ইনসাইড বাংলাদেশ

এবার বাবার জন্য পাত্রী চেয়ে ছেলের ফেসবুক পোস্ট

প্রকাশ: ০৭:২৩ পিএম, ১৫ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail এবার বাবার জন্য পাত্রী চেয়ে ছেলের ফেসবুক পোস্ট

চলতি মাসের শুরুর দিন মায়ের জন্য পাত্র চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা মোহাম্মদ অপূর্ব। বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। এবার বাবার জন্য পাত্রী চেয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস পোস্ট করেছেন আরেক যুবক। নওগাঁর সাপাহার উপজেলায় বাবার জন্য পাত্রী চেয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস পোস্ট করেছেন মনিরুল ইসলাম নামে এক যুবক। মায়ের মৃত্যু ও বাবার অসুস্থতার কথা বিবেচনায় তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন।

সোমবার (১৫ আগস্ট) দুপুরে মনিরুল তার নিজের ফেসবুক আইডিতে এ পোস্ট দেন। সঙ্গে বাবার একটি ছবিও দেন তিনি।

স্ট্যাটাসে মনিরুল লেখেন- ‘আমার মা ২০২১ সালের ২৭ নভেম্বর স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করেন। সেই থেকে আমার বাবা একাকিত্বভাবে জীবন যাপন করছেন। তিনি হাই প্রেশারের রোগী। বয়স ৪৮ বছর। আমরা বর্তমানে সাপাহার উপজেলার মাস্টারপাড়া এলাকায় বসবাস করি। আমার বাবা ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসায় সহকারী মৌলভী হিসেবে কর্মরত আছেন। আর হয়তো ২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে রিটায়ার্ড করবেন। এমতাবস্থায় তার সেবাযত্ন করার জন্য অবশ্যই একজন কাছের মানুষের দরকার।

সেজন্য আমি আমার বাবার জন্য পাত্রী খুঁজছি। আর্থিক অবস্থা না থাকলেও চলবে। বয়স ৩৮ থেকে ৪০ বছর হলে ভালো হয়। যাতে করে উনার সেবাসহ সাংসারিক কাজ কর্মে সহযোগিতা করতে পারেন। ’

এ ব্যাপারে কথা হলে মনিরুল বেশি কিছু বলেননি। তার বাবার সঙ্গেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।

চলতি মাসের শুরুর দিন মায়ের জন্য পাত্র চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন আরেক যুবক। বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। বাবার মৃত্যুর পর মায়ের একাকীত্ব দূর করতে ঢাকার কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা মোহাম্মদ অপূর্ব পাত্র চেয়ে পোস্টটি দেন। এমন সাহসিকতার জন্য সাধুবাদও পেয়েছেন অপূর্ব।

বাবার জন্য পাত্রী   ফেসবুক পোস্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকায় মিলছে উটের দুধের চা!

প্রকাশ: ০৪:৪০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে সম্প্রতি অনেকেই জেনেছেন ঢাকায় পাওয়া যাচ্ছে উটের দুধের চা। ঢাকার গুলশান-২ গোল চত্বরের একটু আগেই ল্যাবএইডের উল্টো দিকে ৫২ নম্বর বাড়িতে ব্যাচেলরস এক্সপ্রেস রেস্টুরেন্ট উটের দুধের এ চা বিক্রি হচ্ছে।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি রেস্টুরেন্টটি চালু হয়েছে বলে জানা গেছে। রেস্টুরেন্টটির উদ্যোক্তা তরুণ দুই বন্ধু আমিনুল ইসলাম ও মাহবুব হাসান। এ ব্যাপারে তারা দেশের এক গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন।

মাহবুব হাসান বলেন, উটের দুধে বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। আমাদের দেশে উটের দুধের চা পাওয়া যায় না। যেকোনো রেস্টুরেন্ট চলে ভাইরালের ওপর। এ কারণে ভাবলাম নতুন আইটেম হিসেবে উটের দুধের চা তৈরি করলে মানুষ পছন্দ করতে পারেন। তারা এই চায়ের জন্য এখানে আসবেন, তারপর অন্য খাবারগুলো পছন্দ হলে সেগুলোও কিনবেন।

ঢাকায় উটের দুধ দুর্লভ হওয়ার পরও কিভাবে রেস্টুরেন্টের চাহিদা অনুযায়ী দুধ সংগ্রহ করেন তারা, এ ব্যাপারে মাহবুব বলেন, দুবাই থেকে প্যাকেট দুধ আমদানি করি আমরা। দুবাইয়ের ক্যামেলিসাস ব্র্যান্ডের ক্যামেল মিল্ক পাউডার। অর্থাৎ, উটের দুধের গুড়া বা পাউডার। দুবাইতে আগের দিন জানালে পরদিন উটের গুঁড়া দুধ হাতে পান তারা।

ব্যাচেলর এক্সপ্রেস রেস্টুরেন্টটি রোজায় প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে রাত পেরিয়ে ভোর ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকছে। অন্য সময়ে বেলা ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকে। এখানে এক মগ উটের দুধের চায়ের দাম ৪০০ টাকা। আর মাসালা চা ২০০ এবং অন্যগুলো ৪০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে। চা ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ফলের জুস এবং পিৎজা, বার্গার, পাস্তা, মাঞ্চিসসহ অন্যান্য ফাস্ট ফুড।

উটের দুধের চা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ঈদে বাস বন্ধের হুঁশিয়ারি দিল মালিক সমিতি

প্রকাশ: ০৪:১০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

এবারের ঈদযাত্রায় আন্তঃজেলা বা দূরপাল্লার কোনো গণপরিবহন যদি বাড়তি ভাড়া নেয় এবং সেটির প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে সেই গণপরিবহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হবে, নেয়া হবে আইনানুগ পদক্ষেপ। 

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) পবিত্র রমজান ও আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে যাত্রী সাধারণের যাতায়াত নির্বিঘ্ন, নিরাপদ ও যানজটমুক্ত রাখার লক্ষ্যে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মসিউর রহমান রাঙ্গা।

মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, এবারের ঈদে সম্ভাব্য কোন কোন এলাকায় জট, যানজট বা ব্লক তৈরি হতে পারে, সেটি চিহ্নিত করা হয়েছে। এবার আমরা ঈদযাত্রায় হাইওয়েতে ড্রোনের সহায়তা নিচ্ছি। ড্রোনের সহায়তায় চিত্র দেখে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারব। হাইওয়ের অনেক রাস্তা চার লেন হচ্ছে। কোথাও কোথাও হয়ে গেছে। এখন রাস্তায় যদি কোনো যানবাহন তাৎক্ষণিক অকেজো হয়ে পড়ে, তাহলে সেটি সরানো সহজ হবে। ক্রুটিপূর্ণ কোনো যানবাহন যাতে ঈদে সড়কে না নামে, সেটি নিশ্চিত করতে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি।

তিনি বলেন, আমরা সবাই ভালোভাবে ঈদযাত্রায় যেতে চাই। ভালোভাবে যাওয়ার সুযোগটা আমাদের তৈরি করতে হবে। ঈদে আমরা সবাই একসঙ্গে যেতে চাই। সেটি না করে আমরা ভাগ ভাগ করে, আগে বা পরেও যেতে পারে। তাহলে ৫ থেকে ৭ বা ৮ ঘণ্টার মধ্যেই গন্তব্যে যেতে পারব।

রাঙ্গা বলেন, ঈদের দুদিন আগেই যেতে হবে ব্যাপারটা সেই রকম নয়। জনসংখ্যার তুলনায় আমাদের গণপরিবহন অনেক কম। হজের সময় সৌদিতে সরকার বাস হায়ার করে। আর আমাদের ঈদে এখানে সেই ধরনের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই আপনি আরও আগে বা ঈদের পরও যেতে পারেন। আমরা আশ্বস্ত করছি যে, ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে। 

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি বলেন, কিছু লক্কড়-ঝক্কড় বাস, যেগুলো সারা বছর সিরিয়াল পায় না, এগুলো ঈদের সময় রাস্তায় নেমে পড়ে। এসব আমরাও ধরতে পারি না, পুলিশও বুঝতে পারে না কোত্থেকে এগুলো রাস্তায় আসে। এগুলো রিজার্ভ হিসেবে চলে, গার্মেন্টস শ্রমিকরা নিয়ে যায়। যে রাস্তায় আমাদের ছোট বাসও চলে না, সেখানে দেখি বিআরটিসির ডাবল ডেকার বাস ঢুকে পড়েছে। আমরা এখনো মহাসড়ক থেকে নছিমন, করিমন ও ভটভটি সরাতে পারিনি। এটাও আমাদের একটি বাধা। 

উল্লেখ্য, হাইওয়ে পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজিপি মো. শাহাবুদ্দিন খানের সভাপতিত্বে রাজারবাগ পুলিশ অডিটোরিয়ামে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।

ঈদ   বাস মালিক সমিতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নির্ধারিত দামে অসন্তোষ ব্যবসায়ীদের , গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ

প্রকাশ: ০৩:০০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সরকার নির্ধারিত দামের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে গরুর মাংস বিক্রি করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাংস বিক্রেতারা।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের বেশ কয়েকটি বাজারে মাংস বিক্রির দোকান বন্ধ থাকতে দেখা যায়। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।

জানা যায়, সোমবার থেকে শহরের মাংস বিক্রেতারা বিক্রি বন্ধ রেখে সরকার নির্ধারিত দামের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে প্রতিবাদ জানান। 

দাম পুনঃবিবেচনা না করা পর্যন্ত মাংস বিক্রি বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছেন তারা। তবে, কেউ যদি সরকার নির্ধারিত দামে মাংস বিক্রি করতে চাইলে তাতে বাঁধা দেওয়া হবেনা বলেও ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।  

শহরের প্রধান বাজার আনন্দ বাজার, ফারুকি বাজার, মেড্ডা বাজার, মৌড়াইলের বৌ বাজার, কাউতলী বাজারসহ জেলা শহরের অন্তত ৩ শতাধিক দোকানে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রয়েছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, সোমবার সকালে কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে মাংসের দোকানে লিফলেট বিতরণ করা হয়। লিফলেটে গরুর মাংস ব্যবসায়ীদের ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। অথচ খামার বা ব্যাপারিদের কাছ থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস চামড়াসহ ক্রয় করতে হচ্ছে ৭২০ টাকা দরে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি মাংস ব্যবসায়ী বিক্রয় করে ৭৫০ টাকা দরে।

এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মাংস ব্যবসায়ী মালিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক ফারুক আহমেদ জানান, তাদের দাবির বিষয়টি জেলা প্রশাসকের কাছে তুলে ধরা হবে।

এ দিকে বাজারে ক্রেতারা এসে মাংস কিনতে না পেরে তারা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, মাংস ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে, অন্য শহরের অন্যান্য ব্যবসায়ীরা যদি সরকার নির্ধারিত দামে মাংস বিক্রি করে লাভ করতে পারেন তাহলে এখানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাংস ব্যবসায়ীরা লাভ করতে পারবেন না কেন। 


গরুর মাংস   ব্রাহ্মণবাড়িয়া   দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

টেকনাফে অপহরণের ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি মাদ্রাসা শিক্ষার্থী

প্রকাশ: ০২:৩৯ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

কক্সবাজারের টেকনাফ হ্নীলার ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহ (৬) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনা ঘটে। অপহরণের ৯ দিন পরও উদ্ধার করা যায়নি অপহৃত শিক্ষার্থীকে। এরই মধ্যে অপহৃত শিশুর পরিবারে ফোন করে ২০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। এনিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছে শিশুর স্বজনরা। এ ঘটনায় চক্রের ১ নারী সদস্যসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হলেও এখনও উদ্ধার করা যায়নি অপহৃত শিশুকে।  

গত ৯ মার্চ দুপুরে ক্লাস শেষে বাড়ী ফিরছিল আবু হুরাইরা (রাঃ) মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থী ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহ। মাদ্রাসার কিছুটা দূরে পৌঁছলে পথিমধ্যে তাকে থামিয়ে বোরকা পরিহিত এক নারী দুর্ঘটনায় মায়ের মাথা ফেটে যাওয়ার কথা জানায়। দুপুরে হাসপাতালে মাকে দেখতে যাওয়ার কথা বলে ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহ’কে ওই নারী অটোরিকশায় তুলে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় ওইদিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী শিশুর মা নুরজাহান বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় এজাহার দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযোগের প্রাথমিক তদন্তের পর ১০ মার্চ মামলাটি নথিভুক্ত করেন।

টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)ওসমান গনি বলেন, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় অপহৃত শিশু ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহ এর মা নুরজাহান বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামী করে থানায় এজাহার দায়ের করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করার পাশাপাশি গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রাখে। এক পর্যায়ে পুলিশ সিসিটিভির ফুটেজ দেখে অপহরণের ঘটনার কাজে ব্যবহৃত অটোরিকশাটি চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়। পরে গত ১০ মার্চ সন্ধ্যায় কক্সবাজার শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে অটোরিকশাসহ চালক নাছির উদ্দিনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।’

পরবর্তীতে সিসিটিভি ফুটেজ ও গ্রেপ্তার অটোরিকশা চালকের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, মঙ্গলবার (১২ মার্চ) টেকনাফ উপজেলার মোচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত আরও ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে বলেও তিনি জানান।

তিনি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে উম্মে সালমা ঘটনায় জড়িত থাকার দায় স্বীকার করে বুধবার (১৩ মার্চ) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এছাড়া ঘটনায় গ্রেপ্তার আসামিদের দেওয়া তথ্য মতে জড়িত অন্যদেরও ধরতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।

এদিকে ঘটনায় জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার ও অপহৃত মাদ্রাসা ছাত্রকে উদ্ধারে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে বলে জানান ওসি ওসমান গনি।

বিভিন্ন সূত্র হতে জানা যায়, এনিয়ে ২০২৩ সালের মার্চ থেকে ২০২৪ এর মার্চ শুধু মাত্র টেকনাফে কেন্দ্রিক অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ১০১ টি। যার মধ্যে ৫১ জন স্থানীয় এবং ৫০ জন রোহিঙ্গা। যেখানে ৪৬ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন।


কক্সবাজার   টেকনাফ   অপহরণ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজশাহীতে সরকার নির্ধারিত মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করছে পুলিশ

প্রকাশ: ০১:৩২ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

চলতি রমজান মাসে খেটে খাওয়া মানুষের কাছে সরকারের বেঁধে দেওয়া ৬০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে আরএমপির পুলিশ লাইন্সে ৯ মণ ওজনের একটি গরু জবাই করে বিক্রি করা হয়েছে।

পুলিশ লাইন্স সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দারা এই মাংস কেনেন। একজন সর্বোচ্চ দুই কেজি করে মাংস কিনতে পারেন। ৬০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস কিনতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশাপাশি এমন উদ্যোগ নেওয়ার জন্য তারা পুলিশকে ধন্যবাদ জানান।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ১৫ মার্চ ২৯টি পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করলেও রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন বাজারে গরুর মাংস সরকার নির্ধারিত মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি আরএমপি কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদারের নজরে আসলে তিনি খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভেবে রমজান মাসে সরকার নির্ধারিত মূল্যে গরুর মাংস বিক্রির এই উদ্যোগ গ্রহণ করেন।

এর ফলে খেটে খাওয়া মানুষ একদিকে যেমন সরকার মূল্যে গরুর মাংস কিনতে পারছেন, তেমনি ব্যবসায়ীরাও নির্ধারিত মূল্যে মাংস বিক্রি করতে উদ্যোগী হবেন বলেও পুলিশের পক্ষ থেকে আশা করা হচ্ছে।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে আরএমপির মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘রমজানে খেটে খাওয়া মানুষের কথা চিন্তা করে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৬০০ টাকায় মাংস বিক্রির কথা মানুষের মুখে মুখে আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে লোকজন এসে মাংস কিনে নিয়ে যান।’

তিনি আরও জানান, এ কার্যক্রমের ব্যাপ্তি আরও বৃদ্ধি করা হবে। মাংসের পাশাপাশি কৃষকের কাছ থেকে শাক-সবজি কিনে এনে কেনা দামেই সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রির পরিকল্পনাও তারা করছে।


রাজশাহী   গরুর মাংস   সরকার নির্ধারিত মূল্য  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন