ইনসাইড বাংলাদেশ

এবার গণভবনে হচ্ছে না ইফতার আয়োজন

প্রকাশ: ০৯:৩৪ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail এবার গণভবনে হচ্ছে না ইফতার আয়োজন।

এবারের রমজানে গণভবনে কোনো ইফতার পার্টির আয়োজন করবেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবেও এবার সাদামাটা ইফতার করবেন। প্রধানমন্ত্রী ইফতারে সংযম ও ব্যয় সংকোচন করবেন বলে নিশ্চিত করেছেন উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার।

তিনি বলেন, গণভবনে প্রধানমন্ত্রী এবার আনুষ্ঠানিক কোনো ইফতার আয়োজন রাখেননি। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী যে সাশ্রয়ী নীতি অবলম্বন করেছেন তারই অংশ হিসেবে তিনি এবার কোনো ধরনের ইফতার পার্টি করবেন না। ইফতারে সংযম ও ব্যয় সংকোচন করবেন।

হাসান জাহিদ তুষার বলেন, আনুষ্ঠানিক আয়োজন না রাখার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ইফতারও হবে সাদামাটা। ব্যক্তিগত ইফতারে তিনি কৃচ্ছ্রসাধন করবেন।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ইতোমধ্যে প্রায় ২৫ কোটি টাকার মতো সাশ্রয় করেছে। এই সাশ্রয়ী নীতি তিনি পালন করছেন। গণভবনে যেখানে আটটি লাইট ব্যবহার হতো। সরকার প্রধান এখন সেখানে দুটি লাইট ব্যবহার করেন। এসব বিষয়ে তিনি নিজেই খেয়াল রাখেন।


গণভবন   ইফতার   আয়োজন   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি, শান্ত-মারিয়ামের শিক্ষক রিমান্ডে

প্রকাশ: ১১:২১ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) এক শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানির অভিযোগে বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশি কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।  

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসানের আদালতে আসামিকে উপস্থিত করে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। 

এর আগে অনলাইনে উত্যক্ত ও ধর্ষণের হুমকির অভিযোগে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ঢাকার পল্লবী থানায় মামলা করেন ওই ভুক্তভোগী নারী। 

এজাহারে তিনি অভিযোগ করেন, ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে আমার একটি গবেষণা ইন্দোনেশিয়ান জার্নাল অব সোশ্যাল রিসার্চ নামক জার্নালে প্রকাশিত হয়। গত ১৭ মার্চ আমার বর্তমান বাসায় অবস্থানকালে আমার ব্যক্তিগত ইমেইলে গবেষণাপত্রটি চেয়ে আসামি রশি কামাল মেইল করতে অনুরোধ করেন। তিনি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন বলে পরিচয় দেন। আসামির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমি আমার গবেষণাপত্রটি তার মেইলে পাঠিয়ে দিই। আমার গবেষণাপত্রটি আসামি পড়ে এবং খুব প্রশংসা করে।

একটি কনফারেন্সে প্রকাশের জন্য আমার সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণা করার আগ্রহ প্রকাশ করে। আমার কাছে সিভি চাইলে আমি তা প্রদান করি। পরবর্তীতে আমি তার রিসার্চ গেইটের লিংক চাইলে সে তার ইমেইল থেকে আমার ইমেইলে পাঠায়। আমি তার গবেষণাপত্রগুলো পড়ে বুঝতে পারলাম যে, তার গবেষণাগুলো ইঞ্জিনিয়ারিং সংক্রান্ত যা আমার গবেষণার বিষয় থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। বিধায় আমি তার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করিনি। তবুও সে আমার সাথে স্কাইপিতে ভিডিও কলে কথা বলার জন্য বার বার অনুরোধ করে, কিন্তু আমি তার সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলতে রাজি হইনি।

ভুক্তভোগী ভিডিও কলে কথা বলতে রাজি না হলে তিনি ২৯ মার্চ রাতে ফোন দেন এবং যৌন হয়রানিমূলক কথাবার্তা বলে ফোন রেখে দেন। এরই ধারাবাহিকতায় ৭ এপ্রিল  পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আসামি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর হতে অশ্লীল যৌন হয়রানিমূলক কথাবার্তা বলে ধর্ষণের হুমকি দেন। এসময় হোয়াটসঅ্যাপে পর্নো ছবিও পাঠান।


শান্ত-মারিয়াম   বিইউপি   বিশ্ববিদ্যালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নাবিকদের নিয়ে দুবাইয়ের পথে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশ: ১১:০৩ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি থাকা 'এমভি আবদুল্লাহ' ২৩ নাবিক নিয়ে এখন দুবাইয়ের পথে আছে। বিপদজনক এলাকা অতিক্রম করে জাহাজটি নিরাপদ জোনে দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে চলছে। আগামী ২২ এপ্রিল সকালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। 

র্দীঘ ৩১ দিন পর বন্দিদশা থেকে মুক্ত নাবিকরা অনেক মানসিক শান্তিতে রয়েছেন বলে জানা গেছে। 

কবির গ্রুপ অফ ইন্ড্রাস্ট্রিজের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, বিপদজনক এলাকা অতিক্রম করে এমভি আবদুল্লাহ এখন নিরাপদ জোনে অবস্থান করছে। আগামী ২২ এপ্রিল দুবাই পৌঁছাবে বলে আমরা আশা করছি। নাবিকরা সবাই সুস্থ ও নিরাপদ আছে। তারা দ্রুত সময়ে দেশে ফিরে আসবেন।

প্রসঙ্গত, গত ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো থেকে কয়লা নিয়ে আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে যাওয়ার পথে সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ 'এমভি আবদুল্লাহ'। 


নাবিক   দুবাই   এমভি আবদুল্লাহ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

৩৩ বছর পর জানা গেল সুফিয়া অবস্থান পাকিস্তানে, ফেরার অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রকাশ: ১০:১৮ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

১৯৯০ সালে অভিমান করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান সুফিয়া বিবি (৫৯)। পরিবারের লোকজন ওই সময় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাননি। পরে হাল ছেড়ে দেন স্বজনরা। ধারণা ছিল, সুফিয়া হয়তো বেঁচে নেই।

গত সোমবার (১৫ এপ্রিল) হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘দেশে ফেরা’ নামের একটি পেজে সুফিয়ার পরিচয়সহ ভিডিও সাক্ষাৎকার প্রচার করে পরিবারের সন্ধান চাওয়া হয়। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। সুফিয়ার পরিবারের সদস্যরাও তাকে চিনতে পেরে ফিরে পেতে উদ্‌গ্রীব হয়ে উঠেন।

ফেসবুকে সুফিয়ার বক্তব্য অনুযায়ী, তিনি বর্তমানে রয়েছেন পাকিস্তানের করাচির ছোট একটি গ্রামে। সুফিয়ার গ্রামের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের কাশিগঞ্জ নাওপাড়া গ্রামে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুফিয়ারা ছয় ভাই ও পাঁচ বোন। ভাই–বোনের মধ্যে সুফিয়া চতুর্থ। ১৯৭৮ সালের দিকে তাঁর বিয়ে হয় বদরগঞ্জ উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের সৌলাপাড়া গ্রামের আবদুল জব্বারের সঙ্গে।

এরপর সুফিয়ার কোলজুড়ে আসে দুই মেয়েসন্তান, নাম রাখা হয় জোবেদা বেগম ও ছোবেদা বেগম। বিয়ের সাত বছর পর স্বামী জব্বার মারা গেলে দুই সন্তান নিয়ে সুফিয়া ফিরে আসেন বাবার বাড়িতে।

স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে বাবার বাড়ি থেকে অভিমান করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সুফিয়ার বয়স ছিল ২৫-২৬ বছর। তার নিখোঁজের বছর দুয়েক পর বড় মেয়ে ছোবেদা এবং ১৬ বছর পরে ছোট মেয়ে জোবেদা মারা যান। অন্তত ২০ বছর আগে মারা গেছেন সুফিয়ার বাবা চাঁন মামুদ ও মা শরিতন নেছাও। তবে তাঁর সব ভাই-বোন এখনো বেঁচে আছেন।

সুফিয়ার ভাই সহিদার রহমান বলেন, ‘সোমবার রাতে ফেসবুকে ভিডিওতে দেখতে পাই, আমার বোন সুফিয়া মা–বাবা, ভাই–বোন সবার নাম বলছেন। তবে বোনকে দেখেই আমি চিনতে পারি। গত বুধবার মুঠোফোনে ভিডিও কনফারেন্স করে আমরা সব ভাই–বোন তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছি। এ সময় বড় বোন সুফিয়া আমাদের খোঁজখবর নেন এবং দেশে ফেরার জন্য আকুতিমিনতি করেন। সুফিয়া বর্তমানে পাকিস্তানের করাচিতে আছেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। কিন্তু কীভাবে তিনি পাকিস্তানে গেছেন, তা জানা সম্ভব হয়নি। এখন বোনকে কীভাবে আমরা ফেরত পাব, তা বুঝতে পারছি না। তবে আমরা তাঁকে ফেরত পাওয়ার আশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছি।’

সুফিয়ার আরেক ভাই মতিয়ার রহমান বলেন, ‘৩৩ বছর আগে পরিবারের সদস্যদের ওপর অভিমান করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান বড় বোন সুফিয়া। তাকে অনেক জায়গায় খুঁজেও পাইনি। আমরা ধরে নিয়েছিলাম, তিনি বেঁচে নেই। হারিয়ে যাওয়ার পর মা–বাবাও শোকার্ত হয়ে মারা গেছেন। তাঁরা আজ বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন। আইনি জটিলতা কাটিয়ে এখন আমরা বোনকে পাকিস্তান থেকে ফিরিয়ে আনার জোর দাবি জানাচ্ছি সরকারের কাছে।’

মধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আলম বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। আমিও চাই, সুফিয়া নিজ দেশে স্বজনদের কাছে ফিরে আসুক। এখন সুফিয়ার স্বজনেরা যে ধরনের সহযোগিতা চাইবে, তা করা হবে।’

বদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাজির হোসেন বলেন, ‘সুফিয়ার বিষয়টি শুনেছি। তার পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ আমার সঙ্গে এখনো যোগাযোগ করেনি। যোগাযোগ করলে অবশ্যই বিষয়টি দেখা হবে।’


পাকিস্তান   সুফিয়া   নিখোঁজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ছাত্রলীগ নেতাকে হুমকি দিলেন এমপি

প্রকাশ: ০৯:১৩ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail ডানে; অভিযুক্ত বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকু

বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদককে মোবাইল ফোনে পা ভেঙে ফেলার হুমকি দিয়েছেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকু। ফেসবুকে পোস্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে এ হুমকি দেন এমপি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি দেওয়া কল রেকর্ড ভাইরাল হয়েছে। গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে হুমকির ওই কল রেকর্ডটি ভাইরাল হয়।

ভুক্তভোগী ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম জুম্মান আহমেদ লিছন। তিনি বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।

৩১ সেকেন্ডের ওই কল রেকর্ডটিতে জেলা ছাত্র লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জুম্মান আহমেদ লিছনকে উদ্দেশ করে সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকুকে বলতে শোনা যায়, ‘এ তুমি ফেসবুকে কী লিখছো মোর সম্পর্কে? তোমার এতখানি অডাসিটি? ভাবোকি নিজেরে? তাজমহল সাহিত্য চো... না! ঠ্যাং ভাইঙ্গা...দিমু, তুই চেনো আমারে? তুই তাজমহল ল্যাহো, আমি ওহানে গেছি একটা দলের প্রোগ্রামে, পৌরসভার প্রোগ্রামে। আমার সম্পর্কে নেগেটিভ লেখো? তোর রাজনীতি আমি... ভরে দেব। তুই চেনো আমারে? বেশি বাড়ছো তোরা, অসভ্য।’

বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জুম্মান আহমেদ লিছন বলেন, ‘ভুল বোঝাবুঝির জন্য এমনটা হয়েছে। তাকে যে পোস্টের স্ক্রিনশট দেখানো হয়েছে সেটি সুপার এডিট করা। তবে একজন সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে একজন ছাত্রলীগ কর্মীকে যেভাবে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে, সেটা কাম্য নয়।

এ বিষয়ে বরগুনা-১ আসনে সংসদ সদস্য ও বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সরোয়ার টুকুর মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি।

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির বলেন, আমি ঢাকায় যাচ্ছি, এসে মিটিং ডেকে আমাদের মতামত দেব।


ছাত্রলীগ   গোলাম সরোয়ার টুকু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কেএনএফের হাতে অপহৃত সেই ব্যাংক ম্যানেজারকে চট্টগ্রামে বদলি

প্রকাশ: ০৮:৩৭ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বান্দরবানের রুমায় সন্ত্রাসী গ্রুপ কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) হাতে অপহৃত সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে চট্টগ্রামে বদলি করা হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে উদ্ধার হওয়ার পর বান্দরবানের রুমা শাখা থেকে বিশেষ বিবেচনায় তাকে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী শাখার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে, বান্দরবানের রুমা শাখার সিনিয়র অফিসার (ক্যাশ) নারায়ন দাশকে শাখাটির ব্যবস্থাপক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছে সোনালী ব্যাংক। সোনালী ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার প্রীতি কুসুম চাকমার সই করা এক নোটিশে তাদের বদলি করা হয়।

ওই নোটিশ অনুযায়ী, বান্দরবানের রুমা শাখার নেজাম উদ্দীনকে কর্ণফুলী শাখার ম্যানেজার (সিনিয়র অফিসার) ও যুগ্ম-জিম্মাদার (সাধারণ) করা হয়েছে। কর্ণফুলী শাখার ম্যানেজার মু. রেজাউর রহমানকে (প্রিন্সিপাল অফিসার) চট্টগ্রামের কে. বি বাজার শাখায় এবং কে. বি বাজার শাখার ম্যানেজার হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদকে (প্রিন্সিপাল অফিসার) প্রিন্সিপাল অফিস, পটিয়ার (চট্টগ্রাম) প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২ এপ্রিল রাতে বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা করে পার্বত্য এলাকার সন্ত্রাসী গ্রুপ কেএনএফ। তখন ব্যাংকের ভল্ট খুলতে না পেরে হামলাকারীরা ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে ৪ এপ্রিল তাকে উদ্ধার করা হয়।


কেএনএফ   ব্যাংক ম্যানেজার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন