কুড়িগ্রামে সরিষা চাষে বাম্পার ফলনের আশা করছেন চাষিরা। এ বছর জেলার ৯টি উপজেলার ৪শ’ ৫০টি চরাঞ্চলে দেখা যাচ্ছে হলুদের সমারোহ।
সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আগাম জাতের সরিষা চাষে বাম্পার ফলন হয়েছে। ফুলে ফুলে ভরে গেছে দিগন্ত জোড়া মাঠ। সরিষার বাম্পার ফলন হওয়ায় চাষিরা অনেক খুশি।
তারা বলেন, সরিষার ফুলে ফুলে আমরা স্বপ্ন বুনা শুরু করেছি। আশা করি এবার অনেক লাভবান করতে পারব। বিভিন্ন এলাকার দিগন্ত জোড়া মাঠে দেখা যায় ফুলে ফুলে হলুদ হয়ে গেছে। এ যেন মন জুড়িয়ে দেয়।
এ ছাড়াও সরিষা চাষে কম সময়ে ফসল ঘরে তোলা যায়। এতে খরচ কম। অন্য শস্যের তুলনায় সার ও কীটনাশকের প্রয়োজন কম হওয়ায় কৃষকরা ঝুঁকছেন সরিষা চাষের দিকে।
নাগেশ্বরী উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের নিলুর খামার গ্রামের কৃষক মো. আবদুল গনি বলেন, ‘আমি ২ বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করেছি। গত বছরের তুলনায় এ বছর আবাদ ভালো দেখা যাচ্ছে। রোগবালাই না হলে লাভবান হবো। সরিষা চাষে বিঘাপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ করে, বিঘাপ্রতি ৬ থেকে ৭ মণ সরিষা পাওয়া যায়। যার বর্তমান বাজার মুল্য মণপ্রতি ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা।
কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত বলেন, ‘কুড়িগ্রামের ৯টি উপজেলায় গত বছর ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ হয়েছিল। ফলন ও দাম ভালো হওয়ায় এ বছর ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। সরিষা চাষে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য কাজ করা হচ্ছে।’
কুড়িগ্রাম সরিষা চাষ বাম্পার ফলন
মন্তব্য করুন
কাতারের আমির আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি
মন্তব্য করুন
চুয়াডাঙ্গা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হিট এলার্ট জারি
মন্তব্য করুন
নাটোর সিংড়া উপজেলা পরিষদ ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি জুনায়েদ আহমেদ পলক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন