দিনাজপুর শহরের
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট মোড় থেকে জামায়াত-শিবিরের সাত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১১
ফেব্রুয়ারি) সকালে দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেফতাররা
হলেন দিনাজপুর জেলা জামায়াতের আমির আনিসুর রহমান (৬৩), ফুলবাড়ী উপজেলার ৭ নম্বর ইউনিয়নের
আমির আবু তাহের (৬২), ফুলবাড়ী উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও দিনাজপুর দক্ষিণের সাবেক
সদস্য মঞ্জুরুল কাদের(৫৪), পার্বতীপুর উপজেলার বাবুপাড়া রেলওয়ে কলোনির বাসিন্দা জামায়াত
নেতা রফিকুুল ইসলাম (৪৩), একই উপজেলার মহরপুর গ্রামের শিবির নেতা নাঈম বিল্লাহ (২৪),
পার্বতীপুর উপজেলার আমবাড়ী ইউনিয়ন শিবিরের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল বাশার (৫০) ও দিনাজপুর
শহরের রামনগর জামাইপাড়ার বাসিন্দা জেলা জামায়াতের সদস্য জাহিদুল ইসলাম (৫৫)।
দিনাজপুর কোতোয়ালি
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভিরুল ইসলাম জামায়াত-শিবির নেতাদের গ্রেফতারের
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন,
অরাজকতা সৃষ্টি করতে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা দিনাজপুর
শহরে একত্রিত হন। এসময় অভিযান চালিয়ে সাত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে
আগে একাধিক মামলা রয়েছে।
দিনাজপুর জামায়াত-শিবির গ্রেফতার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।