দু:স্থ স্বাস্থ্য
কেন্দ্র সম্প্রতি কক্সবাজারে লোকবল নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগ্রহীরা অনলাইনে
আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম:
হাইজিন প্রমোশন অফিসার (নারী)।
পদের সংখ্যা:
২টি।
আবেদন যোগ্যতা:
কমপক্ষে স্নাতক পাস। তবে একাডেমিক পরীক্ষায় কোনো অবস্থাতেই জিপিএ ২ পয়েন্ট এর কম পাওয়া
যাবে না। এনজিওতে জরুরি ত্রাণ ও পুনর্বাসন কাজে ৪-৫ বছরের অভিজ্ঞতাসহ হাইজিন কার্যক্রমে
৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। হাইজিন সংক্রান্ত নতুন নতুন পদ্ধতি প্রয়োগ ও বাস্তবায়নে
পূর্ব অভিজ্ঞতা অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
জনস্বাস্থ্য
বিশেষ করে পানি ও পয়:নিষ্কাশন সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত
হবে। কম্পিউটার চালনা ও ইংরেজিতে প্রতিবেদন প্রস্তুতের দক্ষতা থাকতে হবে। অধিকযোগ্য
প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়স শিথিলযোগ্য হবে। যোগ্য মহিলা ও অভ্যন্তরীণ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার
দেয়া হবে।
চূড়ান্ত নিয়োগের
পর কক্সবাজারে চাকরির আগ্রহ থাকতে হবে।
বেতন ও সুযোগ
সুবিধা: মাসিক
বেতন ৫৬,০০০-৬০,০০০ টাকা।
আবেদন যেভাবে: আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন
করতে ক্লিক করুন এখানে।
আবেদনের
শেষ তারিখ: ৩১
ডিসেম্বর, ২০২২
দু:স্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী
মন্তব্য করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ঢাকা
ও চট্টগ্রাম (তিন পার্বত্য জেলা বাদে) বিভাগের ২১ জেলায় পরীক্ষা শুরু আজ (শুক্রবার)।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত।
৬ হাজার ২০২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৪৯
হাজার ২৯৩ জন। এ পরীক্ষায় মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৪১৪টি।
এদিকে এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, এ নিয়োগ পরীক্ষায় মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি
হবে। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে
নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মন্তব্য করুন
৪১তম বিসিএস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসি
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে এ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তারমধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।
এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন