বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) চিকিৎসক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এ উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসাসেবার জন্য খণ্ডকালীন ভিত্তিতে চিকিৎসক নেওয়া হবে।
পদের নাম: সিনিয়র কলসালটেন্ট (সাইকিয়াট্রিক)
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এমবিবিএস ডিগ্রি এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) নিবন্ধন থাকতে হবে। এ ছাড়া এফসিপিএস বা এফআরসিপি বা এমআরসিপি বা এমডি ডিগ্রিসহ হাসপাতালে ২০ বছর চিকিৎসা দেওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: খণ্ডকালীন (সম্পূর্ণ অস্থায়ী)
অফিস সময়: সপ্তাহে ৩ দিন, প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা
বেতন: সর্বসাকুল্যে ৫৫,০০০ টাকা
পদের নাম: জুনিয়র কনসালটেন্ট (ডেন্টাল)
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: বিডিএস ডিগ্রি এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) নিবন্ধন থাকতে হবে। এ ছাড়া এফসিপিএস বা এমএস ডিগ্রিসহ হাসপাতালে ১২ বছর চিকিৎসা দেওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: খণ্ডকালীন (সম্পূর্ণ অস্থায়ী)
বেতন: ২৩,৩৫০ বা ৩৫,০০০ বা ৫৮,০০০ টাকা
অফিস সময়:
(ক) সপ্তাহে ২ দিন, প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা।
(খ) সপ্তাহে ৩ দিন, প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা।
(গ) সপ্তাহে ৫ দিন, প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা।
যেভাবে আবেদন: প্রার্থীকে সাদা কাগজে নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, জাতীয়তা, জন্ম তারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি ও মুঠোফোন নম্বর উল্লেখ করে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: রেজিস্ট্রার, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
আবেদনের শেষ তারিখ: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী
মন্তব্য করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ঢাকা
ও চট্টগ্রাম (তিন পার্বত্য জেলা বাদে) বিভাগের ২১ জেলায় পরীক্ষা শুরু আজ (শুক্রবার)।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত।
৬ হাজার ২০২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৪৯
হাজার ২৯৩ জন। এ পরীক্ষায় মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৪১৪টি।
এদিকে এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, এ নিয়োগ পরীক্ষায় মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি
হবে। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে
নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মন্তব্য করুন
৪১তম বিসিএস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসি
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে এ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তারমধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।
এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন