ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন সুশীলরা

প্রকাশ: ০৬:০২ পিএম, ১৬ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। এই শোক দিবসে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে ঢাকা সফররত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটে সঙ্গে বৈঠকে বসেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী হিসেবে পরিচিত কয়েকজন মানবাধিকারকর্মী। কোন বিবেচনায় কেন কিভাবে তাদেরকে নেয়া হলো, সেটি একটি বড় প্রশ্ন। কারণ, এই আমন্ত্রণে এমন ব্যক্তিদেরকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে যারা সরকারের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নানা রকম অপপ্রচারে লিপ্ত এবং কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকার কারণে তাদের বৈধতাও বাতিল হয়েছে। গুজব ছড়িয়ে এদের কেউ কেউ কারাবরণও করেছে। তারপরও এ ধরনের ব্যক্তিদেরকেই শুধু কেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হলো, সেটি একটি বড় প্রশ্ন। এটি সরকারের একটি দুর্বলতা বটে। সরকারের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন রয়েছে। সেই মানবাধিকার কমিশন কেন দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যে সংগঠনগুলো কাজ করে তাদেরকে চিহ্নিত করলো না এবং তাদেরকে পাঠালো না সেটিও একটি বড় প্রশ্ন।

এই বৈঠকে যাদেরকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো তাদের মধ্যে রয়েছে নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়া অধিকার উন্নয়ন সংস্থার প্রধান নিবার্হী আদিলুর রহমান, যিনি বিএনপি-জামায়াতের আমলে ডেপুটি এটর্নি জেনারেল ছিলেন, একজন বিএনপিপন্থী আইনজীবী হিসেবে পরিচিত। হেফাজতের তাণ্ডবের সময় তিনি ভুয়া মৃত্যুর সংবাদ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রচার করেছিলেন এবং এজন্য তাকে কারাবরণও করতে হয়েছিলো। এছাড়াও এই সভাতে আমন্ত্রণ জানানো হয় পরিবেশ আইনবিদ সমিতির নির্বাহী প্রধান সৈয়দ রিজওয়ানা হাসানকে। পরিবেশের সঙ্গে মানবাধিকারের সম্পর্ক একটি জটিল বিষয় এবং উন্নত দেশগুলোই এ সম্পর্ক সরলীকরণ করতে পারে না। সেখানে বাংলাদেশের মানবাধিকার নিয়ে আলোচনায় বেলার প্রধান নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ রিজওয়ানা হাসানকে কেন আমন্ত্রণ জানানো হলো সেটি নিয়ে একটি বড় রহস্য সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, বেলা মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে না, তারা পরিবেশ আন্দোলন নিয়ে কাজ করে।

বেলার প্রধান নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান একজন স্বাধীনতাবিরোধীর পরিবারের সন্তান। বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিরুদ্ধে নানারকম অপপ্রচারের ক্ষেত্রে বেলার প্রধান নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যেটি তার ম্যান্ডেট নয়, যে বিষয় নিয়ে তারা কাজ করেন না সেই বিষয়ে তিনি বারবার কথা বলেন। যেমন- গুম, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সংখ্যালঘু নিপীড়ন ইত্যাদি। বুঝাই যায় যে, সরকারকে বিব্রত করার জন্যই তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এছাড়াও বিএনপি নিয়ন্ত্রিত মায়ের ডাককেও এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এবং সেখানে মায়ের ডাকের পক্ষ থেকে গুমের নানারকম হিসেব-নিকেশ ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয়েছে, যেই তথ্যগুলোকে এর আগেই সরকারের পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হয়েছে। মায়ের ডাকের ব্যাপারে সরকারের সুনির্দিষ্ট আপত্তি রয়েছে। এছাড়াও জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে ব্যারিস্টার সারা হোসেনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। সারা হোসেন কোনো রকম মানবাধিকারের কোনো কর্মকাণ্ড করেছেন বলে কারো জানা নেই। একমাত্র ড. কামাল হোসেনের কন্যা, এটি তার পরিচয়। সেই পরিচয় দিয়ে তিনি মানবাধিকারের বিষয়ে নানারকম সবক দিয়ে থাকেন। ব্যারিস্টার সারা হোসেনের স্বামী ডেভিড বার্গম্যমান যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বাংলাদেশে কাজ করেছিলেন এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করার জন্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। এছাড়াও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের তিনি একজন অন্যতম ব্যক্তি।

এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয় ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামের পত্নী মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামকে। এই চক্রটি হলো এক-এগারোর কুশীলব, যারা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে স্থগিত রেখে সুশীল সমাজের রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলো। সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়গুলো যে, এই অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসেছিলেন। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য কোন বিবেচনায় মানবাধিকারবিষয়ক বৈঠকে উপস্থিত হন, তা নিয়ে সকলেই বিস্মিত। যারা এই আমন্ত্রণ করেছেন তাদের সুনির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য ছিলো এবং তা ছিল যে সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মনগড়া অভিযোগ উস্কে দেওয়া। শুধু সরকারের বিরুদ্ধে নয়, ওই অনুষ্ঠানে তারা এই সমস্ত প্রতিনিধিরা যে সমস্ত বক্তব্য দিয়েছেন তা আসলে দেশের বিরুদ্ধেই চলে গেছে। দেশের বিরুদ্ধে নালিশ করে, দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে কার লাভ? যদিও তর্কের খাতিরে ধরে নেই, যে সমস্ত রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট সুশীলরা মানবাধিকার বিষয়ে কথা বলেছেন তাদের বক্তব্য আমলে নিয়ে যদি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল বাংলাদেশ সম্পর্কে কোন নেতিবাচক মনোভাব গ্রহণ করেন তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এ দেশের সাধারণ জনগণ। সাধারণ জনগণের বিরুদ্ধে সুশীলদের এত রাগ কেন সে প্রশ্নও বিভিন্ন মহল থেকে উঠেছে এবং এই তালিকা কারা কিভাবে তৈরি করলো সেই প্রশ্নটিও বেশ জোরালোভাবে উঠেছে।


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ট্রেনের ভাড়া বাড়ানো হয়নি: রেলমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৮:১১ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

নতুন করে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানো হয়নি বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে রাজবাড়ী শহরের বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ খুশী রেলওয়ে মাঠে শিল্প ও বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে ট্রেনে কোন ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে না। আমরা ১০০ কিলোমিটার দূরত্বের উপরে যে ভর্তুকি দিতাম, এটা প্রত্যাহার করেছি। গত ১৫-২০ বছরের মধ্যে ট্রেনে কোন ভাড়া বাড়েনি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার অর্থে বলেছেন, এই মুহূর্তে জনগণের ওপর চাপ দেয়া যাবে না। তাই আমরা ভাড়া বাড়ানোর কোন চেষ্টাও করছি না। ভর্তুকি প্রত্যাহারের জন্য যতটুকু ভাড়া বাড়বে, সেটুকু তো মেনে নিতেই হবে। এই সিদ্ধান্ত ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

উল্লেখ্য, রেলওয়ের রেয়াতি ব্যবস্থায় ট্রেনের ভাড়ায় ১০০ কিলোমিটারের পরবর্তী ১৫০ কিলোমিটার ২০ শতাংশ ছাড় দেয়া হয়। অর্থাৎ ১০১ থেকে ২৫০ কিলোমিটারে পাওয়া যায় ২০ শতাংশ ছাড়। এরপর ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ এবং ৪০১ থেকে তদূর্ধ্ব কিলোমিটার পর্যন্ত ৩০ শতাংশ ছাড় দেয়া হয়।

৪ মে থেকে এ সুবিধা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। এতে সর্বনিম্ন ভাড়া বাড়বে ১০ শতাংশ। তবে ১০০ কিলোমিটারের কম দূরত্বের ক্ষেত্রে ভাড়া অপরিবর্তিত থাকবে।

ট্রেনের ভাড়া   রেলমন্ত্রী   মো. জিল্লুল হাকিম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জমে উঠেছে লক্ষ্মীপুরে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন


Thumbnail

জমে উঠেছে ১৫ নং লাহারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। নির্বাচনের মাঠে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন টেলিফোন প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফুল আলম। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী পথসভা, মতবিনিময় ও গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন তিনি। ইতোমধ্যে সাধারণ ভোটারদের মন জয় করে নিয়েছেন বলে এলাকাবাসী জানান।

যুগীরহাটের পান ব্যবসায়ী মহাব্বত জানান, ১৫ নং লাহারকান্দি  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটাররা এবার পরিবর্তন চায়। আমরা মনে করছি, এবার টেলিফোন প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফুল আলম ভাই বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।

স্থানীয়রা আরও বলেন, এপ্রিল মাসের ২৮ তারিখ  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সাধারণ জনগণ ভোট প্রদানের মাধ্যমে   আশরাফুল আলম ১৫ নং লাহারকান্দি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়। লাহারকান্দি  ইউনিয়ন থেকে ভূমিদস্যু, সন্ত্রাসমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত ও মাদকমুক্ত করার লক্ষ্যে টেলিফোন প্রতীকে ভোট দিয়ে আশরাফুল আলমকে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী করতে হবে।

সাবেক ছাত্রনেতা তাসনিম বলেন, আগামী ২৮ এপিল ১৫ নং লাহারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আশরাফুল আলমকে  বিজয়ী করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। অত্র এলাকার সাধারণ মানুষকে পুঁজি করে যারা অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। সাধারণ মানুষ তাদের জুলুম-নির্যাতন চিরতরে দূর করতে টেলিফোন প্রকীকের প্রার্থী ছাত্রনেতা আশরাফুল আলমকে   বেছে নিয়েছেন। 

১৫ নং লাহারকান্দি  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফুল আলম বলেন, আমি ইতোমধ্যে সাধারণ মানুষের বিপদে-আপদে পাশে থেকেছি এবং অসহায় মানুষের চিকিৎসায় সহযোগিতাসহ ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের সাথে থেকে এলাকার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। তাই, আমার বিশ্বাস, লাহারকান্দি ইউনিয়নবাসী আমাকে ভোট দিয়ে তাদের সেবা করার সুযোগ দিবেন।

লক্ষ্মীপুর   ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকা ছেড়েছেন কাতারের আমির

প্রকাশ: ০৬:২১ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দুই দিনের সফর শেষে ঢাকা ছেড়েছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেল ৩টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিশেষ ফ্লাইটযোগে ঢাকা ত্যাগ করেন তিনি।

এর আগে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন কাতারের আমির। বৈঠকের পর তিনি ঢাকা ছেড়েছেন।

সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন কাতারের আমির। সে সময় দুই দেশের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা সই হয়। একই সঙ্গে কাতারের আমিরের নামে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন মিরপুরের কালশীর বালুর মাঠে নির্মিতব্য পার্ক ও মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী উড়াল সেতু পর্যন্ত সড়কটির নামকরণ করা হয়।

এর আগে, গতকাল সোমবার বিকেলে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির। বিমানবন্দরে আমিরকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। টানা চতুর্থ মেয়াদে শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশ থেকে এটি ছিল প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। আর এর মধ্য দিয়ে ২০০৫ সালের পর কাতারের কোনো আমির ঢাকা সফর করলেন।

কাতারের আমির   আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিংড়া উপজেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান দেলোয়ার

প্রকাশ: ০৬:০১ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail নাটোরের সিংড়া উপজেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান দেলোয়ার

নাটোরের সিংড়া উপজেলা নির্বাচনে অপহরণের শিকার চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার সভা কক্ষে উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ শেষে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রির্টানিং অফিসার আব্দুল লতিফ শেখ দেলোয়ার হোসেনকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন

তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক লুৎফুল হাবিব রুবেল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। রবিবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে তার পক্ষে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন তাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মিনহাজ উদ্দিন।

এ বিষয়ে জেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল লতিফ শেখ বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় দেলোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

এর আগে গত সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে থেকে দেলোয়ারকে একটি মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে তাকে মারধর করে বাড়ির সামনে ফেলে যায় তারা। এঘটনায় তার ভাই বাদী হয়ে একটি মামলা করে। এ অপহরণের জন্য তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লুৎফর রহমানকে দায়ী করা হয়।

এর পর শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিদেশ থেকে ফিরে দেলোয়ার হোসেনকে দেখতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

একই সঙ্গে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়ে লুৎফর হাবিব রুবেলকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি।


উপজেলা নির্বাচন   জুনায়েদ আহমেদ পলক   বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৫:৪৯ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ৫ জুন ভোটগ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন।

ইসি সচিব বলেন, ৫৪টি উপজেলা পরিষদে চতুর্থ ধাপের নির্বাচন ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে।

এরই মধ্যে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা করেছে ইসি। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০ উপজেলায় ভোট হবে। দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলার ভোটগ্রহণ ২১ মে। এছাড়া তৃতীয় ধাপের ১১২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ ২৯ মে।


বাংলাদেশ   নির্বাচন   তফসিল   ইসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন