কক্সবাজারের উখিয়ায় ৩টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে চার শতাধিক ঘর পুড়ে ছাই হয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট। তিন ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ও উখিয়া থানা পুলিশ আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয়। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। রোববার (৫ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে উখিয়ার পালংখালী ময়নার ঘোনায় ১১, ৯ ও ১০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী জানান, অগ্নিকাণ্ডে ৩টি ক্যাম্পের প্রায় সব ঘর পুড়ে গেছে। এ
সংখ্যা চার শতাধিক। পরে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে,
এর আগে আগে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরি
এলাকায় একটি বাণিজ্যিক ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে ১৪ জন।
আহতদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) ভর্তি করা হয়েছে। ধানমণ্ডি থানার অফিসার
ইনচার্জ ইকরাম আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ জানায়, বিস্ফোরণের পর তাদের পপুলার
হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। সেখানেই ৩ জনের মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন- শফিকুজ্জামান (৪৫),
আব্দুল মান্নান (৬৫) ও তুষার (৩৫)। শফিকুজ্জামানের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরে। তিনি নিউ
জেনারেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আব্দুল মান্নান
রাজধানীর লালবাগের বাসিন্দা। তিনি একই প্রতিষ্ঠানে পিয়ন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আর নিহত
তুষারের গ্রামের বাড়ি নরসিংদীতে। তিনিও সেখানে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এ ঘটনায় আহত হওয়া নিউ জেনারেশন নামে
ওই প্রতিষ্ঠানের ওয়ার্কশপ ইঞ্জিনিয়ার খাইরুল বলেন, হেমায়েতপুরের ফ্যাক্টরি থেকে অফিসে
এসেছিলাম একটা কাজে। তারপর হঠাৎ বিস্ফোরণ ঘটে। চোখের সামনেই তিনজন মারা গেছেন। রোববার
(৫ মার্চ) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের দিকে সায়েন্সল্যাব মোড় থেকে নিউমার্কেটের দিকে যাওয়ার
পথে প্রিয়াঙ্গন শপিং মলের পাশের ভবনে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
কীভাবে এ বিস্ফোরণ হয়েছে সে সম্পর্কে
এখনও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ড. খ. মহিদ উদ্দিন বলেছিলেন, বিস্ফোরণের কারণ সম্পর্কে
এখনও কিছু জানা যায়নি।
অন্যদিকে সায়েন্সল্যাব এলাকার শিরিন
ম্যানশনের ৩য় তলায় বিস্ফোরণের ঘটনা পরিদর্শনে এসেছিলো সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞ দল। সায়েন্সল্যাবে
বিস্ফোরণের ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে বিকাল সোয়া ৩টার দিকে ঘটনাস্থলে আসে সেনাবাহিনীর
কেমিক্যাল ডিজাস্টার রেসপন্স টিম (সিডিআরটি) ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের দুটি পৃথক দল।
তবে সেখানে বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহারের আলামত পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনীর
বিশেষজ্ঞ দল। রোববার (৫ মার্চ) বিকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সাংবাদিকদের
প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান কমান্ডিং অফিসার মেজর মো. কায়সার
বারী।
মেজর কায়সার বারী বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে
বিস্ফোরক শনাক্তকরণ যন্ত্র দিয়ে ঘটনাস্থলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছি। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের
পর আমরা মনে করছি, এ বিস্ফোরণ বিস্ফোরক দ্রব্যের মাধ্যমে সংঘটিত হয়নি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কায়সার
বারী বলেন, এটা যেকোনো ধরনের বিস্ফোরণ হতে পারে। তবে প্রকৃত কারণ জানার জন্য আমাদের
আরও তদন্ত করতে হবে। যদি বিস্ফোরণের ঘটনায় কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহার করা হতো তাহলে
আমাদের যন্ত্রের মাধ্যমে সেটা বুঝতে পারতাম। আমরা যেহেতু বিস্ফোরক শনাক্ত করি আমাদের
যন্ত্র দিয়ে, তাই প্রাথমিকভাবে আমরা বলতে পারি এখানে বিস্ফোরক দ্রব্যের কোনো আলামত
পাওয়া যায়নি। এখানে বারুদ বা আইইডি ব্যবহারের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। বিস্ফোরণের আসল
কারণ আরও তদন্ত শেষে জানা যাবে বলেও জানান মেজর কায়সার বারী।
অন্যদিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের
ঘটনা প্রসঙ্গে উখিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের ইনচার্জ এমদাদুল হক জানান,
উখিয়ার ৯, ১০ ও ১১ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুন লেগেছিল। আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রথমে
আমাদের তিনটি ইউনিট কাজ শুরু করে। পরে ক্রমান্বয়ে তা বাড়তে থাকে। শেষ মুহূর্তে কক্সবাজার
জেলার ফায়ার সার্ভিসের সব ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে, পাশাপাশি চট্টগ্রাম থেকেও ইউনিট আনা হয়।
ঘটনাস্থলে থাকা ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগুনের তীব্রতা কিছুটা কমে এসেছে। তবে প্রচণ্ড ধোঁয়াচ্ছন্ন হয়ে গেছে ক্যাম্পের আশপাশ। এ কারণে কাজ করতে বেগ পাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। ঘটনাস্থলে মোতায়েন রাখা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের তথ্যমতে, সবচেয়ে
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ২০২১ সালের ২২ মার্চ উখিয়ার বালুখালী এলাকার তিনটি (ক্যাম্প-৮,
৯ ও ১১) আশ্রয় শিবিরে। ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডে ১০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বসতি পুড়ে ছাই
হয়েছিল। গৃহহীন হয়েছিল ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা। অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে মারা যান ৬ শিশুসহ ১৫ জন
রোহিঙ্গা। ওই আগুনের সূত্রপাত কোথা থেকে, এখনো তা জানা যায়নি।
বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১২ লাখ। এর মধ্যে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আশ্রয় নেন ৮ লাখ রোহিঙ্গা।
আগুন ফায়ার সার্ভিস রোহিঙ্গা ক্যাম্প সায়েন্সল্যাব বিস্ফোরণ নিহত
মন্তব্য করুন
রাজধানীর ডেমরার আমিন বাগে মেহেদী হাসান (২৩) নামে এক যুবকের মৃত্যু
হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে অতিরিক্ত গরমে স্ট্রোক করে তার মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা
মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা
শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তবে চিকিৎসকের ধারণা, মেহেদী হাসান হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন।
নিহত মেহেদী হাসান ডেমরার ইষ্টার্ন হাউজিং বাঁশের পোল আমিন বাগের
জুয়ের মণ্ডলের একমাত্র ছেলে।
নিহতের খালা ইসরাত জাহান জানান, বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান ছিল
মেহেদী। মা বাবার ইচ্ছায় মাত্র তিন মাস আগে বিয়ে করে সে। আগামী শুক্রবার মালয়েশিয়া
যাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু এরই মধ্যে আজ দুপুরের দিকে নিজ বাড়িতে হঠাৎ সে গরমে অস্থির
হয়ে বেশ কয়েকবার বমি করে। পরে দ্রুত তাকে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া
হয়। সেখান থেকে আজ রাতের দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত
চিকিৎসক জানান মেহেদী আর বেঁচে নেই।
তিনি আরও জানান, যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে জ্যামে পড়ে আমার কোলেই
গরমে অচেতন হয়ে পড়ে আমার বোনের ছেলে মেহেদী। আমি সবই চেয়ে চেয়ে দেখলাম, আমাদের
কিছুই করার ছিল না। আমরা বিষয়টি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া
বলেন, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
গাজীপুরের শ্রীপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দের আগেই
আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ুন কবীর হিমু রঙিন পোস্টার ছাপিয়ে প্রচার শুরু করেছেন। এতে উপজেলাজুড়ে
সৃষ্টি হয়েছে তীব্র সমালোচনা।
আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে এই উপজেলায়। কিন্তু তার আগেই
পছন্দের টিউওবয়েল প্রতীক ছাপিয়ে তার ফেসবুকে প্রচারণা শুরু করেছেন ওই নেতা। হুমায়ুন
কবীর হিমু শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক
সম্পাদক।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির এমন কাজে নিয়ে অন্য প্রার্থীরা অসেন্তোষ
প্রকাশ করেছেন। তাদের দাবি, নিজের আধিপত্য নিশ্চিত করতে ও নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার
করতেই আগেভাগেই প্রচার চালাচ্ছেন আ.লীগ নেতা হিমু। এটা নির্বাচনী আচরণ লঙ্ঘন।
এই নেতার ফেসবুকে শেয়ারে দেখা গেছে টিউওবয়েল (পানির কল) প্রতীক
সংবলিত একটি রঙিন পোস্টার। এবং শেয়ার করে দোয়া চেয়েছেন। সেখানে তারও একটি রঙিন ছবি
সংযোজন করা আছে।
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। ভাইস চেয়ারম্যাট পদে দোয়া
চাই ভোট চাই।’ আর তার শেয়ার করা প্রতীকসংবলিত পোস্টারে লেখা আছে, আমি আপনাদেরই লোক
আমাকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে টিউবওয়েল মার্কায় ভোট দিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন’।
নির্বাচনী অফিস সূত্র বলছে, আগামী দুই মে প্রতীক বরাদ্দ পাবে নির্বাচনে
অংশ নেওয়া চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। যদি একই
প্রতীক একাধিক প্রার্থীর পছন্দ থাকে তাহলে লটারির মাধ্যমে প্রতীক বরাদ্দ নিশ্চিত করা
হবে।
এ ব্যাপারে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থী
ও উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মাহতাব উদ্দীন বলেন, এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি
কে কোন প্রতীক পাবে? একই প্রতীক একাধিক প্রার্থীর পছন্দ থাকতে পারে। এতে একটা বিভ্রাট
তৈরি হবে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হুমায়ুন
কবির হিমুর কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কি আইন আছে তা জানি না।
পরে নির্বাচনী আচরণ লঙ্ঘন হয়েছে কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোন কেটে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আল নোমান বলেন, ‘তিনি এটা
করতে পারবেন না। এটা আইনে নেই। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।
আওয়ামী লীগ নেতা প্রতীক বরাদ্দ প্রচার
মন্তব্য করুন
ফরিদপুরের মধুখালী পঞ্চপল্লীতে মন্দিরে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে পিটিয়ে
নিহত দুই ভাইয়ের বাড়িতে গিয়ে সমবেদনা জানান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান
এমপি।
গতকাল বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাতে নিহতদের বাড়ি নওপাড়ার চোপেরঘাট এবং
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন তিনি। পঞ্চপল্লীতে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম
এবং মৎস্য মন্ত্রী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনায় জড়িত আসামীদের দৃষ্টান্তমুলক
শাস্তির আশ্বাস দেন দুইমন্ত্রী।
পরিদর্শনকালে মৎস্য মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘যেভাবে তাদের পিটিয়ে
মারা হয়েছে তা আদিম যুগের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের
চিহ্নিত করে বিচার করা হবে’।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘দুইজনকে পিটিয়ে হত্যা করে যারাই এই শান্তিপূর্ণ
এলাকাকে অশান্ত করেছে। তাদের আইনের মাধ্যমে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে মৃত্যুদন্ড
দেওয়া হবে’।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম,
জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম, জেলা আওয়ামী
লীগের সভাপতি শামীম হক, সাধারণ সম্পাদক এসএম ইশতিয়াক আরিফ, মধুখালী উপজেলা চেয়ারম্যান
শহিদুল ইসলাম, ইউএনও মামনুন আহমেদ অনীক প্রমুখ।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যার পরে বিদেশ সফর শেষে
ঢাকা থেকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান সরাসরি মধুখালী
উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের চোপেরঘাট গ্রামে ডুমাইনের পঞ্চপল্লীতে
নিহত আশরাফুল ও আসাদুলের বাড়িতে যান। মন্ত্রী তাদের মা-বাবাসহ স্থানীয়দের সাথে কথা
বলেন এবং শোকাহত পরিবারকে সমবেদনা জানান। এসময় তিনি নিহতদের পরিবারের এনজিও থেকে নেওয়া
ঋণ পরিশোধের আশ্বাস দেন।
ফরিদপুর দুই ভাই হত্যা প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান এমপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তীব্র তাপপ্রবাহ
মন্তব্য করুন