জাতির
বীর সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে এরইমধ্যে সৌধের পরিষ্কার-পরিছন্নতা ও সাজসজ্জার কাজ
শেষ হয়েছে। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য প্রস্তুত রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
সরেজমিন
গিয়ে দেখা যায়, পায়ে চলার পথ থেকে বেদি,
লেক, সৌধের মিনার সব জায়গা ধুয়েমুছে
পরিষ্কার করা হয়েছে। রং-তুলির আঁচরে
সৌধের সৌন্দর্য বেড়েছে কয়েকগুণ। এরইমধ্যে নষ্ট বাতিগুলো ঠিক করা হয়েছে। চারদিকে ব্যবস্থা করা হয়েছে লাল-সবুজের আলোকসজ্জার।
এরইমধ্যে
প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন কুচকাওয়াজে অংশ নেওয়া তিন বাহিনীর সদস্যরা। আর মাত্র কয়েক
ঘণ্টা পরেই বিউগলের সুরে জাতির বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে পুরো জাতি।
পুরো
বিষয়টি তদারকি করছে গণপূর্ত বিভাগ। গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, দীর্ঘ এক মাস ধরে
পুরো সৌধটিকে পরিষ্কার পরিছন্ন করা হয়েছে। সবার প্রচেষ্টায় সব বিভাগের কাজ
প্রায় শতভাগ শেষ হয়েছে। ভোরের আলো ফুটতেই রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ দেশের ভিভিআইপিরা
শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এরপরই সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
শুধু
সাজসজ্জা নয়, সৌধ ও তার চারপাশে
নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। নজরদারিতে রাখতে বিভিন্ন স্থানে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। তৈরি করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। এছাড়া ঢাকা-আরিচা ও নবীনগর-চন্দ্রা
মহাসড়কে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা চৌকি। চারপাশের উঁচু ভবনগুলোতেও রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তীক্ষ্ণ নজরদারি।
ঢাকা
জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফ হোসেন সরদার বলেন, নিরাপত্তার জন্য সবধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। পোশাকের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও কাজ করছেন পুলিশ সদস্যরা। তবে শ্রদ্ধা জানাতে আসা জনসাধারণকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলা ও যেকোনো ধরনের
ব্যাগ বহন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানান তিনি।
সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ বিজয় দিবস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে।