দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন
ইস্যুতে বিশ্বের ৯টি দেশের ৪০ ব্যক্তি ও
প্রতিষ্ঠানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের
দায়ে এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে
দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক সম্পদ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ (ওএফএসি)।
এ তালিকায় বাংলাদেশের
কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নেই।
বিরোধী পক্ষ ও তাদের হয়ে
কাজ করা লবিস্টরা যদিও দাবি করেছিলো,
১০ ডিসেম্বর আরও নিষেধাজ্ঞা আসবে। এজন্য তারা দেশের মানুষের সমর্থন না পেয়ে বিদেশে
গিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, দেশের সফল প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দমনে
সবচেয়ে কার্যকর সংস্থা র্যাবের বিরুদ্ধে
বিশেষত, সংস্থাটির একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, যারা দায়িত্ব পালনে হতাহত হয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে, নালিশ করছে। কিন্তু তাদের ইচ্ছা আর পূরণ হয়নি।
আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস ও মানবাধিকার দিবসের
প্রাক্কালে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে
মার্কিন প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের
অর্থ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছর মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে পশ্চিম
বলকান, বেলারুশ, গুয়েতেমালা, রাশিয়া, বার্মা এবং ইরান রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা এবং সমৃদ্ধি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর।
ওএফএসি’র নতুন নিষেধাজ্ঞার
তালিকায় রয়েছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও বর্ডার গার্ড
বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও একাধিক ব্যক্তি।
দুর্নীতির দায়ে নিষেধাজ্ঞা পেয়েছেন এল সালভেদর সরকারের
দুই শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তি। গুয়েতেমালার তিন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান একই
কারণে নিষেধাজ্ঞা পেয়েছে।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে গিনির সাবেক প্রেসিডেন্ট আলফা কোনডেও নিধষধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছেন। মাহাসা আমিনের মৃত্যুর পর ছড়িয়ে পড়া
বিক্ষোভের ইস্যুতে ইরানের তিন ব্যক্তি মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে এ তালিকায় রয়েছেন।
দুর্নীতির দায়ে মালির এক ব্যক্তি ও
প্রতিষ্ঠানকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
মারাত্মক মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ফিলিপাইনের এক ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রের
নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছেন। ইংক্রেন যুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন করার রাশিয়ার কয়েকজন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের
নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছেন। একই ইস্যুতে চীনের স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চল তিব্বতের কয়েকজন নিষেধাজ্ঞা পেয়েছেন।
এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে থাকা এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে। তাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্ক রাখা বা লেনদেন করতে পারবে না।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মানবাধিকার যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।