বাগেরহাটে
’’প্রেক্ষিত জলবায়ু এবং পরিবেশগত অবক্ষয়’’ বিষয়ক মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২২
মার্চ) সকালে বাঁধন মানব উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে এবং দি এশিয়া ফাউন্ডেশন এর আর্থিক সহযোগিতায়
মোংলা উপজেলার উত্তর হলদেবুনিয়া সরকারী স্কুলের হলরুমে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
হয়।
মুক্ত আলোচনায়
প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মোংলা উপজেলা কৃষি সপ্রসারন কর্মকর্তা পরমা রানী
সাহা।
উত্তর হলদেবুনিয়া
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিমল কৃষ্ণ চক্রবর্তী এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত
মুক্ত আলোচনায় অন্যন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনসাস্ব্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান
সহকারী মো: আব্দুর রাজ্জাক, চাদপাই ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো: কামরুল হাসান,
চিলা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব শিবপদ পাল, সহকারী প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আনিছুর রহমান,
এছাড়া মোংলা উপজেলার চিলা ও চাদপাই ইউনিয়নের ডি-ক্যাপের সদস্যবৃন্দ, ইউ-ক্যাট এর সদস্যবৃন্দ,
জলবায়ুতে ক্ষতিগ্রস্তদের অংশবিশেষ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি সাংবাদিকসহ অন্যন্যরা উপস্থিত
ছিলেন।
আলোচনা সভায়
বক্তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও এর বিরুপ প্রভাব পরছে।
প্রতিনিয়ত বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই অক্সাইডের পরিমান দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সাথে সাথে
সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এখনই আমাদের জলবায়ুর ক্ষতিকর দিক মোবাবেলায়
কাজ করতে হবে। বক্তারা আরও বলেন আমরা রাতারাতি জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে পারব না। আমাদের
সকলকে এক যোগে কাজ করতে হবে। সর্বত্র বনায়ন সৃষ্টি করতে হবে। সরকার সকল কৃষককে লবান
সহনীয় বীজ প্রদানের কাজ অব্যহত রাখবে। সভায় জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশের অবক্ষয় রোধে
সকলে একযোগে কাজ করবে বলে সবাই প্রতিশ্রুতি দেয়।
মন্তব্য করুন
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের বলেছেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের সঙ্গে বাস্তবতার কোনো সম্পর্ক নেই। নিজেদের স্বার্থে ও আইএমএফ’র পরামর্শে যেভাবে ট্যাক্স ধরা হয়েছে তাতে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকা কষ্টের হয়ে উঠবে। এ বাজেটের কারণে সাধারণ মানুষ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
শুক্রবার (২ জুন) সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার বিসিক মিলনায়তনে উত্তরা কালচারাল সোসাইটির ১৫তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘চাপিয়ে দিয়ে এ বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারবে না। কারণ সম্পূর্ণ ঋণ নির্ভর বাজেট বাস্তবায়ন হয় না। মানুষের গলায় রশি লাগিয়ে সরকার বাজেট অনুযায়ী ট্যাক্স আদায় করতে পারবে না। রিজার্ভ সংকটের কারণে বিদেশি ঋণ পাওয়াও সহজ হবে না। আর দেশি ব্যাংকগুলো এখনই ঋণ দিতে পারছে না। সরকারকে টাকা ছাপিয়ে টাকার সংকুলান করতে হচ্ছে। টাকা আরও ছাপাতে হবে। এতে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। মূল্যস্ফীতি লাগাম ছাড়া হয়ে উঠবে। এখনই মানুষের জীবন বাঁচাতে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। বাজেট বাস্তবায়ন হলে মানুষের অবস্থা কেমন হবে তা জানি না। এ বাজেটের কারণে দারিদ্র্যের সংখ্যা আরও বাড়বে। যারা মধ্যবিত্ত হিসেবে সম্মানের সঙ্গে আছেন, তাদের দরিদ্র হবার আশঙ্কা রয়েছে। এ বাজেটের কারণে দেশে বিপর্যয় নেমে আসবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় সংসদে সার্কাস চলছে। সংসদে গণমানুষের কথা বলা যায় না। গণমানুষের কথা বললে অবান্তর মনে করা হয়। এমন বাস্তবতা থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে।’
উত্তরা কালচারাল সোসাইটির সভাপতি শেরিফা কাদের এমপির সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন আইটিআই বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক দেব প্রসাদ দেবনাথ, উত্তরা কালচারাল সোসাইটির উপদেষ্টা প্রকৌশলী মো. ইউনুস আলী ও সাধারণ সম্পাদক রবিউল মাহমুদ ইয়ং।
পরে উত্তরা কালচারাল সোসাইটি ও রাঙামাটির জুম কালচারাল সোসাইটির শিল্পীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন।
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের বাজেট
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দু:খপ্রকাশ করে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আফছারুল আমীন ভাই মৃত্যুকাল অবধি দেশ ও দশের প্রতি দায়িত্বপালন করে গেছেন।’
শুক্রবার (২ জুন) বিকেলে ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭২ বছর বয়সে ক্যান্সারের সাথে যুদ্ধরত ডা. আমীনের ইন্তেকালের সংবাদে শোকাহত তথ্যমন্ত্রী প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন ও তাঁর শোকাহত পরিবেরের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
চট্টগ্রাম-৭ আসনের সংসদ সদস্য তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান বলেন, ‘২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে পরপর তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত ডা. আফছারুল আমীন পূর্বে সরকারের নৌপরিবহণ ও পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রীর দায়িত্বপালন করেছেন।’
আর চলতি মেয়াদে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এভাবে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত দেশ ও মানুষের জন্য কর্মের দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন ডা. আফছারুল আমীন। আমরা তার আত্মার শান্তি কামনা করি।’
মন্তব্য করুন
চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি। শুক্রবার (২ জুন) প্রতিমন্ত্রী এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
শোকবার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডা. আফছারুল আমীন আজীবন দেশের মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন দেশপ্রেমিক ও নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদকে হারালো।’
উল্লেখ্য, ডা. আফছারুল আমীন আজ (২ জুন) আনুমানিক বিকাল ৪টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ক্যান্সার ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই পুত্রসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
ডা. আফছারুল আমীন মৃত্যু সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী শোক
মন্তব্য করুন
চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। শুক্রবার (২ জুন) এক শোকবার্তায় বাণিজ্যমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
শোকবার্তায় টিপু মুনশি বলেন, ‘টানা তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত ডা. আফছারুল আমীন সরকারের নৌপরিবহণ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রীর দায়িত্ব অত্যন্ত সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিককে হারালো।’
উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীন (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
ডা. আফছারুল আমীন মৃত্যু বাণিজ্যমন্ত্রী শোক
মন্তব্য করুন
এক-এগোরোর মতোই আবার তৎপরতা শুরু করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশেষ করে দুর্নীতি দমন কমিশন তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত ঘোষণা এবং হাইকোর্টে তার ১২ কোটি টাকা আয়কর দেওয়ার রায়ের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন সরকারের বিরুদ্ধে মরিয়া হয়ে গেছেন। আর এ কারণেই তিনি তার অনুগতদেরকে আবার সক্রিয় করছেন। বিভিন্ন সুশীলদের নিয়ে তিনি দফায় দফায় বৈঠক করছেন। এছাড়া মার্কিন দূতাবাস সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশগুলোর দূতাবাস এবং রাষ্ট্রদূতকেও তিনি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলার এক ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। ড. ইউনূসের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে যে আগামী কয়েকদিন ইউনূস এ নিয়ে ব্যাপক তৎপরতা চালাবেন। তার কৌশলটা হল তার বিরুদ্ধে মামলা এবং আয়কর ফাঁকির রায় নিয়ে তিনি কোনো কথা বলবেন না। বরং সরকারের বিরুদ্ধে তিনি আন্তর্জাতিক ভাবে প্রচার-প্রচারণা চালাবেন এবং সরকারকে কোণঠাসা করার জন্য আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করবেন। যেটি তিনি করেছিলেন ২০০৭ সালে।