ইনসাইড ইকোনমি

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেটে বরাদ্দ বাড়ছে ৯৩৮ কোটি টাকা

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ১৬ মে, ২০২২


Thumbnail পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেটে বরাদ্দ বাড়ছে ৯৩৮ কোটি টাকা

দেশের ৫১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট নির্ধারণ করা হয়েছে। এ বাবদ ১০ হাজার ৫১৫ কোটি ৭১ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন করেছে ইউজিসি। তার মধ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১০ হাজার ৪৪৪ কোটি ৪ লাখ টাকা। ইউজিসির জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৭১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। গত বছরের তুলনায় আগামী অর্থবছরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বরাদ্দ বেড়েছে ৯৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

সোমবার (১৬ মে) ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. দিল আফরোজা বেগমের সভাপতিত্বে ১৬২তম পূর্ণ কমিশন সভায় এ বাজেট অনুমোদিত হয়। এ সভায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরের মূল বাজেটের বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।

ইউজিসি থেকে বলা হয়েছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুকূলে সংশোধিত বাজেটে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ৫৭৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা। সে হিসাবে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ২০২২-২৩ অর্থবছরে বরাদ্দ বেড়েছে ৯৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল বাজেটে ৬ হাজার ২৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার রাজস্ব বাজেট ও ৪০টি প্রকল্পের অনুকূলে ৪ হাজার ৪২০ কোটি ৪৪ লাখ টাকার উন্নয়ন খাতে বাজেট রয়েছে।

বলা হয়েছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব বাজেট পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ৮৬৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা এবং সবচেয়ে কম বাজেট পেয়েছে শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

সভায় ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর, অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. কাঞ্চন চাকমা, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উপাচার্য মেজর জেনারেল মো. মাহবুব-উল আলম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব এডুকেশনের ডিন অধ্যাপক সুফিয়া বেগম এবং ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান পূর্ণ কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (আর্থ সামাজিক অবকাঠোমো) এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিবের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়   বাজেট   বরাদ্দ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত হচ্ছে আরও ১২টি দুর্বল ব্যাংক

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সবল ব্যাংক আত্মীকরণ করে নিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল এক্সিম ব্যাংক পদ্মা ব্যাংককে অধিগ্রহণ করেছে। এখন পদ্মা ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক একীভূত হওয়ার ঘটনার পর অর্থনৈতিক মহলে এর প্রতিক্রিয়া কি হয় তা দেখার জন্য অনেকে অপেক্ষা করছেন। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, যে সমস্ত ব্যাংকগুলো দুর্বল সেসমস্ত ব্যাংকগুলোকে একীভূত হতেই হবে। এই একীভূত হওয়ার জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র বলছে, এক ডজন ব্যাংককে একীভূত করার কাজ চলছে। এই ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত হতেই হবে। যে সমস্ত ব্যাংক একীভূত হবে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে সেগুলো হলো: বেসিক ব্যাংক, বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান। এসমস্ত ব্যাংকগুলো দুর্বল এবং এদের ঋণের বোঝা বেশি থাকার কারণে এ ব্যাংকগুলোকে সবল ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা বা আত্মীকরণ করার প্রক্রিয়া চলছে বলে বিভিন্ন সূত্র নিশ্চিত করেছে। 

একীভূত হওয়ার আলোচনায় থাকা সরকারের মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংকের অবস্থা সবচেয়ে দুর্বল। গত ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ২০৪ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৬৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আর এই কারণে এই ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ৩ হাজার একশ ৫০ কোটি টাকা। বেসিক ঋণ খেলাপির ঘটনায় একাধিক মামলা রয়েছে। 

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, বেসিক ব্যাংককে সোনালী অথবা অগ্রণী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা হতে পারে। সেই লক্ষ্যে কাজ চলছে। তবে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে কেউ কোন তথ্য বলেনি। 

বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক ও বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থাকে একীভূত করে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল) গঠন করা হয়েছিল। তবে ব্যাংকটির আর্থিক সূচকের কোন উন্নতি হয়নি। তবে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের মোট ঋণ প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে আবার ৪২ শতাংশের বেশি খেলাপি। উল্লেখ্য, বিডিবিএল-কেও সোনালী বা অগ্রণী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। যে কোন সময় এ আলোচনার অগ্রগতি দৃশ্যমান হতে পারে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছেন। 

রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার পাঁচশ ৩৪ কোটি টাকা। ব্যাংকটির মূলধন ঘাটতি ২ হাজার সাতশ ৭২ কোটি টাকা। এরকম খারাপ অবস্থানে থাকা ব্যাংকটিকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাথে একীভূত হওয়ার আলোচনা চূড়ান্ত। এটি খুব শীঘ্রই হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

দেশের প্রথম প্রজন্মের ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক ও এবি ব্যাংক এ দু’টি ব্যাংক দু’টি সবল বেসরকারি ব্যাংকের সাথে একীভূত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ন্যাশনাল ব্যাংকের সাথে প্রাইম ব্যাংকের একীভূত হওয়ার গুঞ্জন রয়েছে। যদিও এ ব্যাপারে ন্যাশনাল ব্যাংকের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কিছু জানানো হয়নি। 

এবি ব্যাংকেরও একটি ভালো বেসরকারি ব্যাংকের সাথে একীভূত হওয়ার আলোচনা রয়েছে ব্যাংক পাড়ায়। এছাড়াও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, এবং বিদেশী ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ইসলামী ব্যাংকের সাথে একীভূত হতে পারে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। 

তবে ইসলামী ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভালো না। সেজন্য শেষ পর্যন্ত এ ব্যাংকগুলোর দায় নিয়ে একীভূত হওয়ার ঝুঁকি ইসলামী ব্যাংক নিবে কিনা সেটি নিয়েও কারও কারও মধ্যে সন্দেহ রয়েছে। 

এছাড়াও একীভূত হওয়ার গুঞ্জনে রয়েছে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক একটি শরীয়াহ ব্যাংকের সাথে একীভূত হতে পারে বলে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত থেকে জানা গেছে। যে ১২টি ব্যাংককে এখন একীভূত করার গুঞ্জন চলছে, তার সবগুলোই দুর্বল এবং খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংগুলো প্রায় অচল অবস্থায় পড়ে গেছে। এখন দেখার বিষয় সবল ব্যাংকগুলো এ ব্যাংকগুলোকে অধিগ্রহণ করলে এ ব্যাংকগুলোর উন্নতি হয় কিনা?

দুর্বল ব্যাংক   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

প্রতি ভরিতে সোনার দাম কমছে ১৭৫০ টাকা

প্রকাশ: ০৪:০১ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

রেকর্ড দাম বাড়ানোর পর দেশে বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমানোর ঘোষণা দি‌য়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। 

২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১৭৫০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয়েছে এক লাখ ১১ হাজার ১৫৮ টাকা। 

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা বুধবার (২০ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৭ মার্চ ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ১২ হাজার ৯০৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এতে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়। ১৩ দিন রেকর্ড দামে বিক্রির পর এখন সোনার দাম কিছুটা কমলো।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ৪০০ টাকা কমিয়ে ৯০ হাজার ৯৭৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ১১৬৬ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৫ হাজার ৮১৬ টাকা।

যদিও, সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে সোনার গয়না বিক্রি করা হয়। একই সঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে আগামীকাল থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের এক লাখ ২০ হাজার ২১৫ টাকা গুনতে হবে।


সোনার দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

আবারও বেড়েছে চালের দাম

প্রকাশ: ০২:৩৩ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

হঠাৎ করেই বেড়েছে চালের দাম। সাধারণত রোজায় চালের চাহিদা তেমন বাড়ে না। তাই বাজারও স্থিতিশীল থাকে। কিন্তু এবার অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে রোজার মধ্যেই চালের দাম বেড়ে গেছে। 

চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে একবার চালের দাম বাড়লেও সরকারের নানামুখী পদক্ষেপের ফলে দাম কিছুটা কমে আসে। দুই মাসের ব্যবধানে এখন আবারও বাড়ল চালের দাম।  

সোমবার(১৮ মার্চ) রাজধানীর নিউমার্কেট কাঁচাবাজার, কাঁঠালবাগান ও কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, চালের দাম বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) ১০০ টাকার মতো বেড়েছে। সপ্তাহখানেক আগে যে মোটা চালের কেজি ৫০-৫১ টাকা ছিল তা এখন ৫২-৫৩ টাকা। মাঝারি মানের চালের (পাইজাম ও বিআর ২৮) কেজি ৫৫-৫৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৭-৫৮ টাকা। আর মিনিকেট ও নাজিরশাইলের মতো সরু চালের কেজিপ্রতি দাম ৬২-৭৮ টাকা থেকে বেড়ে ৬৪-৮০ টাকা হয়েছে। এছাড়াও, বাজারে কিছু সরু চাল আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।  

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অনেকটা হঠাৎ করেই চালের দাম বেড়েছে। মোকামগুলোয় চালের দাম বাড়ার পর রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশেই এখন বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে চাল। এ দফায় মোটা, মাঝারি ও সরু-সব ধরনের চালের দামই বেড়েছে।

বিক্রেতারা বলছেন, মিলমালিকেরা চালের দাম বাড়িয়েছেন। আবার মিলমালিক ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের দাবি, বাজারে ধানের সরবরাহ কমে যাওয়ায় চালের দাম বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে মান ও ধরনভেদে চালের দাম কেজিতে দুই টাকার মতো বেড়েছে। নতুন ফসল আসার আগে দাম কমার লক্ষণ দেখছেন না ব্যবসায়ীরা। 

বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এইচ আর খান পাঠান জানিয়েছেন, মিলগুলোর কাছে ধানের যে মজুত ছিল, তা প্রায় শেষ হয়ে আসছে। তাতে বাজারে একটি প্রভাব পড়েছে। তবে চালের পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। ফলে খুব বেশি মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। 


চাল   দাম   রোজা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

`পদ্মা ব্যাংকের গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না’

প্রকাশ: ১২:৪৯ পিএম, ১৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

শরিয়াহভিত্তিক বেসরকারি বাণিজ্যিক এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হয়েছে কয়েক বছর ধরে ধুঁকতে থাকা চতুর্থ প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক। তবে এতে পদ্মা ব্যাংকের গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না বলে আশ্বস্ত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক।

সোমবার (১৮ মার্চ) মাতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।

মেজবাউল হক বলেন, একীভূত হয়েছে পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক। যতো আইনি প্রক্রিয়া আছে সব সম্পন্ন করতে একটু সময় লাগবে। তবে দ্রুত সম্পন্ন করতে চেষ্টা করা হচ্ছে।

সকল প্রক্রিয়া স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ব্যাংক একীভূতকরণের বিষয়ে শিগগিরই একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। পদ্মা ব্যাংক থেকে যারা ঋণ নিয়েছেন তাদেরকে অবশ্যই সেটি পরিশোধ করতে হবে। কোনো গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না। 

যারা ব্যাংকের ক্ষতিকর কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরও বলেন, পদ্মা ব্যাংকে অডিটরের পর যেসব তথ্য আসবে সেই অনুযায়ী সব সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

এর আগে মাতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংক একীভূতকরণে সমঝোতা স্মারক সই করেছে পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।



বাংলাদেশ ব্যাংক   ব্যাক   পদ্মা-এক্সিম ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

সবলে দুর্বল ব্যাংক যেভাবে বিলীন

প্রকাশ: ১২:০৩ পিএম, ১৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দেশের ব্যাংকিং খাত শক্তিশালী করতে ভালো ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংক একীভূত করার (মার্জার) উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করেছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ব্যাংকগুলো চাইলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নিজেরাই একীভূত হতে পারবে। তা না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন অবস্থানের পর পদ্মা ব্যাংককে অধিগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে এক্সিম ব্যাংক। পর্যায়ক্রমে আরও সাত থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংক অন্য কোনো সবল ব্যাংকে বিলীন হবে বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনে ভালো ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংকের একীভূত করার ক্ষমতা পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই ক্ষমতা বলেই সাত থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংককে কয়েকটি ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার পরিকল্পনা করছে আর্থিক খাতের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ডিসেম্বরের মধ্যে ব্যাংকগুলো নিজেরা একীভূত হতে না পারলে ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৭৭ ধারা প্রয়োগ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই প্রক্রিয়ায় দুর্বল ব্যাংকের সম্পদ (অ্যাসেট) ও দায় (লায়াবিলিটিস) বাদ দিয়ে যে পরিমাণ শেয়ার থাকবে, ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা সেই অনুপাতে সবল ব্যাংকের মালিকানা পাবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশের বর্তমানে ১৫টির মতো দুর্বল ব্যাংক রয়েছে। এগুলোর আর্থিক পরিস্থিতি ঠিক করার জন্য চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ‘প্রম্পট কারেক্টিভ অ্যাকশন (পিসিএ) ফ্রেমওয়ার্ক’ ব্যবহার করে তাদের আর্থিক অবস্থা নিজেরাই নির্ণয় করতে পারবে। এরপর যেসব ক্ষেত্রে তাদের দুর্বলতা রয়েছে, সেগুলোকে কাটিয়ে উঠতে হবে। সেটা সম্ভব না হলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই ব্যাংকগুলো নিজেরা আলোচনা করে একাধিক ব্যাংক একীভূত হতে পারবে। যদি তারা নিজেরা একীভূত না হয়, তাহলে ডিসেম্বরে ব্যাংকের আর্থিক হিসাব পর্যালোচনা করে আগামী মার্চ থেকে ব্যাংক একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংক চিহ্নিত করা হবে মূলধন ঘাটতি, উচ্চ খেলাপি ঋণ, তারল্য এবং প্রতিষ্ঠানে সুশাসনের কতটা ঘাটতি রয়েছে, তার ভিত্তিতে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক কালবেলাকে বলেন, ‘নিজেরা একীভূত হতে চাইলে আগামী ৬ মাসের মধ্যেই ব্যাংকগুলোকে সিদ্ধান্ত জানাতে হবে। না হয় আগামী মার্চে ব্যাংকের ডিসেম্বরভিত্তিক আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক একীভূত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’

যে প্রক্রিয়ায় স্বেচ্ছায় একীভূত হবে ব্যাংক:

যদি দুই বা তার অধিক ব্যাংক নিজেরাই একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তাহলে প্রথমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতিক্রমে তাদের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। এই চুক্তির অধীনে তারা একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করবে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক দুই ব্যাংকেরও সম্পদ ও দায় নির্ধারণের জন্য একটি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে (অডিট ফার্ম) নিয়োগ দেবে। এ ক্ষেত্রে নিরীক্ষকের ব্যয় বহন করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। যদিও ২০০৭ সালের একীভূত নীতিমালা অনুযায়ী এই ব্যয় বহন করত সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। কিন্তু ব্যাংক যাতে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবিত করতে না পারে, সেজন্যই এই দায়িত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে নেওয়া হয়েছে। নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী ব্যাংকগুলোর সম্পদ থেকে দায় বাদ দেওয়া হবে। এরপর যে পরিমাণ সম্পদ থাকবে, তার ভিত্তিতে শেয়ারহোল্ডারদের আনুপাতিক মালিকানা নির্ধারণ করা হবে এবং সে অনুযায়ী সবল ব্যাংকের শেয়ার দেওয়া হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কালবেলাকে বলেন, ‘ব্যাংকগুলোকে সম্পদ ও দায় নির্ধারণের দায়িত্ব দেওয়া হলে তারা অডিট প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করবে। এতে একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হতে পারে। এজন্যই এ দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়েছে। এই অডিটের অর্থও পরিশোধ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’

এ ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এক বা একাধিক ব্যাংক নিজেরা একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে তাদের পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমতি নিতে হবে। আর তালিকাভুক্ত না হলে এই অনুমতি প্রয়োজন হবে না।

গড়ে তোলা হবে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি

দেশের দুর্বল ব্যাংকগুলো মন্দ সম্পদের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই ব্যাংক একীভূত করার আগে গড়ে তোলা হবে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি। যারা দুর্বল ব্যাংকের খারাপ সম্পদগুলো কমমূল্যে ক্রয় করে নেবে। এতে দুর্বল ব্যাংক ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হলে তার খারাপ সম্পদের দায় বহন করতে হবে না। একই সঙ্গে তুলনামূলক ভালো ব্যাংকেরও খারাপ সম্পদগুলো কোম্পানিগুলোর কাছে বিক্রি করে দেওয়া হবে। এর পরই ব্যাংকের চূড়ান্ত সম্পদ ও দায় নির্ধারণ করা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, খারাপ অ্যাসেটের পরিমাণ বেশি হলে বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ক্ষতির মুখে পড়তে হয় ব্যাংকগুলোকে। বিশেষ করে বিদেশি ব্যাংকগুলো এসব ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্য করতে চায় না। এ কারণে দেশীয় ব্যাংকগুলোকে দেশে সক্রিয় বিদেশি ব্যাংকগুলোর সহায়তা নিতে হয়। এর মূল্য হিসাবে ওইসব বিদেশি ব্যাংকগুলোকে আড়াই থেকে ৩ শতাংশ কমিশন গুনতে হয়। অথচ পাকিস্তানেও এই কমিশনের পরিমাণ মাত্র ১ থেকে দেড় শতাংশ। অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির কাছে খারাপ অ্যাসেট বিক্রি করে দিলে বিদেশি বাণিজ্যে কম কমিশন গুনতে হবে ব্যাংকগুলোকে। এতে কমিশন হিসেবে বেরিয়ে যাওয়া ডলার বেঁচে যাবে।

যেই প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক একীভূত করবে ব্যাংক:

সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৭৭ক ধারায় (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘অন্য কোন আইন বা কোন চুক্তি বা কোন দলিল বা এই আইনের অন্য কোন বিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন ব্যাংক-কোম্পানির বা উহার আমানতকারীগণের স্বার্থে বা জনস্বার্থে উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে উহার বিষয়ে আশু সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যাংক-কোম্পানির কার্যাবলি এবং উহার পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবে।’

অর্থাৎ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি, উচ্চ খেলাপি ঋণ, তারল্য এবং প্রতিষ্ঠানে সুশাসনের ঘাটতি দূর করতে ব্যাংকগুলোকে সময় বেঁধে দেওয়া হবে, যা বর্তমানে চলমান। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৭৭ ধারা প্রয়োগ করে সরকারের পরামর্শে ক্রমে ব্যাংকের আমানত সংগ্রহ ও ঋণ বিতরণ বন্ধ করে দিতে পারবে। এরপর বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ব্যাংক যদি তাদের শর্ত পূরণ না করে, তাহলে ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৭৭ক ধারায় (২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এই ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই ধারার অধীন গৃহীত ব্যবস্থায় যদি কোন ব্যাংক-কোম্পানি পুনরুদ্ধার কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয় বা পুনরুদ্ধার কর্ম পরিকল্পনা অনুসরণ না করিয়া উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির চেয়ারম্যান, পরিচালক, প্রধান নির্বাহী বা ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংক-কোম্পানি বা উহার আমানতকারীদের জন্য ক্ষতিকর কার্যকলাপ অব্যাহত রাখে, তাহা হইলে বাংলাদেশ ব্যাংক, আমানতকারীদের স্বার্থে বা জনস্বার্থে উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির যথাযথ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে, ধারা ৭৭-এর বিধান সাপেক্ষে, অন্য কোন ব্যাংক-কোম্পানির সহিত বাধ্যতামূলক একত্রীকরণ বা উহার পুনর্গঠন বিষয়ে যে কোন এক বা একাধিক বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবে।’

আর ৭৭ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোন ব্যাংকের ব্যবসা সাময়িকভাবে স্থগিতকরণ, পুনর্গঠন বা একত্রীকরণের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী বিধান বা আপাতত বলবৎ আইন বা কোন চুক্তি অথবা অন্যকোন দলিল যাই থাকুক না কেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকট যদি প্রতীয়মান হয় যে, কোন ব্যাংকের ব্যবসা সাময়িকভাবে স্থগিত রাখার প্রয়োজন রয়েছে বা তাহলে সেই রূপ আদেশ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের নিকট আবেদন করতে পারবে। সরকার অনুমতি দিলে ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

উপধারা (১) এ আদেশ বলবৎ থাকাকালে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, জনস্বার্থে বা আমানতকারীদের স্বার্থে বা উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার স্বার্থে বা দেশের সামগ্রিক ব্যাংক-ব্যবস্থার স্বার্থে উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির পুনর্গঠনের বা অন্য কোনো ব্যাংক প্রতিষ্ঠান, অতঃপর এই ধারার হস্তান্তর গ্রহীতা ব্যাংক বলিয়া উল্লিখিত, এর সহিত উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির একত্রীকরণের জন্য স্কিম প্রণয়ন করা প্রয়োজন, তাহা হইলে বাংলাদেশ ব্যাংক অনুরূপ স্কিম প্রণয়ন করিতে পারিবে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কালবেলাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক যদি মনে করে কোনো দুর্বল ব্যাংককে একীভূত করার প্রয়োজন, তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের পরামর্শক্রমে সেই কার্যক্রম শুরু করবে। অর্থাৎ এটি একটি বড় সিদ্ধান্ত হওয়ায় সরকারকে অবহিত করেই ব্যাংক একীভূত করতে হবে। তবে ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে আদালতে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না।’



বাংলাদেশ ব্যাংক   ব্যাংক   শক্তিশালী   দুর্বল ব্যাংক   একীভূত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন