র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি একেবারেই ছোটখাটো বলে মন্তব্য করেছেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে
আব্দুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার
(১৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় সিলেট
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যের পর সাংবাদিকদের এক
প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, সব ভুল বোঝাবুঝির
অবসান ঘটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায়। এজন্য তাদের
একের পর এক কর্মকর্তা
বাংলাদেশে আসছেন।
রোহিঙ্গা
ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে সাহায্য করবে জানিয়ে মন্ত্রী
বলেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ বড় বড় দেশকে
রোহিঙ্গা শরণার্থী নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। অনেকে ইতিবাচক সাড়াও দিয়েছে।
বাংলাদেশের
সঙ্গে বিভিন্ন দেশ কাজ করতে
চায় জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করতে চায়।
চীনও বাংলাদেশের সব সম্ভাবনা কাজে
লাগিয়ে আরও সম্পর্ক উন্নয়ন
করতে চায়। ভারতের পররাষ্ট্র
সচিবসহ বেশ কয়েকটি দেশের
কূটনীতিকরা বাংলাদেশের সঙ্গে এক হয়ে কাজ
করার অঙ্গীকার করেছেন।’
ড. মোমেন বলেন, ভারতের পররাষ্ট্র সচিবসহ বেশ কয়েকটি দেশের
কূটনীতিকরা বাংলাদেশের সঙ্গে এক হয়ে কাজ
করার অঙ্গীকার করেছেন।
তিনি
আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বহুমাত্রিক সম্পর্ক, এখানে র্যাবের নিষেধাজ্ঞার
বিষয়টি একেবারেই ছোটখাটো। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর
সঙ্গে আমেরিকার প্রতিনিধিদলের আলোচনা হয়েছে।
র্যাব নিষেধাজ্ঞা পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
পিটার হাস নির্বাচন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।