ইনসাইড ইকোনমি

ডিমের হালি ৫৫ টাকা, আরও বাড়ার শঙ্কা

প্রকাশ: ১০:৩৪ এএম, ১৪ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail ডিমের হালি ৫৫ টাকা, আরও বাড়ার শঙ্কা

জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির পর থেকে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। বাজার ঘুরে লক্ষ্য করা যাচ্ছে পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে আকাশচুম্বী বেড়েছে দিমের দাম।

সপ্তাখানেকের ব্যবধানে প্রতি হালি ডিমের দাম হাফ সেঞ্চুরি পার করেছে। মুরগির লাল ডিমের প্রতি হালিতে বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। আর ডজন বিক্রি হচ্ছে  ১৫৫ টাকায়। যা সপ্তাখানেক আগে ডজন প্রতি ডিম ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তা এখন ডজনে ২০-২৫ টাকা বেড়েছে। একটি ডিমের দাম পড়ছে প্রায় ১৫ টাকা।

শনিবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে ডিমের দামের এমন তথ্য পাওয়া যায়।

এইদিকে পাইকারি বাজার ঘুরলে দেখা যায়,  একই ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকায়। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪৪ থেকে ১৪৫ টাকায়। অন্যদিকে হাঁসের ডিম হালিতে বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়। অর্থ্যাৎ প্রতি ডিমে ক্রেতাকে খরচ করতে হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ টাকা।

গত শুক্রবার (৫ আগস্ট) মধ্য রাতে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার পর পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। যার প্রভাব পড়ে কাচাবাজারের শাক-সবজি থেকে শুরু করে মুরগীর ডিমের দামও। বাজার ঘুরে দেখা যায় বাজারে ডিমের দাম সব থেকে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। জানতে চাইলে রামপুরা বাজারের এক ডিম বিক্রেতা বলেন, ডিমের দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ উৎপাদন কমে গেছে।

ডিম বিক্রি কমেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, দাম বাড়লে বিক্রি কিছুটা কমে। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য হওয়ার কারণে তেমন কমে নাই্। দাম বৃদ্ধির কারণে এখন মানুষ একটু কম দামে পাওয়ার আশায় বাজারে এসে ডিম কিনছে। এলাকার দোকানে একটু বেশি দামে কিনতে হয়। এছাড়া অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দোকানে ডিম রাখছে না অতিরিক্ত দামের কারণে।  

দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে রমজান বলেন,  পরিবহন খরচ বেড়েছে, মুরগির খাবারের দামও বেড়েছে। সব মিলিয়েই ডিমের দাম বেড়েছে। আরও বাড়বে ডিমের দাম। দুই-একদিনের মধ্যে লাল ডিমের ডজন ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা হবে।

ডিম   হালি   মূল্য বৃদ্ধি   শঙ্কা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ধস

প্রকাশ: ০৮:৪৯ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধিতে ধস হয়েছে। এ সময়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০২৩) ত্রৈমাসিক প্রবৃদ্ধির এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের জিডিপি প্রাক্কলন মূল্যায়ন করা হয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের দ্বিতীয় প্রান্তিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার হয়েছে ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর আগে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।

এছাড়া দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি হয় ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ৪ দশমিক ২২ শতাংশ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ২ দশমিক ২০ শতাংশ ছিল।

এদিকে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। এটি ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ১০ শতাংশ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ১৪ দশমিক ৫০ শতাংশ ছিল।

এছাড়া ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সেবা খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিল।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এবং এরপর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে ত্রৈমাসিক জিডিপি প্রাক্কলন করে থাকে বিবিএস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বিবিএসও উৎপাদন পদ্ধতিতে ত্রৈমাসিক জিডিপি প্রাক্কলন করে থাকে।


জিডিপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

একীভূতকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত জানাল বাংলাদেশ ব্যাংক

প্রকাশ: ০৩:৫০ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

একীভূতকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংকের বাইরে আপাতত অন্য কোনো ব্যাংক একীভূতকরণ করা হবে না বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক এই প্রতিষ্ঠানটি।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে এই সিদ্ধান্ত জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, যেসব ব্যাংক একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেগুলো সমাধান করতে হবে। আপাতত অন্যকোনো ব্যাংক একীভূতকরণ করা হবে না। পরবর্তীতে চিন্তা করা হবে, আর কোনো ব্যাংক একীভূতকরণ করা যায় কিনা।

উল্লেখ্য, পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণের ঘোষণার পর তালিকায় এসেছে সরকারি-বেসরকারি আরও ডজনখানেকের নাম। বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু দুর্বল ব্যাংক একীভূতকরণ করেই সুশাসন ফেরানো যাবে না এই খাতে। ব্যবস্থা নিতে হবে দায়ী পরিচালকদের বিরুদ্ধেও।

দীর্ঘ আলোচনা-সমালোচনার পর একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে দুই বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক। তবে এই তালিকায় নাম ছিলো দেশি-বিদেশি আরও ডজনখানেক। যার মধ্যে বেসরকারি ন্যাশনাল, এবি, ইউনিয়ন, গ্লোবাল ইসলামী, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক উল্লেখযোগ্য। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানার মধ্যে নাম ছিলো বেসিক, বিডিবিএল ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।

একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হলেও এখনো এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা দিতে পারেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে অস্পষ্ট রয়েছে বহু বিষয়। এমন অবস্থায় গ্রাহকদের আস্থা ফেরাতে দ্রুত উদ্যোগের দাবি সাবেক ব্যাংকারদের।

একীভূতকরণ   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

রেমিট্যান্সে শীর্ষে ঢাকা, পাঁচ নম্বরে নোয়াখালী

প্রকাশ: ০১:৫৮ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বিদেশ থেকে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) আনার ক্ষেত্রে দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ঢাকা। আবার সব বিভাগের মধ্যেও ঢাকা আছে শীর্ষে। প্রতিবছর দেশে আসা মোট রেমিট্যান্সের বড় অংশই আসে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলোতে। রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম। এরপরই রয়েছে সিলেট, কুমিল্লা ও নোয়াখালী।

বাংলাদেশ ব্যাংকের জেলাভিত্তিক প্রবাসী আয়ের আট মাসের (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে প্রবাসীরা দেশে ১ হাজার ৫০৭ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার এবং জানুয়ারিতে ২১০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আর গত ডিসেম্বরে দেশে প্রবাসী আয় আসে ১৯৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, যা নভেম্বরে ছিল ১৯৩ কোটি ডলার।

তথ্যমতে, আট মাসে ঢাকা জেলায় ৫২৩ কোটি ডলার ও চট্টগ্রাম জেলায় ১৪২ কোটি ডলার প্রবাসী আয় আসে। এই সময়ে সিলেট জেলায় ৮৭ কোটি, কুমিল্লায় ৮১ কোটি ও নোয়াখালীতে ৪৬ কোটি ডলার এসেছে। এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৮ কোটি, ফেনীতে ৩৭ কোটি, মৌলভীবাজারে ৩৬ কোটি, চাঁদপুরে ৩৫ কোটি ও নরসিংদীতে ২৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

২০২৩ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ১৯০ কোটি ডলার। ২০২২ সালে যা ছিল ২ হাজার ১৩০ কোটি ডলার। অর্থাৎ ২০২৩ সালে প্রবাসী আয়ে প্রায় ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।

রেমিট্যান্স   ঢাকা বিভাগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

প্রবাসী আয়ে শীর্ষে ঢাকা, দ্বিতীয় স্থানে চট্রগ্রাম

প্রকাশ: ১১:২৬ এএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের জেলাভিত্তিক প্রবাসী আয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে, প্রবাসীরা প্রতি মাসে যে পরিমাণ অর্থ দেশে পাঠান তার বড় অংশই আসে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলোতে। দেশে প্রবাসী আয় আসার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম। এরপরই রয়েছে সিলেট, কুমিল্লা ও নোয়াখালী।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুলাই-ফেব্রুয়ারি আট মাসে প্রবাসীরা দেশে ১ হাজার ৫০৭ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারি মাসে তারা পাঠান ২১৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। এর আগের মাস জানুয়ারিতে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২১০ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত জুলাই-ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকা জেলায় ৫২৩ কোটি ডলার ও চট্টগ্রাম জেলায় ১৪২ কোটি ডলার প্রবাসী আয় আসে। এই সময়ে সিলেট জেলায় ৮৭ কোটি, কুমিল্লায় ৮১ কোটি ও নোয়াখালীতে ৪৬ কোটি ডলার এসেছে। এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৮ কোটি, ফেনীতে ৩৭ কোটি, মৌলভীবাজারে ৩৬ কোটি, চাঁদপুরে ৩৫ কোটি ও নরসিংদীতে আসে ২৫ কোটি ডলার।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ১৯০ কোটি ডলার। ২০২২ সালে যা ছিল ২ হাজার ১৩০ কোটি ডলার। অর্থাৎ ২০২৩ সালে প্রবাসী আয়ে প্রায় ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।


প্রবাসী   বাংলাদেশ ব্যাংক   ডলার   রেমিটেন্স  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

ঈদে রিজার্ভ বাড়ল

প্রকাশ: ০২:০৭ পিএম, ১২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বেড়েছে। বেড়েছে রপ্তানি আয়ও। ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ বেড়ে আবারও ২০ বিলিয়ন ডলারের উপরে উঠেছে। গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫ দশমিক ৭৩  বিলিয়ন ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসের শেষ দিকে (২৭ মার্চ) রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৪৮১ কোটি ডলারে আর বিপিএম-৬ ছিল ১ হাজার ৯৪৫ কোটি ডলার (১৯ দশমকি ৯৬  বিলিয়ন)। চলতি মাসের ৮ এপ্রিল গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৩৮ কোটি ডলারে আর বিপিএম-৬  হয়েছে ২ হাজার ১০ কোটি ডলারে (২০ দশমকি ১০  বিলিয়ন)।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমকি ৭৩  বিলিয়ন ডলার আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৩ দশমকি ৩৭ বিলিয়ন ডলার। তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। প্রকাশ করা হয় না। 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে কষ্টসাধ্য হবে বাংলাদেশের জন্য। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হল বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।

ঈদ   রিজার্ভ   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন