মা সেতুর কারণ উপকৃত জেলাগুলো আওয়ামী লীগ প্রবণ। তার উপর এই পদ্মা সেতু এখানে আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ জনপ্রিয়তা এনে দেবে। এটি বিএনপির জন্য বিপর্যয়কর। যদি একটি রাজনৈতিক দল নিরঙ্কুশভাবে একটি অঞ্চলে ৬৭টি আসন পায় তাহলে সেই দলটিকে হারানো কঠিন হয়ে যাবে। ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতার পালাবদলে যে সাধারণ ভোটারদের একটি বড় ভূমিকা থাকে সেই ভূমিকাটি পুরোপুরিভাবে অকার্যকর হয়ে পড়বে। কারণ, আওয়ামী লীগ যদি ৬৭টি আসনের মধ্যে ৬০টি আসনও পায় তাহলে অন্য অঞ্চলগুলোতে ১০০টি আসন আওয়ামী লীগের জন্য সহজে অর্জন করা যাবে। তাছাড়া শুধু এই ২১টি জেলা না, এর প্রভাব পড়বে পুরো বাংলাদেশে। আর তাই আওয়ামী লীগ এই পদ্মা সেতুকে আগামী নির্বাচনে তার অন্যতম প্রধান কার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। আবার অন্যদিকে বিএনপি মনে করছে যে, এই পদ্মা সেতু নিয়ে যদি বিভ্রান্তি ছড়ানো যায়, পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে এই কথাটি যদি জোরেশোরে বলা যায় কিংবা পদ্মা সেতুর কারণে আমাদের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এমন বিষয়গুলো এনে জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করতে চায় বিএনপি। আর এ কারণেই এখন পদ্মা সেতু নিয়ে ভোটের রাজনীতির নতুন হিসেব-নিকেশ শুরু হয়েছে।

পদ্মা সেতু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ব্রহ্মপুত্র তীরে অষ্টমী স্নানে মানুষের ঢল

প্রকাশ: ০৫:২৬ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail ময়মনসিংহে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অষ্টমী স্নানে হাজার হাজার মানুষের ঢল

দেশের আবহমান ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বজায় রেখে উৎসব মুখর পরিবেশে ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অষ্টমী স্নান অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছর চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পাপ মোচনের আশায় ময়মনসিংহের ব্রহ্মপুত্র নদীতে এ স্নান করতে আসেন।

 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দিনব্যাপী এই স্নান উৎসব চলবে বলে আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

 

এদিকে উৎসবকে কেন্দ্র করে ময়মনসিংহ ও এর আশেপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ঢল নামে হাজার হাজার সনাতন ধর্মাবলম্বী পুণ্যার্থীর।

 

অষ্টমী স্নানের উপলক্ষে নদীর দুইপাশের সকল ঘাটে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পুলিশ ও র‌্যাবের উপস্থিত রয়েছে। এছাড়াও মহিলা পুণ্যার্থীদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে বিশেষ স্নান ঘাট। যেখানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক মহিলা পুলিশ এবং স্বেচ্ছাসেবী মহিলার উপস্থিতিও লক্ষ করা গেছে।


এ স্নান উৎসব উপলক্ষ্যে নগরীর কাচারিঘাটে ঐতিহ্যবাহী খেলনার মেলা বসেছে। স্নান উৎসবে শিশু-কিশোর ও বিভিন্ন বয়সী পুণ্যার্থীদের সমাগম ঘটে যা ইতিহাস ও ঐতিহ্যের আজীবন কালজয়ী সাক্ষী হয়ে রবে ।


অষ্টমী স্নান   সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব   শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথি   ব্রহ্মপুত্র নদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর ভেন্যু পরিদর্শন করলেন মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভেন্যু পরিদর্শন করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে ভেন্যু পরিদর্শন করেন তিনি। এবছর ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আগামী ১৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল ১০.০০ টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। 

ভেন্যু পরিদর্শনকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোহাং সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব জনাব এটিএম মোস্তফা কামাল, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   মোঃ আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীর মালয়েশিয়ায় মৃত্যু

প্রকাশ: ০৪:৪০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মালয়েশিয়ায় পলাতক ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয় মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে মারা গেছেন।

গত ১২ এপ্রিল কুয়ালালামপুরে একটি তালাবদ্ধ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে পুডু থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করেছে। সোমবার দুপুরে স্বজনের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

জানা যায়, নব্বই দশকের আতঙ্ক ‘সেভেন স্টার’ গ্রুপের অন্যতম সদস্য তানভীর ইসলাম জয় দীর্ঘদিন ধরে কিডনি রোগে ভুগছিলেন। নিয়মিতভাবে তাকে ডায়ালাইসিস করতে হতো। জয় এতদিন তারেক রানা নামে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন। কুয়ালালামপুরের একটি ফ্ল্যাটে তিনি দীর্ঘদিন বসবাস করতেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্র থেকে তার বোন মালয়েশিয়ায় গিয়ে হাসপাতাল থেকে তার লাশ গ্রহণ করেন। পরে মালয়েশিয়া লাশ বহনকারী গেসকেট কোম্পানি তার লাশ হাসপাতাল থেকে নিয়ে যায় বলে জানা যায়।

একাধিক সূত্র বলছে, শীর্ষসন্ত্রাসী জয় বাংলাদেশে কয়েক ডজন খুন, চাঁদাবাজি ও অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত। বাড্ডার রাইন হত্যাকাণ্ডের পর আত্মগোপনে চলে যান জয়। ২০০৫ সালে বাংলাদেশের অনুরোধে ইন্টারপোল ‘রেড কর্নার নোটিশ’ জারি করে তার বিরুদ্ধে।

২০০৬ সালের ১৪ মে বিদেশে কাজের জন্য বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া সংস্থা ‘তুর্কি অ্যাসোসিয়েট’-এর মালিককে আট লাখ মার্কিন ডলার চেয়ে ফোন করে জয়। টাকা না দেওয়ায় ওই সংস্থার অফিসে ঢুকে ছয়জনকে গুলি করে খুন করে জয়ের দলবল। কলকাতায় জয় পাসপোর্ট তৈরি করে তানভীর রানা নামে। ২০০৭ সালে বাগুইআটির চিনার পার্কের একটি বাড়ি থেকে ভারতের সিআইডি জয়কে গ্রেপ্তারের পর এ বিষয়টি ওঠে আসে।

সূত্র বলছে, ২০১১ সালে পর্যটক ভিসা নিয়ে জয় পাড়ি জমান কানাডায়। টরোন্টোর শহরতলি আয়াক্সে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। সেখানে তার প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল ‘এসজে ৭১’। ২০১৮ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার পত্রিকায় ‘বাংলাদেশের শীর্ষসন্ত্রাসী জয়-ই কি কানাডার ব্যবসায়ী তারেক?’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। দফায় দফায় কানাডার অভিবাসন দপ্তর তাকে তলবের মাঝেই ওই বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে কানাডা থেকে উধাও হয়ে যান তিনি। তবে ২০১৯ থেকে তিনি মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া এবং থাইল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন।

শীর্ষ সন্ত্রাসী   খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর গভীর শোক প্রকাশ

প্রকাশ: ০৪:১৫ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাসের সঙ্গে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় ১৩ জনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে  শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি আহতের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন এবং আহতরা যেন সর্বোচ্চ চিকিৎসা পায় সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন। 

মন্ত্রী বলেন, এ দুর্ঘটনার বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং তিনি এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোঁজ খবর নিয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। 

এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে ফরিদপুরের কানাইপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দূর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই ১১ জন নিহত হয় এবং পরে হাসপাতালে আরও ০২ জনের মৃত্যু হয় ও ৬/৭ জন গুরুতর আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে।

ফরিদপুর   সড়ক দুর্ঘটনা   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শিক্ষানুরাগী সৈয়দা রাহেলা বেগমের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল

প্রকাশ: ০৩:৩১ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামীকাল ১৭ এপ্রিল (বুধবার) বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও শিক্ষাবিদ সৈয়দা রাহেলা বেগমের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। ২০২১ সালের এই দিনে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। 

সৈয়দা রাহেলা বেগম ৪০ বছরের বেশি সময় শিক্ষকতা করেছেন। ৩৭ বছর তিনি রংপুর মুন্সীপাড়া মরিয়মনেছা গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। রংপুরে নারী শিক্ষা ও নারী জাগরণে তিনি একজন পথিকৃৎ। জ্ঞান তাপসী এই মহীয়সী নারী চার সন্তানের জননী। তার জ্যেষ্ঠ সন্তান গতবছর ইন্তেকাল করেন। দ্বিতীয় সন্তান সৈয়দ বোরহান কবীর গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিঃ এর চেয়ারম্যান, বাংলা ইনসাইডারের প্রধান সম্পাদক এবং পরিপ্রেক্ষিতের নির্বাহী পরিচালক। ছোট ছেলে সৈয়দ রেজওয়ান কবির বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজে কর্মরত। 

সৈয়দা রাহেলা বেগমের মৃত্যুবার্ষিকীতে পারিবারিকভাবে রংপুরে এবং ঢাকায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। 

সৈয়দা রাহেলা বেগম  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন