নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৩৭ পিএম, ১৩ অক্টোবর, ২০২১
জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি জাইকার অংশীদারিত্বে জাপানি প্রযুক্তিতে কক্সবাজারে মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত মানুষের আগমনের কারণে সঙ্কটে থাকা স্থানীয়দের সহনশীলতা বাড়িয়ে জীবনমান উন্নত করতে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। “লাইভলিহুড ইম্প্রুভমেন্ট ফর এনহান্স রেসিলিয়েন্স ইন হোস্ট কমিউনিটিজ ইন কক্সবাজার (লাইফ)” এ প্রকল্পটি জাইকার অংশীদারিত্বে বাস্তবায়ন করা হবে।
জাইকা বাংলাদেশের সিনিয়র রিপ্রেজেনটেটিভ তাকেশি শাহেকি, আইসি নেট লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট কেনজি মমতা এবং সেন্টার ফর নেচারাল রিসোর্স স্টাডিজ’র (সিএনআরএস) এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. মোখলেসুর রহমান প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সভার কার্যবিবরণীতে স্বাক্ষর করেছেন।
আজ বুধবার (১৩ অক্টোবর) রাজধানীর বনানীতে সিএনআরএস কার্যালয়ে এই কার্যবিবরণী স্বাক্ষরিত হয়।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল মিয়ানমারে নির্যাতন থেকে বাঁচতে ২০১৭ সাল থেকে বিপুল সংখ্যক মানুষের আগমনে কক্সবাজারে খাবারের চাহিদা এবং পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় খাদ্য মূল্য চলে গেছে নাগালের বাইরে। আর এ কারণে খাদ্য সঙ্কটে ভুগছেন স্থানীয়রা। এসব সমস্যা স্থানীয়দের জীবনযাত্রায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এবং এই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে তাদের সাহায্যের প্রয়োজন। এই সমস্যা মোকাবেলায় কাজ করবে এই প্রকল্প। এর মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানীয় পরিবারগুলোকে সক্ষম করে তুলতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয়া হবে, বিশেষ করে কৃষি, মৎস্য এবং গবাদি পশু পালন ক্ষেত্রে। কৃষি পণ্যের চাষ, তেলাপিয়া চাষ ও ছাগল পালন ও এসব পণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন করা হবে। পাশাপাশি নানা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বাসাবাড়ির বাজেট ও পুষ্টি ব্যবস্থাপনা নিয়েও তাদেরকে দক্ষ করে তোলা হবে।
এই প্রকল্প ছাড়াও কক্সবাজারের স্থানীয়দের সহায়তায় জাপানি প্রযুক্তিতে ‘ফিশারিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাডভাইসর’ প্রকল্প চলেছে যার বাস্তবায়নে কাজ করছে জাপানি বিশেষজ্ঞসহ ওয়ার্ল্ডফিশ
এই প্রকল্পগুলো এসডিজির লক্ষ্য ১. দারিদ্র বিমোচন ২. খাদ্য নিরাপত্তা ৩. সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা অর্জনেও অবদান রাখবে
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. সামন্ত লাল সেন
মন্তব্য করুন
জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান
মন্তব্য করুন
ড. ইউনূস পুরস্কার বিতর্ক দ্য ট্রি অব পিস
মন্তব্য করুন
ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের
এক বছরের জন্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন
চৌধুরী। জাতীয়
সংসদ সচিবালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বুধবার (২৭ মার্চ) ১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলির গভর্নিং কাউন্সিলের
সমাপনী সেশনে স্পিকারের অংশগ্রহণ স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে
‘১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলি’ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে বক্তব্য
রাখেন।
এ সেশনে আইপিইউর প্রেসিডেন্ট ড. টুলিয়া অ্যকসন, আইপিইউ সেক্রেটারি
জেনারেল মার্টিন চুংগংসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সমাপনী সেশনে বক্তব্য প্রদানকালে স্পিকার বলেন, গত ২৩ মার্চ তারিখে
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আইপিইউ সমাবেশে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের সভায় সভাপতিত্ব
করা ছিল এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
এক বছরের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে নেতৃত্ব
দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পেরে তিনি আনন্দিত।
তিনি বলেন, বৈঠকে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের ৩২টি সদস্য রাষ্ট্র
উপস্থিত ছিল এবং তারা পারস্পরিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে সব এজেন্ডা সমাধানে অংশ নেয়।
এ সময় সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ
নূর-ই-আলম চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম, মাহবুব উর রহমান, শাহাদারা মান্নান, নীলুফার আনজুম,
এইচ এম বদিউজ্জামান, মো. মুজিবুল হক, আখতারুজ্জামান এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র
সচিব কে এম আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংসদ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আইপিইউ
মন্তব্য করুন
জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। সরকারের গৃহীত উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন ও সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সকল স্টেকহোল্ডাদেরে এগিয়ে আসতে তিনি আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জলবায়ু সহনশীল মৎস্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার জন্য গবেষণার উপর বিশেষ জোর দিতে হবে।