চট্টগ্রামের
কাস্টমস হাউস হচ্ছে সরকারের সবচেয়ে বেশী আমদানী - রপ্তানী
খাতে রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্টান।
৭০ বছর পেরিয়ে গেলেও
এখনো আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি। পুরোপুরি ডিজিটালাজিষ্টের সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি।
জনবল সংকট আর অপর্যাপ্ত
ল্যাবের বিষয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। আধুনিকায়নের নামে দশ বছর
আগে চালু হওয়া অ্যাসাইকুডা
ওয়ার্ল্ড সিস্টেমটি এখন স্টেক হোল্ডারদের
জন্য ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দশ বছরেও হয়নি সার্ভার সমস্যার
সমাধান। উল্টো কাস্টমস অফিসার কম্পিউটার খুললেই বলে সার্ভার সমস্যা।
ফলে অর্থ ও সময়
অপচয় রোধের পাশাপাশি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চলমান সংকট
সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্টেক
হোল্ডাররা।
চট্টগ্রাম
কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম
কাস্টম হাউসের জন্য অনুমোদিত পদ
রয়েছে ১ হাজার ২৪৮টি।
এর বিপরীতে বর্তমানে কাজ করছেন ৬১২
জন। এরমধ্যে প্রথম শ্রণির ২১০ পদের বিপরীতে
১১৫ জন, দ্বিতীয় শ্রেণির
৪৯৭ পদের বিপরীতে ২৫৮,
তৃতীয় শ্রেণির ৪২৩ পদের বিপরীতে
১৬৮ জন ও চতুর্থ
শ্রেণির ১১৮ পদের বিপরীতে
কর্মরত আছেন ৯৫ জন।
এভাবে চলতে থাকলে স্মাট
বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন
করার ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। এমনটা মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের উদ্যোগে মাহে রমজানে মাসব্যাপী নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ইফতারের আয়োজন করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। গুলশানস্থ নগরের ভবনের সম্মুখস্থলে এই আয়োজন করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ মার্চ) প্রথম রোজায় এই ইফতার আয়োজনে নিম্ন আয়ের মানুষের সঙ্গে ইফতার করেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ইফতারের কিচ্ছুক্ষণ পূর্বে মেয়র আতিকুল ইসলাম উপস্থিত সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের সাথে বসে গল্প করেন। এসময় শিশুরাও মেয়রের সাথে গল্পে আনন্দে মেতে উঠেন।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সীমিত আয়ের মানুষের কথা চিন্তা করেই এই উদ্যোগ নিয়েছি। এখানে পুরো রমজান মাসব্যাপী ইফতারের ব্যবস্থা থাকবে। তবে শুধু নিম্ন আয়ের মানুষই নয় সবার জন্যই এটি উন্মুক্ত। যে কেউ এসে এখানে ইফতার করতে পারবেন।’
মেয়র আরও বলেন, ‘আজকে প্রথম রোজায় হয়তো নিজের পরিবারের সাথে ইফতার করলে ভালো লাগতো। কিন্তু এখানে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার, সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের সাথে ইফতার করতে এসে আরও বেশি ভালো লাগছে। এটি তাদের মুখে হাসি ফুটানোর একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। এটি অত্যন্ত আনন্দের, ভালো লাগার। রমজান মাসে সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে আসুন প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তিগত যেভাবেই হোক, সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াই।’
এ সময় অন্যান্যের সাথে ১৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মফিজুর রহমান, ১৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ইসহাক মিয়া, সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলর আমেনা বেগম এবং অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল বাকী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রথম রোজা নিম্ন আয় মানুষ ইফতার মেয়র আতিক
মন্তব্য করুন
আইসিসিবি পুরান ঢাকা ইফতার বাজার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আটটি বিদেশি ভাষায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উপস্থাপন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিকেলে ফরিদপুরের শেখ জামাল স্টেডিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এ সময় আটটি বিদেশি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ উপস্থাপন করেন- জাপানি ভাষায় দিলিপ মণ্ডল, স্প্যানিশ ভাষায় তানভীন ইসলাম, ফারসি ভাষায় নাজমুল ইসলাম, আরবি ভাষায় সাইফুল ইসলাম, ফ্রেঞ্চ ভাষায় কৌশিক মালো, ইংরেজি ভাষায় ফারহানা জানাম, চীনা ভাষায় মারুফ আহমেদ ও হিন্দি ভাষায় শ্রেয়া তুলশিয়ান।
স্বাগত বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির একটি ঐতিহাসিক দিন। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে জাতির পিতার ঐতিহাসিক এ ভাষণটি ছড়িয়ে দিতেই এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার এ ভাষণটি বিভিন্ন ভাষায় উপস্থাপন করার লক্ষ্যই হচ্ছে বিভিন্ন দেশের মানুষ এ ভাষণটি শুনে উদ্বুদ্ধ হবে। আমরা চাই বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের এ ভাষণটি আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃতি পাক এবং এই দিনটি ‘আর্ন্তজাতিক ভাষণ দিবস’ হিসেবে পরিগণিত হবে। পরে ৭ মার্চের ভাষণ উৎসব প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
ফরিদপুর আট বিদেশি ভাষা বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চ ভাষণ উপস্থাপন
মন্তব্য করুন