ইনসাইড বাংলাদেশ

আগামী জাতীয় নির্বাচনে কি তাহলে যুক্তরাষ্ট্রই রেফারি?

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৬ মে, ২০২৩


Thumbnail আগামী জাতীয় নির্বাচনে কি তাহলে যুক্তরাষ্ট্রই রেফারি?

বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে এ বছরের ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে যে রাজনৈতিক উত্তেজনা- তা অন্য দিকে মোড় নিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃত্বের আসনে বসেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন আবার পুরনো রূপে ফিরে গেছে। বাংলাদেশের রাজনীতির নীতিনির্ধারক এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মোড়ল হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 

যুক্তরাষ্ট্র গত ২৪ মে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন এই নতুন ভিসানীতিতে বলেছেন, বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য তারা নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছেন। এই ভিসানীতিতে ইমিগ্রেশন আইনের ২১২ ধারা প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে। ২১২ ধারা অনুযায়ী, কোন দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে যদি কেউ অন্তরায় সৃষ্টি করে, যদি সুষ্ঠ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করে বা নির্বাচনে অন্য উপায় অবলম্বনের চেষ্টায় সচেষ্ট থাকে- তাহলে তার ভিসা রহিত করা হবে এবং তাকে ভিসা দিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অস্বীকৃতি জানাবে। 

সাম্প্রতিক সময়ে নাইজেরিয়াতে এই নীতি প্রয়োগ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। নাইজেরিয়াতে এই নীতি প্রয়োগ করা হয়েছিল নির্বাচনের পরে। কিন্তু বাংলাদেশে নির্বাচনের আগেই আগাম ঘোষণা দিয়ে সতর্কবার্তা দেওয়া হলো। এর ফলে যদি কোনো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, প্রশাসনের ব্যক্তি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সরকার বা বিরোধী দলের সদস্য কিংবা অন্য কেউ অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে, তাহলে তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের পর রাজনৈতিক অঙ্গনে এক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ-বিএনপি উভয় পক্ষই এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ভিসানীতি ঘোষণার পরদিনই মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় আমন্ত্রিত হন আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ। সেখানে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নিয়ে আলাপ-আলোচনা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতিকে আওয়ামী লীগ তাদের পক্ষে মনে করছে। এর ফলে বিএনপি’র জ্বালাও-পোড়াও, ধ্বংসাত্মক আন্দোলন এবং নির্বাচনের প্রতিরোধের ডাক ভেস্তে গেল। অন্যদিকে বিএনপিও এটিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। তারা বলেছে, এর মধ্য দিয়ে সরকারকে একটি সতর্কবার্তা দেয়া হলো। তারা যেন আগামী নির্বাচন ২০১৪ মতো বা ২০১৮ মতো না করে। যেটিই হোক না কেন, এই নতুন ভিসানীতির ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছে। এখন তারা রাজনৈতিক সমঝোতারও ইঙ্গিত দিচ্ছে এবং তারা মনে করছে, শেষ পর্যন্ত সকল রাজনৈতিক দল আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। 

নতুন ভিসানীতির ফলে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরপেক্ষতা অনেকটাই নিশ্চিত হবে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন। কারণ প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কখনই চাইবেন না- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোন ধরনের নিষেধাজ্ঞায় তারা পড়ুন। আর এ কারণেই তাদের ভূমিকা হবে নিরপেক্ষ। কূটনৈতিক মহল মনে করছে, এই রকম একটি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করলেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হতে বাধ্য। এছাড়া এই ভিসানীতি রাজনৈতিক দলগুলোকেও সজাগ রাখবে এবং কোন রকম কারচুপি করা থেকে তারা কিছুটা হলেও বিরত থাকবে। এর ফলে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথ তৈরি হবে বলে জানা গেছে। 

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গতকালের প্রধান তিন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর- এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রেফারির ভূমিকা পালন করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এই বৈঠকই শেষ বৈঠক না, সামনের দিনগুলোতে আরও বৈঠক হতে পারে এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরও কিছু সতর্কবার্তা দিতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে দীর্ঘদিন পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে একক মার্কিন কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এর প্রভাব রাজনীতির ওপর ব্যাপকভাবে পড়বে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই অভিভাবকত্ব বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে কতটুকু সংহত রাখবে- সেটিই দেখার বিষয়।


জাতীয় নির্বাচন   যুক্তরাষ্ট্র   ভিসানীতি   রেফারি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রী চাইলে নির্বাচনকালীন ছোট সরকার গঠন করবেন: আইনমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:২৩ পিএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সংসদীয় গণতন্ত্রের ভিত্তিতে আমাদের রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী যখন মনে করবেন নির্বাচনকালীন সময়ে তিনি একটি ছোট সরকার করতে চান, এই সময়ে তিনি পদত্যাগ করবেন এবং তার পরে তিনি তার সরকার গঠন করবেন।

তিনি বলেন, আমার মনে হয় এ ব্যাপারে কোনো অস্পষ্টতা নেই। কারণ প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যেই বলে দিয়েছেন নির্বাচনকালীন সরকারের কথা। নির্বাচনকালীন সরকারের কারা কারা থাকতে পারেন এই রূপরেখা তিনি দিয়ে দিয়েছেন।

আজ রোববার (৪ জুন) বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সেমিনার হল রুমে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা। উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব গোলাম সারওয়ার।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, প্রশিক্ষণ ব্যক্তিকে শানিত করে। প্রশিক্ষণ অনেক বিষয়ের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে এবং ভুলে যাওয়া অনেক বেশি মনে করিয়ে দেয়। পৃথিবীর সব দেশেই দুর্নীতি আছে, তবে মাত্রায় পার্থক্য আছে।  

তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য যেহেতু অভিন্ন সে কারণে প্রশিক্ষণ ভালো ভূমিকা রাখবে। আমাদের প্রলোভন থেকে মুক্ত থাকতে হবে। নিজের দায়িত্বের বাইরে গিয়েও পারিবারিক সামাজিক জীবনেও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ভূমিকা রেখে যেতে হবে। দুর্নীতির মামলা প্রমাণ করে চার্জশিট দেওয়া অনেক কঠিন। তারপরেও আমাদের কাজ করে যেতে হবে একসাথে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

প্রকাশ: ০১:১০ পিএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে এরশাদুল (২৪) নামে এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৩ জুন) বিকেল সাড়ে ৩ টার দিকে ওই আসামিকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাতে মৃত ঘোষণা করেন।

কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারের জেলার আবু ছায়েম হাজতি মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (১ জুন) মাদক পরিবহনের সন্দেহে ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশ তাকে আটক করে। নিহতের পরিবারের দাবি, ওইদিন আটকের পর পুলিশ এরশাদের কাছে কিছু পায় নি। পুলিশ তাকে ‘শারীরিক নির্যাতন’ করেছে। এ কারণে কারাগারে থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।

এরশাদুল (২৪) ভূরুঙ্গামারী সদর ইউনিয়নের কামাত আঙ্গারিয়া গ্রামের মৃত শওকত আলীর ছেলে। এলাকায় তিনি চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে। তার নামে একা‌ধিক মাদক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশ।

নিহতের বড় বোন শিউলি বেগম অভিযোগ করে বলেন, নতুন বউ নিয়ে সীমান্ত এলাকা দেখতে গেছেন তারা। একটি অটোরিকশায় পরিবারের অনেক ছিলেন। পথে পুলিশ তাদের অটোরিকশার গতিরোধ করে তল্লাশি চালায়। এ সময় তাদের কাছে কিছু না পাওয়ায় তাদের সাথে পুলিশের কথা কাটাকাটি হয়। পুলিশ এসে তাকে ধরে পেটাতে পেটাতে নিয়ে গেছে। আমার ভাইয়ের কাছে কোনও কিছু পায় নাই। থানায় নিয়ে গিয়ে আবার পিটিয়েছে। আমার ভাই তর্ক করেছে বলে তার জীবন নষ্ট করে দিতে চেয়েছে। আমার ভাইকে টর্চার করার কারণে সে মারা গেছে। আমরা এর বিচার চাই।’

এরশাদের স্ত্রী আদুরি বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর সাথে অন্যায় হইছে। আমি এর বিচার চাই।’

ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এরশাদকে আটকের সময় সে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি করে পড়ে গিয়ে আঘাত পায়। এজন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে তাকে ১৫১ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাকে কোন প্রকার নির্যাতন করা হয়নি।

কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারের জেলার আবু সায়েম জানান, ওই আসামিকে হাসপাতালের কাগজসহ (চিকিৎসাপত্র) কারাগারে পাঠানো হয়েছিল। কাগজে ফিজিক্যাল এ্যাসল্ট লেখা ছিল। আমরা তাকে কারা হাসপাতালে রেখেছিলাম। শনিবার দুপুরে সে অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘চিলাহাটি এক্সপ্রেস’ ট্রেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:১৭ পিএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে রাজধানী ঢাকার পথে নতুন যাত্রীবাহী ট্রেন ‘চিলাহাটি এক্সপ্রেস’ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রবিবার সকাল ১০টার দিকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে নতুন এই আন্তঃনগর টেনের উদ্বোধন করেন সরকারপ্রধান।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গণভবন প্রান্তে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবির ছাড়াও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া নীলফামারী প্রান্তে অন্যদের মধ্যে রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, নীলফামারী-২ আসনের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূরসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, আন্তঃনগর ‘চিলাহাটি এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৬টায় চিলাহাটি থেকে ছেড়ে বিকাল ৩টা ১০ মিনিটে কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছবে। আবার সোয়া ৪টায় কমলাপুর থেকে ছেড়ে রাত ১টায় চিলাহাটি পৌঁছবে। আর এ ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে শনিবার। অর্থাৎ শনিবার ছাড়া সপ্তাহে ছয় দিন ট্রেনটি এ রুটে চলাচল করবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কে ডাকাতিকালে চিহ্নিত ডাকাত আটক

প্রকাশ: ১১:৫৯ এএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থেকে মো. সেন্টু মিয়া (৩২) নামের এক চিহ্নিত পরিবহন ডাকাত ও চাঁদাবাজকে আটক করেছে কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশ। আটককৃত মো. সেন্টু মিয়া সোনারগাঁয়ের সোনাখালি এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।  

শনিবার (৩ জুন) রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুরের নয়াবাড়ী এলাকা থেকে উত্তরবঙ্গে চলাচলকারী একটি পরিবহন বাস থেকে ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক ক্যাশ লুটকালে তাকে আটক করা হয়। এসময় তার নিকট থেকে লুটকরা ৫ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ব্যাপারে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি (টিআই) মো. ইব্রাহিম জানান, সেন্টু দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চাঁদাবাজি করে আসছিল। উত্তরবঙ্গের যানবাহনগুলো থেকে ক্যাশবাক্স লুট করা তার প্রধান টার্গেট ছিল। তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন থানায় ১২টি ডাকাতির মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রেল দুর্ঘটনা রোধে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশ: ১১:২৭ এএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

মোবাইল ফোন কানের দিয়ে রেললাইনে হাঁটা এবং রেলগেট পড়ার পরও গাড়ি চলাচলের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। এর ফলে অল্প খরচে মানুষ যাতায়াত করতে পারে। আরামদায়ক ভ্রমণ করতে পারে।

রোববার (৪জুন) সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি চিলাহাটি-ঢাকা-চিলাহাটি রুটে নতুন আন্তঃনগর ট্রেন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।  

তিনি বলেন, রেল দুর্ঘটনা ঘটে, ভারতে কী ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনা ঘটেছে, আপনারা দেখেছেন। এরকম দুর্ঘটনা সচরাচর চোখে দেখা যায় না। একসঙ্গে তিনটি রেল দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে ২৮৮ জন মারা গেছেন। আমি তাদের ও পরিবারের প্রতি শোক জানাচ্ছি। আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়ে শোক বার্তা জানিয়েছি। এ ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমাদের দুজন বাংলাদেশিও আহত আছেন। এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা সত্যি চিন্তার বিষয়।



মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন